ওয়েবসাইট তৈরি করা বা Website থাকার গুরুত্ব কি? মানুষ কেন একটি Website পরিদর্শন করে থাকে, আপনি এ সম্পর্কে কি মনে করেন? এটি প্রাথমিকভাবে তথ্য খুঁজে পেতে এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে সহায়তা করে থাকে। এখানে আপনার ব্যবসার জন্য একটি ওয়েবসাইট থাকার কয়েকটি সুবিধার কথা তুলে ধরা হল।
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন এবং বিপণন নিয়ে কথা আসে, তখন একটি Website হচ্ছে সবচেয়ে পরিবেশ বান্ধব। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার পণ্য বা পরিষেবাদির বিজ্ঞাপন দেওয়ার অনেক উপায় রয়েছে। একটি অনন্য উদাহরণ হচ্ছে- ফেসবুক বিজ্ঞাপন। যা কিনা ফেসবুকের মাধ্যমে দেওয়া একটি বিজ্ঞাপন বৈশিষ্ট্য। আরেকটি হচ্ছে SEO। এটি আপনার ব্যবসার জন্য একটি দুর্দান্ত সুবিধা। একটি ভাল এসইও পরিষেবা প্রদানকারীর থাকার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের রাঙ্কিং দ্রুত গতিতে বাড়তে পারে, যা ফলে দ্রুত বিক্রয় ফলস্বরূপ উচ্চ লাভ হতে পারে।
সহজলভ্যতা
একটি Website থাকলে, যে কোন গ্রাহক পৄথিবির যে কোন প্রান্তে বসে তার প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পারে কয়েক সেকেন্ডে ইন্টারনেটের মাধ্যমে। আর বিশ্বায়নের এই যুগে তথ্য ছাড়া মানুষ এক মুহূর্ত ও চলতে পারেনা।
আর বিভিন্ন ওয়েবসাইট এখন হয়ে উঠছে এক একটি তথ্যভাণ্ডার। বিভিন্ন সরকারি ওয়েবসাইট থাকার ফলে আমরা সহজেই প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ ও জানতে পারি ।
যেমনঃ বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার রেজাল্ট, ভুমি বা জমি-জমা সংক্রান্ত তথ্য, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ইত্যাদি।
সাশ্রয়ী
আপনি কি কখনো মুদ্রন মিডিয়া বা ছাপাখানা, রেডিও, টেলিভিশন বা অন্য কোন উপায়ে, বিভিন্ন ধরণের মাধ্যমে আপনার ব্যবসা প্রচার, প্রসার বা প্রকাশ করেছেন? এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল! বিজ্ঞাপনে বিনিয়োগ করা প্রয়োজন, কিন্তু এটি করতে অনেক টাকা লাগে। একটি Website থাকার কারনে আপনার ব্যয়বহুল প্রচার হ্রাস করা সম্ভব হবে। ইন্টারনেটে উপলব্ধ অফলাইন বিজ্ঞাপনগুলির অনেক সংস্করণ রয়েছে এবং কখনও কখনও তারা বিনামূল্যেও পাওয়া যায়।
সার্ভার জিনিষ টা আসলে কি?
গ্রাহকদের সংখ্যা বাড়ান
সর্বাধিক ব্যবসা করার জন্য স্থানীয় জনপ্রিয়তা আছে, কিন্তু তাদের শহরের বাইরে সম্ভাব্য গ্রাহকদের বিষয়ে কি করতে চান? একটি ওয়েবসাইট আপনাকে আপনার গ্রাহক সংখ্যা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। শুধুমাত্র একটি Website দিয়ে, আপনার ব্যবসা বিশ্বব্যাপী দৃশ্যমান করা সম্ভব হবে।
লিংক
যদি আপনার কাছে অনেকগুলো সাইট লিঙ্ক থাকে তবে এটি আপনাকে সারা বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়তে সহায়তা করবে। আপনার যদি তথ্য, পণ্য বা পরিষেবাদি সম্পর্কিত ভাল কন্টেন্টসহ একটি ভাল Website থাকে তবে লোকেদের আপনার ওয়েবসাইটকে তাদের সাথে লিঙ্ক করার সম্ভাবনা বেশি। এর মানে হচ্ছে তারা আপনার ওয়েবসাইটিকে মূল্যবান হিসাবে মনে করে।
দীর্ঘমেয়াদী মক্কেল
আপনি একজন মক্কেল এবং একজন গ্রাহকের মধ্যে কোন পার্থক্য আছে বলে মনে করেন? একটু ভেঙ্গে বললে, একজন গ্রাহক হচ্ছেন এমন ব্যক্তি যিনি হেঁটে আসলেন এবং পণ্য ক্রয় করলেন এবং এইটুকুই করলেন। একজন মক্কেল একজন নিয়মিত গ্রাহক হয়ে থাকেন। তিনি দৈনিক বা চুক্তিগতভাবে আপনার পণ্য বা সেবা কেনার ব্যপারে আগ্রহী হয়ে থাকেন। একটি Website থাকলে তা আপনাকে আরো মক্কেল লাভ করতে সহায়তা করে যা আপনাকে আপনার ব্যবসায় উন্নয়ন করতে সহায়তা করতে পারে।
নতুন নতুন কন্টেন্ট
স্মার্ট ব্যবসায় মালিকরা তাদের কোম্পানির জন্য একটি ব্লগ পৃষ্ঠা তৈরি করে থাকেন। নতুন নতুন কন্টেন্ট পোস্ট আপনার ওয়েবসাইটকে আরও আকর্ষণীয় এবং তরতাজা রাখার হবে জন্য একটি ব্লগ হচ্ছে আদর্শ জায়গা।
ভাল সম্পর্ক
একটি Website থাকার মাধ্যমে আপনার গ্রাহকদের সঙ্গে ভাল সম্পর্ক তৈরি করতে পারেন। আপনি ইমেইলের মাধ্যমে আপনার গ্রাহকদের তাত্ক্ষণিক বার্তা পাঠাতে পারেন। এছাড়াও, আপনার গ্রাহকরা আপনার পণ্যগুলি অনলাইনে পর্যালোচনা করতে এবং আপনার এবং আপনার ব্যবসার জন্য প্রতিক্রিয়া ছেড়ে দিতে পারে। আপনার নিত্যনতুন পণ্যর হালনাগাদ করে খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটে তা প্রকাশের মাধ্যমে আপনার গ্রাহকদের সাথে সব সময় সংযুক্ত থাকতে পারেন।
আপনি আয় করতে পারেন একটি ওয়েবসাইট থেকে একধিক উপায়ে ,আপনার একটি ওয়েব সাইট থাকলে আপনি ঘরে বসে
আয় করতে পারেন।যে সব উপায়ে একটি ওয়েব সাইট থেকে আয় করা যায় তা হলো।
অল্প টাকাতে ওয়েবসাইট বানাতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন: Facebook.com
বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় করার সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সহজ মাধ্যম হলো গুগল এডসেন্স । গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই একটি ওয়েবসাইট থেকে প্রতিমাসে 50 হাজার টাকা থেকে শুরু করে কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।
ওয়ার্ডপ্রেস কি? What is WordPress?
১.এফিলিয়েট মার্কেটিং করে
২. পে পার ক্লিক এ্র্যাড থেকে
৩.বিজ্ঞাপনের জায়গা বিক্রি করে
৪.নিজস্ব ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি করে
৫.স্পন্সরড পোস্ট থেকে
৬.ডোনেশন থেকে
৭. ই কমার্স ব্যবসা করে
৮.ওয়েবসাইট বিক্রি করে
৯. সাবস্ক্রিপশন থেকে
১০.কোর্স বিক্রি করে
১১.কোচিং করিয়ে
১২.কনসাল্টিং করে
১৩.অন্যদেরকে অনুসরণ করে
১৪.ইউ টিউব থেকে দেখিয়ে
একটি ওয়েবসাইট থেকে আয়ের অনন্য সব উপায়গুলি বিশদ আলোচনা করা হলো :
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে একটি ওয়েব সাইট অনেক টাকা আয় করা যায় ।এ সম্পর্কে আমি বিশদ
আলোচনা করেছি । আগের বেশ কযেকটি পোস্ট গুলিতে ভালোভাবে অনুসরণ করলে আপনি এফিলিয়েট
মার্কেটিং সম্পর্কে আরো ভালভাবে জানতে পারবেন।
পে পার ক্লিক এড থেকে
এডসেন্স হলো গুগল এর পে পার ক্লিক এড নেটওয়ার্ক যা থেকে যে কেউই আয় শুরু করতে পারেন।
আপনি আপনার ওয়েবসাইটে পে পার ক্লিক থেকে আয় করতে পারেন।
বিজ্ঞাপনের জায়গা বিক্রি করে
আপনার যদি একটি ওয়েব সাইটি থাকে তাতে যদি বেশকিছু ভিজিটর হয়ে যায়, তখন আপনার ওয়েবসাইটটি কে কিন্তু একটি নিউজ পেপার এর সাথে তুলনা করা যায়। কারন প্র্রতি নিয়ত অসংখ্য
লোক আপনার সাইটে ভিজিট করে থাকে।এবং আপনার লেখা পড়ে থাকে । বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাদের বিজ্ঞাপন এই সমস্ত চ্যানেল এ দেয় যাতে করে অনেক মানুষ তাদের প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানতে পারে।
আর বিজ্ঞাপন দিলেই তো আপনি আপনার ওয়েবসাইটের কিছু জায়গা তাদের কাছে বিক্রি করে আয় করতে পারেন।
নিজস্ব ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি করে
আপনি ডিজিটালভাবে যেকোনো বিষয়ের ওপর একটি বই লিখতে পারেন যাকে ইবুক বলে।
যেমন: গল্পের বই ,উপন্যাস,কবিতার বই ইত্যাদি। এরপর আপনার ওয়েব ভিজিটরদের কাছে আপনি নির্দ্বিধায় আপনার ইবুক বিক্রি করে তা থেকে আয়
করতে পারেন। আপনার ওয়েবসাইটের একটি পেজ কে ডিজিটাল লাইব্রেরিতে রূপান্তর করতে পারেন।
স্পন্সরড পোস্ট থেকে
আপনার ওয়েবসাইটে অনেক কোম্পানিই তাদের সম্পর্কে আপনাকে লিখতে বলতে ও তা আপনার ওয়েব
সাইটেই পাবলিশ করতে বলতে পারে। তার বিনিময়ে তারা আপনাকে একটি নির্দিষ্ট অংকের টাকা প্রদান করবে। এ ধরণের পোস্টকে স্পন্সরড পোস্ট বলে।
ডোনেশন থেকে
আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইটি এ ধরণের ডোনেশন ভিত্তিক ওয়েবসাইট করতে পারেন। অনেক সংস্থা তাদের ফান্ড ক্রিয়েট করা জন্য এধরনেরর ওযেব সাইট খুলে থাকে।
ইকমার্স ব্যবসা করে
ই-কমার্স ব্যাবসা বলতে বুঝায় অনেক পণ্যের সমাহার,যেখানে অনেক পণ্য বিক্রির জন্য থাকে। আপনি
একটি ই-কমার্স সাইট তৈরী করে তা থেকে আয় শুরু করতে পারেন।
ওয়েবসাইট বিক্রি করে
আপনার ওয়েবসাইট জনপ্রিয় হয়ে গেলে কিন্তু তা অনেক টাকার বিনিময়ে আপনি তা বিক্রি করে দিতে পারেন।
সাবস্ক্রিপশন থেকে
আপনার সাইটের কনটেন্ট যদি খুব ভাল হয়। তখন আপনার ভিজিটর ও অনেক হবে। তখন আপনি
আপনার কন্টেন্টগুলি একটি নির্দিষ্ট মাসিক সাবস্ক্রিপশন করে ভিজিটর দের পড়তে দিতে পারেন ।
কোর্স বিক্রি করে
আপনি যদি কোনো বিষয়ের ওপর দক্ষ হন, তবে তার ওপর একটি কোর্স তৈরী করে তা আপনার ওয়েবসাইটের মাদ্ধমে
বিক্রি করতে পারেন।
কোচিং করিয়ে
আপনি যদি কোনো বিষয়ের ওপর দক্ষ হন ।তবে আপনি কোচিং মত করে আপনার ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে পারেন।এটা লিখিত বা ভিডিও কলের মাধ্যমে হতে পারে ।
কনসাল্টিং করে
আপনি কোনো বিষয়ে অভিজ্ঞ হলে তা কনসাল্টিং করুন অনলাইনেই। আপনার ক্লায়েন্টকে আপনার মূল্য বান পরামর্শ দিয়ে আপনি আয় করতে পারেন অনেক টাকা।
অন্যদেরকে অনুসরণ করে
আসলে একটি ওয়েবসাইট থেকে অনেকভাবেই আয় করা যায় এবং আপনি নিত্য নতুন আয়ের পথ
পেতে পারেন যদি কিনা আপনি অনন্য ওয়েবসাইট থেকে আয়কারীদের ফলো করেন।
ইউ টিউব থেকে
আপনি বিভিন্ন ভিডিও ইউ টিউবে ছেড়ে তা আপনার ওয়েব সাইটে লিংক করে দিয়ে আয় করতে পাবেন অনেক টাকা ।
ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে এই কিছু প্রধান উপায় আছে:
1. বিজ্ঞাপন আয়: আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে আয় করতে পারেন। আপনি Google AdSense, Media.net, AdThrive, Ezoic, এবং অন্যান্য বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের সাথে সম্পর্ক করতে পারেন এবং তাদের বিজ্ঞাপন ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করতে পারেন। আপনি প্রতিবার একজন আপনার ওয়েবসাইট দেখে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে আয় উৎপন্ন হয়।
2. স্বনিয়ন্ত্রিত বিপণি: আপনি আপনার ওয়েবসাইটে পন্য বা সেবা বিপণি করতে পারেন। এটি একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেসে পন্য বা সেবা বিক্রয় করা, সাবস্ক্রিপশন মডেলের মাধ্যমে মাসিক নিবন্ধন চার্জ নেওয়া বা সদস্যতা সাইট চালানোর মাধ্যমে আয় উৎপন্ন করতে সাহায্য করে।
3. স্বতন্ত্র ব্লগ বা নিউজলেটার: আপনি একটি ব্লগ চালিয়ে এবং সার্টিফিকেট, বই, নিউজলেটার, টিউটরিয়াল, ই-বুক, কোর্স, এবং অন্যান্য মূল্যবান সামগ্রী তৈরি করতে পারেন। এই সামগ্রীগুলি অনলাইনে বেচানো এবং বুক বা ডিজিটাল প্রতিলিপির মাধ্যমে আয় করতে সাহায্য করতে পারে।
4. সদস্যতা সাইট: আপনি সদস্যতা সাইট শুরু করে উপকারকেরা পেশাদার সামগ্রী, সেবা, বা অন্যান্য সামগ্রীর অধিকার অর্জন করতে বলতে পারেন। আপনি সদস্যদের জন্য নিজস্ব মূল্যবান সামগ্রী পরিচালনা করতে পারেন এবং মাসিক সাবস্ক্রিপশন চার্জ নেওয়া বা মূল্যবান সামগ্রী পুরস্কৃত করতে পারেন।
5. স্পন্সরশিপ এবং পেআউট: আপনি আপনার ওয়েবসাইটে স্পন্সরশিপ বা পেআউট ব্যবস্থা তৈরি করতে পারেন, যেখানে অন্যদের প্র
চারনা দেওয়া হয় এবং আপনি তাদের জন্য মৌলিক বা আপনার দরকারী দ্বাবী প্রদান করেন।
6. সাফল্যের সাথে মার্কেটিং প্রচারনা: আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে অনেক প্রচারনা এবং সার্কুলেশন প্রাপ্ত করতে পারেন তাহলে কোনও প্রকার প্রদত্ত সেবা বা পণ্য বিক্রয়ের অপর্যাপ্ত সাবলীল পুরস্কার অর্জন করতে সাহায্য করতে পারেন।
7. ফ্লিপ ওয়েবসাইট বা ডোমেইন: আপনি ওয়েবসাইট বা ডোমেইন কেনার সময় সার্কুলেশন এবং আর্থিক স্থিতি বেঁধে আত্মঘাতী মূল্যে বিক্রয় করতে পারেন।
মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম পেতে সময় এবং পরিশ্রম প্রয়োজন, এবং সফলতা পেতে আপনার নিজস্ব স্ট্রাটেজি ও যত্ন প্রয়োজন। এছাড়া, আপনি আপনার দরকারী লক্ষ্যে যোগাযোগ করতে সমর্থন এবং আপনার ওয়েবসাইট পাবলিকেশন করতে সাহায্য করতে সমর্থ মার্কেটিং প্ল্যান তৈরি করতে পারেন।
Writing for Web is Just Different
Why? You need to write your business’ content for your human customers, sure, but website content needs to also be written for robots, because at the end of the day, we all want Google to read our website and deliver it to our audience at the top of the pile. Secondly, internet users have a need for speed, they scan your content, they don’t read it the way they do print material. In fact, your average user only has time to read a mere quarter of your content and they make the decision if they will stay on your site in under 8 seconds! If you don’t provide for this, your valued website visitor will bounce away from your site very quickly and move on to your competitors.
The Dreaded Bounce Rate
There is little more frustrating for business owners than to have visitors to your website that leave as quickly as they have arrived, hitting that back arrow, back to the search results and onto the next website in the list to find what they are looking for. Maybe you have exactly what they are looking for, but you lost them because they did not find it the second their eyeballs met your home page.
your average user only has time to read a mere quarter of your content and they make the decision if they will stay on your site in under 8 seconds!
5 Tips for Writing Excellent Website Content
So, how do you get people to stay on your site and actually read your content and optimise it for the search engines at the same time?
- Content your visitors can scan. How is your content structured? Have you got taglines, headings, subheadings, lists and short paragraphs? If not, you aren’t catering for the skimmers.
- Relevant and Valuable Content. This is just as important for the robots as it is for your visitors. While you should always focus on your readers, not the search engines, Google judges your site based on the relevancy of your content. Your readers will simply bounce away if your content is not relevant to what they were looking for.
- Spelling and Grammar. Important in all communication, you want to present your best and most professional image, you can’t do that with spelling and grammatical errors littering your site. Check and re-check and get someone else to check it too!
- Keep it Concise and Stay On Point. One of the most common mistakes Ingenuity see our client’s make is trying to cram in every little piece of information about their business or offering. Understandable! You want people to know everything and you want to give your visitors as much information as possible to help them make a decision to contact you. But, internet users get frustrated if they have to sift through paragraphs of text or read overly-stuffed paragraphs, no matter how well written they may be.
- Inverted Pyramid Method. Put your most important information first, state your conclusion, the broad overview, then get into more detail further down the page and further still to other internal pages.
Follow these tips and start to see improvements in your bounce-rate and conversions. Don’t have the time or inclination? Give Ingenuity a call. Thanks for reading!