ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করার উপায় প্রচুর রয়েছে , তার মধ্যে একটি হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডিপ্লোপমেন্ট করে ইনকাম করা। Android এপ থেকে আয় করতে হলে আপনার নিজের একটি এন্ড্রয়েড এপ তৈরি করতে হবে।
যারা এপ্স ডেভেলপমেন্ট শিখছেন বা অনলাইন ইনকাম বিষয়ে অনেক খোঁজা খুঁজি শুরু করছেন তাদের জন্য আজকে আমার লেখা। এখানে আমি আজকে আপনাদের সাথে আমার বাস্তব জিবনের সমস্ত অনলাইন জগত তুলে ধরব । যাদের স্বপ্ন অনলাইন করে ইনকাম করবেন তাদের অনুরধ করবো আমার সম্পুন্ন পোস্টটি পড়ার ।
অ্যান্ড্রয়েট অ্যাপস বানতে যোগাযোগ করুন-
Call: 01748-188268
এখান থেকে আপনাকে হয়ত আমি বলতে পারবনা যে এই সাইটে কাজ করলে এত ডলার কামাতে পারবেন ওই সাইটে কাজ করলে এত ডলার কামাতে পারবেন কিন্তু এখানে আপনাদের কিছু নির্দেশনা বলে দেবো যা আপনার জিবনে একটু হলেও ভুমিকা রাখবে আসা করি । অন্যরা কে কি বলে বলতে দিন আপনি যে একদিন সফল হবেন এই বিশ্বাস টুকু রাখুন । যারা জিবনে অনলাইনের কাজ করে বা ডিপ্লোপার হয়ে অনেক দূর পর্যন্ত এসেছে অনেক টাকা ইনকাম করছে তাদের সাথে একদিন কথা বলে দেখুন তারা কিভাবে সফলতা লাভ করেছে তাদের ধর্য এবং পরিশ্রম কতটা গভির ছিল ।
অনেকের মুখে মুখে শোনা যায়,, অমুক অনলাইন ইনকাম করে হাজার হাজার ডলার কমাচ্ছে তমুক youtube এ ইনকাম করে বাড়ি, গাড়ি করছে আরো কতো কি? আরে,, ভাই তাদের শুধু আপনি উপরের টা দেখলেন ভিতরেরটা দেখলেন না। মানে তাদের সুখের বিষয়টা লক্ষ্য করলেন তাদের এতদূর আসতে যে কতটা ধর্য আর পরিশ্রম করতে হয়েছে সেটা খুজতে গেলেন না। আমি আবার বলব ধর্য ছাড়া সম্ভব না তাই আপনি ধর্য ধারন করুন আল্লহ আপনাকে অবশ্যই সফল করবেন ।
আসলে ভাই,, আবেক আর বাস্তবতার মধ্য অনেকটা তফাত আছে। আপনি স্বপ্ন দেখছেন যে,, জমিতে ফসল রোপন করেছেন,, সার ওষধ দিচ্ছেন,, আগাছা সাফ করছেন,, এবং সবাই ফসল কাটছে তাই আপনাকেও এখন ফসল কাটতে যেতে হবে,, স্বপ্ন ভাঙ্গার পরে,, কাচতে হাতে নিয়ে জমিতে গেলেন ফসল কাটতে,, কিন্তু গিয়ে দেখলেন জমিতে কোন ফসল নেই,, আপনার স্বপ্ন,, স্বপ্নই রয়ে গেল।
তাই,, অমুক এটা করছে,, তমুক এটা করছে আমিও করবো,, আমিও ডলার কামবো,,, কিন্তু আপনি কোন চেষ্টা বা পরিশ্রমই করলেন না,, কিভাবে ভালো কিছু আশা করবেন। আগে ভালোভাবে যেকোন একটা কাজ মনোযোগ দিয়ে ধর্য ধরে শিখুন তারপর টাকা ইনকামের চিন্তা করুন।
কাজ শেখাঃ
এখানে একটু সমস্যা আছে,, আপনি ধরুন, এপ্স ডেভেলপমেন্ট এর কাজ শিখবেন মনস্থ করলেন,, তারপর একদিন যাওয়ার পরে আপনার এক বন্ধু বলল,, এ দোস্ত ওয়েবডিপ্লোপার হ এখানে অনেক ইনকাম,, আপনি তার কথা শুনে এপ্স ডেভেলপমেন্ট বাদ দিয়ে আসলেন ওয়েবডিপ্লোপমেন্টে আবার কিছুদিন মনে করলেন এটা অনেক কঠিন,, তার চেয়ে youtube এবং ব্লোগিং করবো,, পরে দেখা গেল আপনি কিছুই শিখতে পারলেন না। শেষে কপালের দোষ দিলেন।
অনেকে আবার কি করে জানেন? Fivrr, upwork,Microwork,, ইত্যাদি সাইটে গিয়ে গিগ তৈরি করে অর্ডার পাওয়ার জন্য হা হা,, আরে ভাই,, আপনি কোন কাজ জানেন না বা youtub এ কয়েকটা ভিডিও দেখে গিগ তৈরি করা শিখলেন আর সেখানে গিগ তৈরি করে দিলেন আর আপনি অর্ডার পেলন,, এটা জেগে থেকে স্বপ্ন দেখা ছাড়া কিছু নয়। আপনাকে কি জন্যে তারা অর্ডার করবে? একবা নিজেকে প্রশ্ন করুন, হয়ত বিভিন্ন লোকের কাছে উত্তরটা বিভিন্ন হতে পারে,, আমার কাছে এর উত্তরটা হলো, আমি ভালো কাজ পারি।
আপনার, আমার, মত অনেক আছে এমন youtube দেখে গিগ দেয়া। তাই বলছি,, আপনি যেকোন একটি কাজ শিখুন ভালো ভাবে দেখবেন আপনাকে Fivrr এ কাজ করতে হবে না এর বাহিরে বিভিন্ন কোম্পানিতে আপনি কাজ করে শেষ করতে পারবেন না। তখন পাশাপাশি বিভিন্ন সাইটেও কাজ করতে পারবেন। আপনার মোন যে বিষয়ে কাজ করতে বেশি পছন্দ করে সেটাই করুন অন্যের কথা বাদ দিন। মাথায় রাখবেন, এখন অনলাইনে ভালো কাজের চেয়ে মন্দ কাজই করার লোক বেশি তারা আপনাদের বিভিন্ন প্রলোভন দেখাবে বিভিন্ন কাজ করার জন্য। কাজ করার পরে আপনাকে কোন পেমেন্ট করবে না
এমনটা সমস্যা কমন বিষয় এটা অনেকের সাথে ঘটেছে,, আপনার সাথেও ঘটতে পারে। অনেক প্রমান আছে আমার কাছে,, আমার এক বন্ধু জমি বিক্রি করে অনলাইন কাজে ইনভেস্ট করছে সে কিনা একটি বাটন ফোনের নম্বর সেভ করতে পারে না। এলাকায় হৈ হৈ সে কিনা অনলাইনে কাজ করে। পরিশেষে দেখা গেলো, সবটা শুন্য।সেই বন্ধু আজ mxn এ কাজ করে। এমন অনেক প্রমান আছে।
আপনার জানা থাকলে এমন ঘটনা আমাকে কমেন্টে জানিয়ে দিন।
অনেকে নতুন একটা ফোন কিনে বা কম্পিউটার কিনে কিছুদিন পর অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায় এ বিষয়ে youtube অনেক ভিডিও দেখেন হয়তো বা কোনো একটি ভিডিও এর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে কাজ শুরু করতে থাকে। youtube এর বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায় এপ্স থেকে তথা আর্নিং এপ্স থেকে ইনকাম, মাসে ১৫০০০-২০০০ টাকা ইনকাম সাথে সাথে পেমেন্ট দেবে বিকাশে । আরে ভাই, তারা যদি মাসে সেই এপ্সটি থেকে ১৫-২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারতো তাহলে তারা কেন করছে না। তারা কেন youtube ভিডিও বানাচ্ছে।এমন এক সময় দেখবেন আপনার কামানো ডলারসহ এপ্সটি উধাও । বোঝার বিষয় আছে অনেক।
যাই হোক,,এপ্স ডিভলোপমেন্টের কথায় এসে অনেক বকবক করলাম। আসি,, এবার মুল কথায়। আপনি যদি মনস্থ করেন,, এপ্স ডিপ্লপমেন্ট শিখবেন তাহলে বলবো অনেক ভালো একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কারন এখন এন্ডরোয়েড ফোনের চাহিদা দিন দিন যে হারে বাড়ছে তাতে এর ভবিষ্যত অনেক উজ্জ্বল। আপনি নিঃসন্দেহে শিখতে থাকুন,, এর জন্য আপনাকে নিচের বিষয় গুলো মাথায় রাখতে হবে
১.আপনার একটা গুড কনফিগারেশনের কম্পিউটার লাগবে।
২.প্রগ্রামিং ভাষা শিখতে হবে। কেউ কেউ বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এপ্স তৈরি করে এবং সেটা মোবাইলের মাধ্যমে তৈরি করা যায়।কোন কম্পিউটার লাগবে না। কিন্তু সেখানে শিখতে পারবেন না এবং আপনাকে একজন ডিভপ্লোপার বলা যাবে না। সেখানে কোন প্রগ্রামিং লাগে না। প্রফেশনাল হতে চাইলে আমার রিকমেন্ড কম্পিউটারের মাধ্যমে কাজ করুন।
৩.কোডিং শিখতে হবে
৪.এন্ডরয়েডে একটা কোর্স করে নিবেন ভালো প্রতিষ্ঠান থেকে অনলাইনেও করা যায়(প্রতারক থেকে সাবধান)
৫.এপ্স প্লেস্টোরে আপলোড দিতে চাইলে একটা প্লে কনসোল একাউন্ট থাকতে হবে।
৬.আপনার এপ্সের মাঝে এডমোবের এড বসাতে চাইলে বা ফেসবুকের এড বসে ঐ এপ্সটি প্লেস্টোরে আপলোড দিলে আপনার ইনকাম হতে থাকবে।
৭. যথেষ্ট ধর্য ধারন আর পরিশ্রম করতে হবে।
৮. এটা একটা ক্রিয়েটিভিটির কাজ তাই আপনাকে প্রচুর সৃজনশীল হতে হবে
একটা কথা মোনে রাখবেন, আগের মতো গুগলের সাথে চালাকি করার অবস্থা নেই,, যা করতে হবে আপনাকে রেয়াল ভাবে করতে হবে,, গুগল যার সাথে লাগবে তার অনলাইনের কাজ করার বারো টা বাজিয়ে ছারবে। নতুনরা যে ভুলটা প্রায় করে থাকে তা হলো,, সামান্য কিছু এপ্সের কাজ শিখে তাড়াহুড়ো করে এপ্স তৈরি করে একটা প্লে কনসোল একাউন্ট কিনে এপ্স পাবলিস করে,, আরে ভাই তাড়াহুড়ো না করে এপ্স তৈরি করে এপ্স গুলো আগে আপনার ফ্রেন্ডদের সাথে সেয়ার করুন তারা কি বলে,, কারন আপনার এপ্সের কোয়ালিটি ভালো না হলে ইউজার পাবেন না । ফলে আপনার এপ্স থেকে ইনকামও হবে না।
এসে গেলে নতুন বিকাশ অ্যাপ! এখন একাউন্ট খুলতে পারবেন নিজের ফোন থেকে, ঘরে বসেই! আর একাউন্ট খুলেই পাবেন ১০০ টাকা ইনস্ট্যান্ট
আসসালামু আলাইকুম, আশাকরি সবাই ভালো আছেন।
এসে গেছে নতুন বিকাশ অ্যাপ! এখন একাউন্ট খুলতে পারবেন নিজের ফোন থেকে, ঘরে বসেই!
সাথে পাচ্ছেন নিচের অফারগুলোঃ
- অ্যাপ থেকে বিকাশ একাউন্ট খুললে পাবেন ৫০ টাকা ইনস্ট্যান্ট বোনাস!
- প্রথমবার অ্যাপ এ লগ ইন করলে পাবেন ৫০ টাকা ইনস্ট্যান্ট বোনাস!
- অ্যাপ থেকে প্রথম বার ২৫ টাকা রিচার্জে পাবেন ৫০ টাকা ইনস্ট্যান্ট বোনাস!
- অ্যাপ দিয়ে ক্যাশ আউট করতে পারবেন হাজারে মাত্র ১৫ টাকায়!
- আর অ্যাপ থেকে সেন্ড মানি ও পে বিল এ কোনো চার্জ নেই।
- তাই এখনি নতুন অ্যাপ করে একাউন্ট খুলুন ঘরে বসেই।
- অ্যাপ থেকে বিকাশ একাউন্ট খুললে পাবেন ৫০ টাকা ইনস্ট্যান্ট বোনাস!
অফারের বিস্তারিতঃ
- একজন গ্রাহক বিকাশ অ্যাপ করে অ্যাপ থেকে একাউন্ট খুললেই পাবেন ৫০ টাকা ইনস্ট্যান্ট বোনাস।
- অফার চলাকালীন একজন গ্রাহক অফারটি একবারই পাবেন।
- প্রথমবার অ্যাপ এ লগ ইন করলে পাবেন ৫০ টাকা ইনস্ট্যান্ট বোনাস!
অফারের বিস্তারিতঃ
- একজন গ্রাহক প্রথমবারের মতো অ্যাপ রেজিস্ট্রেশন করে লগ ইন করলেই পাবেন ৫০ টাকা ইনস্ট্যান্ট বোনাস।
- অফার চলাকালীন একজন গ্রাহক অফারটি একবারই পাবেন।
- অ্যাপ থেকে প্রথমবার ২৫ টাকা মোবাইল রিচার্জ বিকাশ করলে পাবেন ৫০ টাকা ইনস্ট্যান্ট বোনাস!
অফারের বিস্তারিতঃ
- একজন গ্রাহক প্রথমবারের মতো অ্যাপ দিয়ে ২৫ টাকা মোবাইল রিচার্জ বিকাশ করলে অফারটি পাবেন।
- অফারটি শুধুমাত্র যে গ্রাহক কখনোই মোবাইল রিচার্জ বিকাশ করেননি তিনি পাবেন।
- কোনো গ্রাহক পূর্বে মোবাইল রিচার্জ বিকাশ করে থাকলে (অ্যাপ দিয়ে অথবা *247# ডায়াল করে) অফারের জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না।
- শুধুমাত্র নতুন অ্যাপ দিয়ে ২৫ টাকা মোবাইল রিচার্জ বিকাশ করলেই অফারটি পাওয়া যাবে।
- অফার চলাকালীন একজন গ্রাহক অফারটি একবারই পাবেন।
- অফারটি চলবে ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ থেকে ৩১ অক্টোবর, ২০১৯ পর্যন্ত।
- বিকাশ অ্যাপ দিয়ে ক্যাশ আউট চার্জ হাজারে মাত্র ১৫ টাকা!
- অফারটি চলবে পরবর্তী ঘোষণা দেয়া পর্যন্ত।
অফারের বিস্তারিতঃ
- নতুন বিকাশ অ্যাপ দিয়ে QR কোড স্ক্যান করে ক্যাশ আউট করলে চার্জ হাজারে মাত্র ১৫ টাকা।
- একজন গ্রাহক সক্রিয় বিকাশ একাউন্ট ও পর্যাপ্ত ব্যালেন্স থাকা সাপেক্ষে অফারটি উপভোগ করতে পারবেন।
- *247# ডায়াল করে ক্যাশ আউট এর ক্ষেত্রে বর্তমান চার্জ হাজারে ১৮.৫ টাকা প্রযোজ্য থাকবে।
- এটিএম ক্যাশ আউট চার্জের ক্ষেত্রে বর্তমান চার্জ প্রযোজ্য থাকবে।
- বর্তমান দৈনিক ও মাসিক লেনদেনের সর্বোচ্চ লিমিট, লেনদেনের সর্বোচ্চ সংখ্যা ও অন্যান্য শর্তাবলী অপরিবর্তিত থাকবে।
- বিকাশ কোন পূর্ব নোটিশ ছাড়াই ক্যাম্পেইনের সময় বাড়ানো/কমানো অথবা ক্যাম্পেইনের নিয়ম ও শর্তাদি পরিবর্তন/সংশোধন বা সম্পূর্ণ ক্যাম্পেইন বাতিল করার অধিকার সংরক্ষণ করে।
অফারসমূহের শর্তাবলীঃ
- বোনাস প্রাপ্তির জন্য গ্রাহকের বিকাশ একাউন্ট এবং ইনকামিং লেনদেন অবশ্যই সক্রিয় থাকতে হবে। গ্রাহকের একাউন্ট জনিত সমস্যার জন্য বোনাস প্রদানে বাধাপ্রাপ্তি ঘটলে গ্রাহক বোনাস পাওয়ার জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না।
- গ্রাহক কাস্টমার একাউন্টের স্ট্যাটাসের ইস্যুজনিত কারণ ছাড়া যদি অন্য কোন অজানা কারণে বোনাস বিতরণ ব্যর্থ হয়, সেক্ষেত্রে অফার শেষ হওয়ার পর বিকাশ ২ মাসের মধ্যে তিনবার নিয়মিত বিরতিতে পুনরায় বোনাসের অর্থ প্রদানের চেষ্টা করবে।
সেই চেষ্টাও যদি ব্যর্থ হয়, তাহলে গ্রাহক বোনাস অফারের জন্য আর বিবেচিত থাকবেন না। - গ্রাহক শুধুমাত্র অ্যাপ দিয়ে সফলভাবে একাউন্ট খুললে, প্রথমবারের মতো রেজিস্ট্রেশন করে লগ ইন করলে এবং রিচার্জ করলে ইনস্ট্যান্ট বোনাসের জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
- বিকাশ কোন পূর্ব নোটিশ ছাড়াই ক্যাম্পেইনের সময় বাড়ানো/কমানো অথবা ক্যাম্পেইনের নিয়ম ও শর্তাদি পরিবর্তন/সংশোধন বা সম্পূর্ণ ক্যাম্পেইন বাতিল করার অধিকার সংরক্ষণ করে।
আশা করি সকলেরই আমার পোস্টটি ভালো লেগেছে যদি আপনাদের কোনো সমস্যা হয় তবে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন।
পোস্টটি কেমন হয়েছে তা পুরোটাই আপনাদের উপর নির্ভর করবে।
রিং আইডি একটি এপ্স ভিত্তিক সামাজিক নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম।
সুবিধা:
- Facebook এর মতো একটি ringID পাবেন।
- Messenger এর মতো ringID দিয়ে ম্যাসেজ করতে পারবেন, অডিও/ভিডিও কল দিতে পারবেন, স্টিকার/Photo সেন্ট করতে পারবেন।
- Facebook এর মতো live করতে পারবেন।
- Live TV ও খেলা দেখতে পারবেন।
- বাংলা/তামিল/হিন্দি/ইংলিশ Movies, বাংলা নাটক দেখতে পারবেন।
- Music শুনতে পারবেন।
- News পড়তে পারবেন।
- চাকরির বিজ্ঞাপন দেখতে পারবেন।
- জমি/ফ্লাট ক্রয় করতে পারবেন।
- হোটেল বুকিং দিতে পারবেন।
- ডাক্তার এর সিরিয়াল নিতে পারবেন।
- বাস/লঞ্চ/বিমানের টিকেট বুকিং দিতে পারবেন।
- অনলাইন থেকে Shopping করতে পারবেন।
কিভাবে এপ্সটি ইন্সটল করবেন:
- প্রথমে Play store থেকে ringID লিখে সার্চ করে করার পর এপ্সটি ওপেন করবেন।
- এরপর আপনার মোবাইল নাম্বার দিয়ে Send বাটিনে ক্লিক করবেন।
- সাথে সাথে আপনার মোবাইলে কোড আসবে সেই কোড দিয়ে ভেরিফাই করবেন।
- অত:পর আপনার নিজের নাম লিখবেন।
- তারপর password দিবেন। password হতে হবে ৮ ডিজিটের। password এর মধ্যে ক্যারেক্টার (@ # $ % &), অক্ষর(a b c X Y Z) এবং সংখ্যা(0 1 4 5 8 9) অন্তর্ভুক্ত করবেন। পুনরায় password লিখে Done ক্লিক করবেন।
- এভাবে আপনি আপনার আইডির কোড নাম্বার পাবেন।
- এরপর কয়েকটি স্লাইড/ছবি আসবে এগুলোতে হালকাভাবে ক্লিক করবেন।
- অতঃপর Add Refer নামে একটা box আসবে। এখানে 12051895 এই সংখ্যাটি দিয়ে Refer Now তে ক্লিক করবেন।
সাথে সাথে আপনি পাবেন ৫০ টাকা। - একটা সিম কার্ড দিয়ে একটাই একাউন্ট খোলা যাবে।
কিভাবে আয় করবেনঃ
আপনার আইডি নাম্বার Refer করে যত আইডি অন্যরা খুলবে প্রতিবারে আপনি পাবেন ২০ টাকা।
এভাবে আপনার আইডি রেফার করে যদি ৫০০০ আইডি অন্যরা খুলে আপনি পাবেন ৫০০০x২০=১,০০,০০০ (এক লক্ষ) টাকা।
এছাড়াও আপনি Bkash/রকেট/নগদ এর মতো ringID এর Agent হয়ে unlimited আয় করতে পারেন।
ringID এর agent হতে হলে আপনার নূন্যতম ৫০টি ভোট প্রয়োজন হবে এবং ১০০০ টাকা জামানত আপনার আইডিতে জমা রাখতে হবে। এই ১০০০ টাকা আপনি পরে Bkash দিয়ে উত্তোলন করতে পারবেন।
ringID এর কয়েন এবং Gold coin থেকেও আপনি আয় করতে পারবেন।
Agent কিভাবে হবেনঃ
- ringID ওপেন করে ringid Agent এ ক্লিক করবেন।
- এখানে আপনার নিজ জেলা select করে Submit এ ক্লিক করবেন।
- এভাবেই আপনার এজেন্ট হওয়ার আবেদন করবেন।
- আবেদন Submit করার পর এবার আপনার এজেন্ট হতে হলে নূন্যতম ৫০টি ভোট প্রয়োজন।
কিভাবে Agent হওয়ার জন্য vote সংগ্রহ করবেনঃ
আপনি যাকে ভোট দিবেন তার নিকট থেকে ভোট ব্যাক চাইবেন। এভাবেই আপনি ভোট সংগ্রহ করবেন।
ভোট দেয়ার নিয়মঃ
1. প্রথমে ringID App open করুন.
2. Homepage এর ডান দিকে ringID Agent এ ক্লিক করুন.
3. এখন Vote for Agent (ভোট দিন) Select করুন.
4. তারপর Enter ringID তে 18127058 আইডি দিন Hasan এ ক্লিক করে Submit করুন।
তারপর Screenshoot পাঠান, আমিও আপনাকে ভোট ব্যাক দিব।
এজেন্ট হয়ে আপনার লাভ কিঃ
আপনি যদি ringid এর এজেন্ট হতে পারেন, তবে আপনার এলাকায় আপনি ringid এর নিন্মোক্ত কাজ করে আয় করতে পারবেন।
- হোটেল বুকিং।
- ডাক্তার এর সিরিয়াল।
- বাসের টিকেট বুকিং।
- ট্রেনের টিকিট বুকিং।
- লঞ্চের টিকিট বুকিং।
- বিমানের টিকিট বুকিং।
- অনলাইন Shopping
- জমি/ফ্লাট ক্রয়/বিক্রয়ে সহায়তা।
এরকম আরো অনেক সার্ভিস ringID আপনার মাধ্যমে আপনার এলাকায় প্রদান করার জন্য নির্বাচন করবে। আর প্রতিটা কাজের জন্য নির্ধারিত টাকা আপনার একাউন্টে পৌছে যাবে।
আপনি মূহূর্তেই Bkash এর মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
এছাড়াও সর্বোচ্চ ভোট প্রাপ্ত ০৫ জন পাবেন ০৫ টি new car.
1000 জন পাবেন 1000টি মটর সাইকেল।
রিকভারি কি?
রিকভারি বলতে বুঝায় একটি নির্দিষ্ট বুটেবল পার্টিশনকে বুঝায়।
আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটি বুট হওয়ার আগে কয়েকটি নির্দিষ্ট কী এর কম্বিনেশন ব্যবহার করে
আপনি রিকভারি মোডে যেতে পারেন।
এতে বিভিন্ন ভাবে ঢুকা যায়, যেমনঃ ডিভাইস বন্ধ অবস্থায় বিভিন্ন বাটন একসাথে চেপে ধরলে এতে ঢুকা যায়।
সাধারণত Volume Down/Up + Power Button চেপে ধরে রাখলে রিকভারি মেনু আসে।
আবার বিভিন্ন কমান্ড লাইন এর সাহায্যেও বুট করা যায়।
বিভিন্ন ধরনের কাস্টম রিকভারি রয়েছে। সবচেয়ে পপুলার এবং প্রয়োজনীয় দুটি কাস্টম রিকাভারির নাম হলঃ
- CWM বা Clock work Mod Recovery
- TWRP বা TeamWIn Recovery project.
স্মার্টফোনের রিকভারিতে কাস্টম রম জিপ ফ্ল্যাশ, ফ্যাক্টরি রিসেট, Cache partition এবং Dalvik Cache ক্লিয়ার
এবং ব্যাকআপ এবং রি-স্টোর আরও অপশন থাকে।
একটু নেটে ঘাটলেই পাবেন, তাছারা ওয়ালটন এর cwm তাদের ফোরাম এ পাবেন।
স্টক এবং কাস্টম রিকভারির মধ্যে তুলনা করা যাক।
স্টক হল ফোনে যা থাকে তাই। স্টক রিকভারির ফাংশন লিমিটেড। এই স্টকের মুল কাজ হচ্ছে ফোন রিসেট করা আর সিস্টেম আপডেট করতে সহায়তা করা । যদিও এসব কাজ আপনাকে করতে হবে না, এন্ড্রয়েড নিজে নিজেই করে নিবে।
যখন আপনি সেটিংস এ ঢুকে ফ্যাক্টরি রিসেট করতে বলেন তখন এন্ড্রয়েড বন্ধ হয়ে নিজে নিজে রিকভারিতে চলে যাবে, তারপর
সেখান থেকে রিসেট করে নিজে নিজে অন হয়ে যাবে। একইভাবে সিস্টেম আপডেটও।
যদিও সিস্টেম আপডেট থাকে তখন করে নিয়ে রকভারিতে ঢুকে আপডেট করে নিবে।
অবশ্য আপনি নিজেও কাজ টা করতে পারবেন, তবুও স্টক রিকভারির অনেক সীমাবদ্ধতা আছে।কাস্টম রিকভারির সাথে সাথে স্টকের তুলনা চলে না, কাস্টম রিকভারি অনেক অনেক ফিয়েচার সম্বলিত হয়।
যেমনঃ আপনি চাইলে পুরো সিস্টেমের ব্যাকাপ নিয়ে ফেলতে পারবেন, এতে পরবর্তীতে যদি এমন কিছু করেন যাতে ফোন অন হচ্ছে না, তখন রিকভারিতে ঢুকে ব্যাকাপটা রিস্টোর করে নিলেই ফোন আগের মত হয়ে যাবে।
আবার আপনি এর সাহায্যে বিভিন্ন আপডেট ও ইন্সটল করতে পারবেন। স্টক রিকভারি ‘Signed Zip’ ছাড়া ইন্সটল নেয় না।
কিন্তু কাস্টম রিকভারিতে আপনি নিজে বানিয়েও জিপ ফ্ল্যাশ করতে পারবেন।
ফ্যাক্টরি রিসেট করার ক্ষেত্রে অনেক অপশন পাবেন, ফলে আপনাকে সম্পূর্ণ ড্যাটা মুছে ফেলতে হবে না।
কাস্টম রম ইন্সটল করতে চাইলে কাস্টম রিকভারি ছাড়া পারবেন না।
এত এত অপশনের জন্য কাস্টম রিকভারি অনেক বেশি জনপ্রিয়, সব ডেভেলপারদের কাছে তো অবশ্যই।
কাস্টম রিকভারি না থাকলে কাস্টম রম, পোর্ট করা এপ, বিভিন্ন টুইক সম্ভব হত না।
ডেটা রিকভারি (Data Recovery) হলো তথ্য পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া, যা কোনও ডেটা স্টোরেজ ডিভাইস থেকে সংগ্রহণ করা তথ্য যেমন ফাইল, ডকুমেন্ট, ছবি, ভিডিও, ডেটাবেস, অথবা অন্যান্য ধরনের ডেটা যেগুলি সংগ্রহণ করা থাকে যা যেকোনো কারণে হারিয়ে যাওয়া বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই ডেটা রিকভারি প্রক্রিয়াটি ডেটা লস প্রতিরোধ এবং ডেটা পুনরুদ্ধারের জন্য ব্যবহৃত হয়।
ডেটা লসের কারণ বিভিন্ন হতে পারে, যেমন কম্পিউটারের ক্র্যাশ, স্টোরেজ ডিভাইসের ক্ষতি, অপুরুপ ডেটা মুছে যাওয়া, ভাইরাস বা ম্যালওয়্যারের আক্রমণ, আপডেট বা সফটওয়্যার সমস্যা, নেটওয়ার্ক সমস্যা, এবং অন্যান্য কারণে।
ডেটা রিকভারি প্রক্রিয়া সাধারণভাবে নিম্নলিখিত উপায়ে করা হতে পারে:
1. সফটওয়্যার ব্যবহার: সফটওয়্যার টুল ব্যবহার করে লুপ্ত হওয়া ডেটা পুনরুদ্ধার করা হয়। এই সফটওয়্যার ডিলিট ফাইল, ফর্ম্যাটেড ড্রাইভ, পরিবর্তিত ফাইল সিস্টেম, এবং অন্যান্য সমস্যার সাথে সাহায্য করতে পারে।
2. হার্ডওয়্যার রিকভারি: যদি সফটওয়্যার ফেইল করে তা হওয়া থাকে তাহলে ফিজিক্যাল হার্ডওয়্যার রিকভারি সেবা সরবরাহকারী সাধারণভাবে ডেটা পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে। এই প্রক্রিয়া অসম্ভব কঠিন এবং ব্যাপার্য খরচের সাথে সম্প্রসারিত হতে পারে।
এই প্রক্রিয়াটি একটি ব্যক্তি বা কোম্পানি দ্বারা পুনরুদ্ধার করা হতে পারে, এবং এটি ডেটা লসের মাত্রার মধ্যে সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার ব্যবহার করে কাজ করে। তথ্য সুরক্ষা এবং ব্যাকআপ সূচনা এই ধরনের সমস্যার পূর্ববর্তী প্রতিরোধ হতে পারে, যাতে ডেটা লসের ঝুঁকি ন্যায়ে কমে আসে।
Summary of this article
Samsung Galaxy J series is one of the most popular handsets of our market.
After releasing the 2016 version, it’s getting more popularity. Before buying a handset, let’s learn some basic differences between old and new versions of Galaxy J5 and J7.
Hope it will help you to take a wise decision before buying a handset.
বাজারে J সিরিজের ২০১৬ ভার্সনটি রিলিজ করামাত্র আমরা ক্রেতাদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মূল জিজ্ঞাস্য হচ্ছে দুটি ভার্সনের তুলনামূলক পার্থক্য। তাই সকল ক্রেতাসাধারণের অবগতির জন্য নিচের
লেখাটিতে J সিরিজের সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটো মডেল Galaxy J5 এবং Galaxy J7-এর নতুন এবং পুরাতন ভার্সনের পার্থক্যগুলো
নিয়ে বিস্তারিত আলোচনার চেষ্টা করা হলো। আশা করি, বিষয়টি আপনার উপকারে আসবে।
Samsung Galaxy J5 এবং Samsung Galaxy J5 (2016):
বাজারে আসামাত্রই Galaxy J5-এর নতুন ভার্সনটি ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়েছে। আপাতঃ দৃষ্টিতে পুরাতন ভার্সনটির সঙ্গে নতুন ভার্সনটির মূল তফাৎ ডিজাইন, স্ক্রিণ সাইজ, স্টক রম, র্যাম এবং ব্যাটারী ব্যাকআপ। আগের ভার্সনটিতে যেখানে প্লাষ্টিকের তৈরি বডি ব্যবহার করা হয়েছিলো সেখানে নতুন ভার্সনটিতে ফুল মেটাল বডি ব্যবহার হওয়ায় এটা কিছুটা ভারী এবং মজবুত। পুরাতন ভার্সনটির 282 ppi যা, পরবর্তী ভার্সনে ৫.২ ইঞ্চিতে উন্নীত করা হয়েছে। ফলে, J5 (2016)-টি মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী এবং গেমারদের কাছে পুরনো ভার্সনটির চেয়ে ভাল সুবিধা প্রদান করতে সক্ষম। এছাড়া দুটো ভার্সনেই ব্যবহার করা হয়েছে HD Super AMOLED ডিসপ্লে। তবে পিক্সেল সংখ্যার দিক থেকে পুরনো ভার্সনটিই কিছুটা এগিয়ে থাকছে। J5 (2015)-এ প্রতি ইঞ্চিতে 294 থাকলেও 2016 ভার্সনে এ সংখ্যা কিছুটা কমে গিয়ে 282 ppi তে এসে দাঁড়িয়েছে।
যদিও খালি চোখে এই পার্থক্যটি খুব একটা চোখে পড়বে না। পুরনো ভার্সনটিতে ১.৫ জিবি র্যাম ব্যবহার করা
হলেও নতুন ভার্সনটিতে রয়েছে ২ জিবি র্যাম। স্বাভাবিকভাবেই নতুন ভার্সনটির পারফরম্যান্স পুরনো ভার্সনটির চেয়ে আরও
নিরবিচ্ছিন্ন এবং দ্রুততর হবে। J5 (2016)-এর স্টক রমটিও ১৬ জিবি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে, যা ভারী এ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারকারীদের
কাছে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হিসেবে গণ্য হতে পারে। অপারেটিং সিস্টেম ফোনের ইন্টারনাল টাস্ক ম্যানেজমেন্টের ক্ষেত্রে
একটি জরুরী ভূমিকা পালন করে। J5 (2015) ফোনটিতে Android OS, v5.1 (Lollipop) ব্যাবহার হলেও, অফিসিয়ালি
Android OS, v6.0.1 (Marshmallow) সিস্টেমে আপডেট করে নেয়া যাবে।
কিন্তু নতুন ভার্সনটিতে স্টক সিস্টেম হিসেবেই Android OS, v6.0.1 (Marshmallow) রয়েছে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য রয়েছে দুটো ভার্সনের ব্যাটারী ব্যাকআপের দিক থেকে।
আগের ভাসর্নটির ব্যাটারী ছিলো 2600 mAh যা, পরের ভার্সনে বাড়িয়ে 3100 mAh করা হয়েছে।
এ পার্থক্যটুকু ছাড়া বাকি বিষয়গুলো প্রায় একই রকমের।উপরে আলোচিত সকল দিক বিবেচনা করলে Samsung Galaxy J5 ফোনটির চেয়ে এর পরবর্তী ভার্সন Samsung Galaxy J5 (2016) ফোনটি ভাল সার্ভিস প্রদানে সক্ষম। উল্লেখ্য যে, নতুন ভার্সনটির দাম খানিকটা বেশি।
তাই, যদি বাজেটে ঘাটতি না থাকে তবে নিঃসন্দেহে Samsung Galaxy J5 (2016) ফোনটি কেনাই আপনার জন্য ভালো সিদ্ধান্ত হবে। দুটো ফোনেরই দাম আর ওয়ারেন্টি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেতে দয়া করে এ লেখায় প্রদত্ত লিংক দুটো ভিজিট করুন।
Samsung Galaxy J7 এবং Samsung Galaxy J7 (2016):
২০১৫ সালের জুন মাসে বিশ্ব বাজারে রিলিজ হওয়া Samsung Galaxy J7 ফোনটির সঙ্গে ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে বিশ্ববাজারে আসা J7 (2016) ফোনটির মৌলিক পার্থক্য হিসেবে ডিজাইন, প্রসেসর, র্যাম এবং ব্যাটারী ব্যাকআপের বিষয়টি উল্লেখ করা যায়। নতুন ভার্সনটির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে ফুল মেটাল বডি, যা আগের ভার্সনের ক্ষেত্রে প্লাষ্টিকের নির্মিত ছিলো। ফলে, নতুন ভার্সনটি গত ভার্সনের তুলনায় খানিকটা মজবুত এবং দৃষ্টিনন্দন। মূলতঃ ২০১৬ সালে রিলিজ করা J সিরিজের সবগুলো ফোনের ক্ষেত্রেই এ বিষয়টি একটা মূখ্য ভূমিকা পালন করেছে। স্ক্রিণ সাইজ দুটো ফোনের ক্ষেত্রেই ৫.৫ ইঞ্চি এবং HD Super AMOLED ডিসপ্লে।
তবে দৃশ্যতঃ কোন পার্থক্য না থাকলেও পারফরম্যান্সের দিক থেকে নতুন ভার্সনটিকে কিছুটা এগিয়ে রাখা যায়।
কারণ, হিসেবে ১.৫ জিবি র্যাম এবং ১.৫ গিগাহার্জ প্রসেসরের জায়গায় নতুন মডেলের ২ জিবি র্যাম এবং ১.৬ গিগাহার্জ প্রসেসর কিছুটা দ্রুত এবং স্মুথ সার্ভিস নিশ্চিত করতে পারে। পুরাতন ভার্সনের তুলনায় ব্যাটারী প্রায় 300 mAh বেড়ে গিয়ে দাড়িয়েছে 3300 mAh-এ।
আগের ভার্সনে ব্যবহৃত Android OS, v5.1 (Lollipop) অপারেটিং সিস্টেম পরবর্তী ভার্সনে Android OS, v6.0.1 (Marshmallow) হিসেবে রিলিজ করেছে। তবে পুরনো ভার্সনে অফিসিয়াল আপডেটের সুবিধাটিও সংরক্ষিত রয়েছে।
মূলতঃ উল্লেখিত দুটো ভার্সনের মধ্যে এ পার্থক্যগুলোই প্রধান। দামের দিক থেকেও পুরনো ভার্সনটির চেয়ে ২০১৬ ভার্সনের দাম বেশি।
বাজেটের কমতি না থাকলে, এ মডেলের ক্ষেত্রেও Samsung Galaxy J7 (2016) ফোনটি কেনার জন্য পরামর্শ থাকবে।
তবে, দামের বিচারে Samsung Galaxy J7-এর সার্ভিসটিও কিন্তু খুব খারাপ নয়। দাম এবং ওয়ারেন্টি বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পেতে দয়া করে এ লেখায় প্রদত্ত লিংকগুলো ভিজিট করুন।