আপনি আয় করতে পারেন একটি ওয়েবসাইট থেকে একধিক উপায়ে ,আপনার একটি ওয়েব সাইট থাকলে আপনি ঘরে বসে
আয় করতে পারেন।যে সব উপায়ে একটি ওয়েব সাইট থেকে আয় করা যায় তা হলো।
অল্প টাকাতে ওয়েবসাইট বানাতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন: Facebook.com
বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় করার সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সহজ মাধ্যম হলো গুগল এডসেন্স । গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই একটি ওয়েবসাইট থেকে প্রতিমাসে 50 হাজার টাকা থেকে শুরু করে কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।
ওয়ার্ডপ্রেস কি? What is WordPress?
১.এফিলিয়েট মার্কেটিং করে
২. পে পার ক্লিক এ্র্যাড থেকে
৩.বিজ্ঞাপনের জায়গা বিক্রি করে
৪.নিজস্ব ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি করে
৫.স্পন্সরড পোস্ট থেকে
৬.ডোনেশন থেকে
৭. ই কমার্স ব্যবসা করে
৮.ওয়েবসাইট বিক্রি করে
৯. সাবস্ক্রিপশন থেকে
১০.কোর্স বিক্রি করে
১১.কোচিং করিয়ে
১২.কনসাল্টিং করে
১৩.অন্যদেরকে অনুসরণ করে
১৪.ইউ টিউব থেকে দেখিয়ে
একটি ওয়েবসাইট থেকে আয়ের অনন্য সব উপায়গুলি বিশদ আলোচনা করা হলো :
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে একটি ওয়েব সাইট অনেক টাকা আয় করা যায় ।এ সম্পর্কে আমি বিশদ
আলোচনা করেছি । আগের বেশ কযেকটি পোস্ট গুলিতে ভালোভাবে অনুসরণ করলে আপনি এফিলিয়েট
মার্কেটিং সম্পর্কে আরো ভালভাবে জানতে পারবেন।
পে পার ক্লিক এড থেকে
এডসেন্স হলো গুগল এর পে পার ক্লিক এড নেটওয়ার্ক যা থেকে যে কেউই আয় শুরু করতে পারেন।
আপনি আপনার ওয়েবসাইটে পে পার ক্লিক থেকে আয় করতে পারেন।
বিজ্ঞাপনের জায়গা বিক্রি করে
আপনার যদি একটি ওয়েব সাইটি থাকে তাতে যদি বেশকিছু ভিজিটর হয়ে যায়, তখন আপনার ওয়েবসাইটটি কে কিন্তু একটি নিউজ পেপার এর সাথে তুলনা করা যায়। কারন প্র্রতি নিয়ত অসংখ্য
লোক আপনার সাইটে ভিজিট করে থাকে।এবং আপনার লেখা পড়ে থাকে । বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাদের বিজ্ঞাপন এই সমস্ত চ্যানেল এ দেয় যাতে করে অনেক মানুষ তাদের প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানতে পারে।
আর বিজ্ঞাপন দিলেই তো আপনি আপনার ওয়েবসাইটের কিছু জায়গা তাদের কাছে বিক্রি করে আয় করতে পারেন।
নিজস্ব ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি করে
আপনি ডিজিটালভাবে যেকোনো বিষয়ের ওপর একটি বই লিখতে পারেন যাকে ইবুক বলে।
যেমন: গল্পের বই ,উপন্যাস,কবিতার বই ইত্যাদি। এরপর আপনার ওয়েব ভিজিটরদের কাছে আপনি নির্দ্বিধায় আপনার ইবুক বিক্রি করে তা থেকে আয়
করতে পারেন। আপনার ওয়েবসাইটের একটি পেজ কে ডিজিটাল লাইব্রেরিতে রূপান্তর করতে পারেন।
স্পন্সরড পোস্ট থেকে
আপনার ওয়েবসাইটে অনেক কোম্পানিই তাদের সম্পর্কে আপনাকে লিখতে বলতে ও তা আপনার ওয়েব
সাইটেই পাবলিশ করতে বলতে পারে। তার বিনিময়ে তারা আপনাকে একটি নির্দিষ্ট অংকের টাকা প্রদান করবে। এ ধরণের পোস্টকে স্পন্সরড পোস্ট বলে।
ডোনেশন থেকে
আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইটি এ ধরণের ডোনেশন ভিত্তিক ওয়েবসাইট করতে পারেন। অনেক সংস্থা তাদের ফান্ড ক্রিয়েট করা জন্য এধরনেরর ওযেব সাইট খুলে থাকে।
ইকমার্স ব্যবসা করে
ই-কমার্স ব্যাবসা বলতে বুঝায় অনেক পণ্যের সমাহার,যেখানে অনেক পণ্য বিক্রির জন্য থাকে। আপনি
একটি ই-কমার্স সাইট তৈরী করে তা থেকে আয় শুরু করতে পারেন।
ওয়েবসাইট বিক্রি করে
আপনার ওয়েবসাইট জনপ্রিয় হয়ে গেলে কিন্তু তা অনেক টাকার বিনিময়ে আপনি তা বিক্রি করে দিতে পারেন।
সাবস্ক্রিপশন থেকে
আপনার সাইটের কনটেন্ট যদি খুব ভাল হয়। তখন আপনার ভিজিটর ও অনেক হবে। তখন আপনি
আপনার কন্টেন্টগুলি একটি নির্দিষ্ট মাসিক সাবস্ক্রিপশন করে ভিজিটর দের পড়তে দিতে পারেন ।
কোর্স বিক্রি করে
আপনি যদি কোনো বিষয়ের ওপর দক্ষ হন, তবে তার ওপর একটি কোর্স তৈরী করে তা আপনার ওয়েবসাইটের মাদ্ধমে
বিক্রি করতে পারেন।
কোচিং করিয়ে
আপনি যদি কোনো বিষয়ের ওপর দক্ষ হন ।তবে আপনি কোচিং মত করে আপনার ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে পারেন।এটা লিখিত বা ভিডিও কলের মাধ্যমে হতে পারে ।
কনসাল্টিং করে
আপনি কোনো বিষয়ে অভিজ্ঞ হলে তা কনসাল্টিং করুন অনলাইনেই। আপনার ক্লায়েন্টকে আপনার মূল্য বান পরামর্শ দিয়ে আপনি আয় করতে পারেন অনেক টাকা।
অন্যদেরকে অনুসরণ করে
আসলে একটি ওয়েবসাইট থেকে অনেকভাবেই আয় করা যায় এবং আপনি নিত্য নতুন আয়ের পথ
পেতে পারেন যদি কিনা আপনি অনন্য ওয়েবসাইট থেকে আয়কারীদের ফলো করেন।
ইউ টিউব থেকে
আপনি বিভিন্ন ভিডিও ইউ টিউবে ছেড়ে তা আপনার ওয়েব সাইটে লিংক করে দিয়ে আয় করতে পাবেন অনেক টাকা ।
ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে এই কিছু প্রধান উপায় আছে:
1. বিজ্ঞাপন আয়: আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে আয় করতে পারেন। আপনি Google AdSense, Media.net, AdThrive, Ezoic, এবং অন্যান্য বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের সাথে সম্পর্ক করতে পারেন এবং তাদের বিজ্ঞাপন ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করতে পারেন। আপনি প্রতিবার একজন আপনার ওয়েবসাইট দেখে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে আয় উৎপন্ন হয়।
2. স্বনিয়ন্ত্রিত বিপণি: আপনি আপনার ওয়েবসাইটে পন্য বা সেবা বিপণি করতে পারেন। এটি একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেসে পন্য বা সেবা বিক্রয় করা, সাবস্ক্রিপশন মডেলের মাধ্যমে মাসিক নিবন্ধন চার্জ নেওয়া বা সদস্যতা সাইট চালানোর মাধ্যমে আয় উৎপন্ন করতে সাহায্য করে।
3. স্বতন্ত্র ব্লগ বা নিউজলেটার: আপনি একটি ব্লগ চালিয়ে এবং সার্টিফিকেট, বই, নিউজলেটার, টিউটরিয়াল, ই-বুক, কোর্স, এবং অন্যান্য মূল্যবান সামগ্রী তৈরি করতে পারেন। এই সামগ্রীগুলি অনলাইনে বেচানো এবং বুক বা ডিজিটাল প্রতিলিপির মাধ্যমে আয় করতে সাহায্য করতে পারে।
4. সদস্যতা সাইট: আপনি সদস্যতা সাইট শুরু করে উপকারকেরা পেশাদার সামগ্রী, সেবা, বা অন্যান্য সামগ্রীর অধিকার অর্জন করতে বলতে পারেন। আপনি সদস্যদের জন্য নিজস্ব মূল্যবান সামগ্রী পরিচালনা করতে পারেন এবং মাসিক সাবস্ক্রিপশন চার্জ নেওয়া বা মূল্যবান সামগ্রী পুরস্কৃত করতে পারেন।
5. স্পন্সরশিপ এবং পেআউট: আপনি আপনার ওয়েবসাইটে স্পন্সরশিপ বা পেআউট ব্যবস্থা তৈরি করতে পারেন, যেখানে অন্যদের প্র
চারনা দেওয়া হয় এবং আপনি তাদের জন্য মৌলিক বা আপনার দরকারী দ্বাবী প্রদান করেন।
6. সাফল্যের সাথে মার্কেটিং প্রচারনা: আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে অনেক প্রচারনা এবং সার্কুলেশন প্রাপ্ত করতে পারেন তাহলে কোনও প্রকার প্রদত্ত সেবা বা পণ্য বিক্রয়ের অপর্যাপ্ত সাবলীল পুরস্কার অর্জন করতে সাহায্য করতে পারেন।
7. ফ্লিপ ওয়েবসাইট বা ডোমেইন: আপনি ওয়েবসাইট বা ডোমেইন কেনার সময় সার্কুলেশন এবং আর্থিক স্থিতি বেঁধে আত্মঘাতী মূল্যে বিক্রয় করতে পারেন।
মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম পেতে সময় এবং পরিশ্রম প্রয়োজন, এবং সফলতা পেতে আপনার নিজস্ব স্ট্রাটেজি ও যত্ন প্রয়োজন। এছাড়া, আপনি আপনার দরকারী লক্ষ্যে যোগাযোগ করতে সমর্থন এবং আপনার ওয়েবসাইট পাবলিকেশন করতে সাহায্য করতে সমর্থ মার্কেটিং প্ল্যান তৈরি করতে পারেন।
1 Comments
Pingback: সার্ভার জিনিষ টা আসলে কি? - বেস্টআর্নআইডিয়া.কম