LAN- লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক:
কোন অফিসের উদাহরণ দেয়, যেখানে কিছু কম্পিউটার একসাথে কানেক্টেড থাকে, একসাথে একাধিক প্রিন্টার স্ক্যানার কানেক্টেড থাকে এবং ইন্টারনেট কানেকশন সকলের সাথে শেয়ার করা থাকে; তাহলে এটিকে ল্যান বলা হবে
একই বিল্ডিং এর মাঝে অবস্থিত বিভিন্ন কম্পিউটার নিয়ে গঠিত নেটওয়ার্রকে Local area network বলে।
- এই নেটওয়ার্ক এর ডাটা ট্রান্সফার গতি ১০এমবিপিএস।
- এই নেটওয়ার্ক এ ব্যবহিত ডিভাইসগুলো হলো রিপিটার, হাব, নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস ইত্যাদি।
MAN- মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক:
MAN
একই শহরের মধ্যে অবস্থিত কয়েকটি ল্যানের সমন্বয়ে গঠিত ইন্টারফেসকে বলা হয় Metropolitan area network । এ ধরনের নেটওয়ার্ক ৫০-৭৫ মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে। এই নেটওয়ার্কর ডাটা ট্রান্সফার স্পিড গিগাবিট পার সেকেন্ড।
এ ধরনের নেটওয়ার্ক এ ব্যবহিত ডিভাইস গুলো হলো রাউটার, সুইজ, মাইক্রোওয়েভ এন্টেনা ইত্যাদি।
WAN- ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক:
ইন্টারনেটই হলো ওয়্যানPAN- পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক:

আমার ল্যাপটপ হোম রাউটারের সাথে কানেক্টেড রয়েছে। তাছাড়াও আমার ল্যাপটপের সাথে প্রিন্টার, এক্সটার্নাল হার্ডড্রাইভ সহ আরো ছোটখাটো ডিভাইজ লাগানো রয়েছে, আর আমার বর্তমান অবস্থাকে আপনি প্যান বা Personal Area Network এর সাথে তুলনা করতে পারেন, আবার এটাকে সিঙ্গেল পার্সন নেটওয়ার্কও বলতে পারেন।
নেটওয়ার্কে প্রধানত তিনটি উপাদান থাকে:
One Comment
Pingback: রিয়েল আইপি IP কি এবং আপনার আইপিটি রিয়েল কিনা তা বুঝার উপায়! - BestIncomeidea.com