ডোমেইন এবং হোস্টিং গাইড 2025
ডোমেইন এবং হোস্টিং আপনার ওয়েবসাইট তৈরি এবং পরিচালনার জন্য দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। যারা নতুনভাবে অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে চান বা ব্লগিং করতে চান, তাদের জন্য এটি বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই আর্টিকেলে আমরা ডোমেইন এবং হোস্টিং-এর খুঁটিনাটি বিষয়গুলো আলোচনা করব এবং কীভাবে এটি ওয়ার্ডপ্রেসের সাথে কাজ করে, তা নিয়ে বিস্তারিত জানাব। এছাড়াও, Rank Math SEO প্লাগিন ব্যবহার করে কীভাবে আপনার কন্টেন্ট SEO ফ্রেন্ডলি করবেন, সে বিষয়েও গাইড থাকবে।
ডোমেইন কী?
ডোমেইন হল আপনার ওয়েবসাইটের নাম। এটি একটি ইউজার-ফ্রেন্ডলি ঠিকানা যা ব্যবহারকারীরা ব্রাউজারে টাইপ করে আপনার ওয়েবসাইটে পৌঁছাতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, “www.yourwebsite.com” একটি ডোমেইন।
ডোমেইনের প্রকারভেদ:
- Top-Level Domain (TLD): যেমন “.com”, “.org”, “.net”
- Country Code Top-Level Domain (ccTLD): যেমন “.bd” (বাংলাদেশের জন্য)
- Subdomain: যেমন “blog.yourwebsite.com”
ডোমেইন নির্বাচন করার টিপস:
- সংক্ষিপ্ত এবং সহজে মনে রাখার মতো নাম নির্বাচন করুন।
- আপনার ব্যবসা বা ব্লগের সাথে প্রাসঙ্গিক নাম ব্যবহার করুন।
- .com এক্সটেনশন ব্যবহার করার চেষ্টা করুন কারণ এটি সবচেয়ে জনপ্রিয়।
হোস্টিং কী?
হোস্টিং হল একটি সার্ভিস যা আপনার ওয়েবসাইটের ফাইল এবং ডেটা ইন্টারনেটে সংরক্ষণ করে রাখে। হোস্টিং ছাড়া আপনার ওয়েবসাইট অনলাইনে অ্যাক্সেসযোগ্য হবে না।
হোস্টিংয়ের প্রকারভেদ:
- Shared Hosting: ছোট ওয়েবসাইটের জন্য সাশ্রয়ী।
- VPS Hosting: মাঝারি থেকে বড় ওয়েবসাইটের জন্য।
- Dedicated Hosting: শুধুমাত্র একটি ওয়েবসাইটের জন্য একটি সম্পূর্ণ সার্ভার।
- Cloud Hosting: স্কেলেবল এবং নির্ভরযোগ্য, বিশেষত বড় ট্রাফিকের জন্য।
একটি ভাল হোস্টিং সার্ভিস বাছাইয়ের টিপস:
- ভালো আপটাইম রেট (৯৯.৯% বা এর বেশি)।
- ফাস্ট লোডিং স্পিড।
- ভালো কাস্টমার সাপোর্ট।
- আপনার বাজেটের সাথে মানানসই।
ওয়ার্ডপ্রেস সেটআপের জন্য ডোমেইন এবং হোস্টিং ব্যবহার
- ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন: GoDaddy, Namecheap বা অন্য কোনো রেজিস্ট্রার থেকে ডোমেইন কিনুন।
- হোস্টিং কেনা: ShebaHost, Bluehost, SiteGround বা HostGator এর মতো বিশ্বস্ত হোস্টিং প্রোভাইডার বেছে নিন।
- DNS সেটআপ: আপনার ডোমেইন এবং হোস্টিং কানেক্ট করতে DNS সেটিংস আপডেট করুন।
- ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটলেশন: এক-ক্লিক ইন্সটলেশন অপশন ব্যবহার করে সহজেই ওয়ার্ডপ্রেস সেটআপ করুন।
Rank Math SEO প্লাগিন দিয়ে কন্টেন্ট অপটিমাইজ করুন
Rank Math SEO-এর সুবিধা:
- সহজ ইন্টারফেস এবং ইউজার-ফ্রেন্ডলি সেটআপ।
- কিওয়ার্ড অপটিমাইজেশন।
- অটোমেটেড SEO টিপস।
- স্কিমা মার্কআপ সাপোর্ট।
কন্টেন্ট অপটিমাইজেশনের ধাপ:
- কিওয়ার্ড রিসার্চ করুন: আপনার টার্গেট অডিয়েন্স কী সার্চ করে তা বোঝার জন্য Google Keyword Planner বা Ahrefs ব্যবহার করুন।
- ফোকাস কিওয়ার্ড সেট করুন: Rank Math-এর মাধ্যমে প্রতিটি পোস্টের জন্য একটি ফোকাস কিওয়ার্ড সেট করুন।
- SEO টাইটেল ও মেটা ডিসক্রিপশন তৈরি করুন: আকর্ষণীয় টাইটেল এবং বর্ণনামূলক মেটা ডিসক্রিপশন লিখুন।
- URL অপটিমাইজ করুন: শর্ট এবং রিলেভেন্ট URL ব্যবহার করুন।
- ইমেজ অপটিমাইজেশন: Alt ট্যাগ এবং ফাইল নামের মধ্যে কিওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত করুন।
- ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল লিংকিং করুন: আপনার ওয়েবসাইটের অন্যান্য পেজে লিঙ্ক প্রদান করুন এবং প্রাসঙ্গিক এক্সটারনাল লিঙ্ক যোগ করুন।
SEO ফ্রেন্ডলি ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট তৈরির টিপস
- মোবাইল রেসপন্সিভ থিম ব্যবহার করুন।
- ওয়েবসাইট স্পিড বাড়ানোর জন্য ক্যাশিং প্লাগিন ব্যবহার করুন।
- রেগুলারলি কন্টেন্ট আপডেট করুন।
- Google Search Console এবং Google Analytics সেটআপ করুন।
উপসংহার
ডোমেইন এবং হোস্টিং আপনার অনলাইন যাত্রার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি। সঠিক ডোমেইন এবং হোস্টিং নির্বাচন করার পাশাপাশি Rank Math SEO প্লাগিন ব্যবহার করে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইট অপটিমাইজ করলে আপনি সহজেই গুগলে ভালো র্যাংক করতে পারবেন। আপনার ব্যবসা বা ব্লগকে এগিয়ে নিতে এই গাইডটি ব্যবহার করুন এবং সফলতার দিকে এগিয়ে যান।
কন্টেন্ট এর কোয়ালিটি কে গুরুত্ব দেওয়া :
নিশ্চিত! এখানে একটি SEO-বন্ধু ১৫০০ শব্দের পোস্ট দেওয়া হলো যা “অনলাইন কোর্স ও ওয়ার্কশপ” নিয়ে আলোচনা করে এবং এটি মানুষের মতো লেখা হয়েছে:
অনলাইন কোর্স ও ওয়ার্কশপ: আপনার শিক্ষা জগতে সাফল্য অর্জনের সেরা উপায়
বর্তমান ডিজিটাল যুগে অনলাইন শিক্ষা একটি জনপ্রিয় ও কার্যকরী মাধ্যম হয়ে উঠেছে। বিশ্বব্যাপী মানুষের জীবনযাত্রার পরিবর্তন এবং প্রযুক্তির অগ্রগতির কারণে, মানুষ এখন সহজেই ঘরে বসেই বিভিন্ন দক্ষতা অর্জন করতে পারছে। এক্ষেত্রে, অনলাইন কোর্স ও ওয়ার্কশপ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী, পেশাদার, কিংবা উদ্যোক্তা হন, তবে অনলাইন কোর্স ও ওয়ার্কশপ আপনাকে আপনার দক্ষতা বাড়ানোর এবং নতুন দিগন্ত খুলে দেওয়ার একটি শক্তিশালী উপায় হতে পারে।
এখানে আমরা অনলাইন কোর্স ও ওয়ার্কশপের সুবিধা, প্রয়োজনীয়তা, সেরা প্ল্যাটফর্ম এবং কিভাবে আপনি সেগুলো থেকে উপকৃত হতে পারেন, তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।
১. অনলাইন কোর্স ও ওয়ার্কশপের গুরুত্ব
আজকের যুগে অনেক মানুষ শিক্ষার জন্য অফলাইন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অথবা লাইভ কোর্সের পরিবর্তে অনলাইন কোর্স ও ওয়ার্কশপ বেছে নিচ্ছে। অনলাইন কোর্সের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে:
- বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে শেখার সুযোগ: আপনি যেখানে থাকেন বা যে সময়ে চান, সেখানে বসে আপনি সহজেই বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় শিক্ষকদের কাছ থেকে কোর্স করতে পারেন।
- সাশ্রয়ী খরচ: অনেক ক্ষেত্রেই, অনলাইন কোর্স অফলাইন কোর্সের তুলনায় অনেক সস্তা হয়, বিশেষত যদি আপনি বেসিক কোর্স বা শখের কোর্স করতে চান।
- স্বাধীনতা ও ফ্লেক্সিবিলিটি: আপনি নিজের সময় অনুযায়ী শেখার জন্য সুযোগ পান। যখন আপনার সুবিধা হয়, তখন আপনি ক্লাস অ্যাক্সেস করতে পারেন।
- সাক্ষাৎকার বা সেমিনার: ওয়ার্কশপগুলিতে আপনি নির্দিষ্ট বিষয়ে গভীর জ্ঞান অর্জন করতে পারেন এবং সরাসরি প্রশ্ন করতে পারেন।
২. অনলাইন কোর্স ও ওয়ার্কশপ কেন নির্বাচন করবেন?
অনলাইন কোর্স ও ওয়ার্কশপের মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণের কিছু মৌলিক সুবিধা হল:
২.১. অবিশ্বাস্য সুবিধা ও বৈচিত্র্য:
অনলাইন কোর্স বা ওয়ার্কশপের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ধরনের কোর্সে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। আপনি যদি প্রযুক্তি, সাহিত্য, শিল্প, ব্যবসা বা অন্য কোন বিষয়ে আগ্রহী হন, সব কিছুই পাবেন সহজেই।
২.২. বিশ্ববিদ্যালয় বা ইন্সটিটিউটের সীমাবদ্ধতা ছাড়াই শিক্ষা:
অনেক সময়, অনেক কোর্স বা দক্ষতা অর্জনের জন্য আপনি বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউটে ভর্তি হতে পারবেন না। তবে অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো এসব বাধা অতিক্রম করতে সাহায্য করে।
২.৩. স্বাধীন শিক্ষা:
অনলাইন শিক্ষা প্রক্রিয়া আপনাকে নিজের গতিতে শেখার সুযোগ দেয়। আপনি যদি একটি কোর্সে খুব দ্রুত অগ্রসর হতে চান, তবে সেটি আপনার উপর নির্ভর করে। অথবা আপনি যদি ধীরে ধীরে শিখতে চান, তাও সম্ভব।
২.৪. ক্যারিয়ার উন্নয়ন:
অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে আপনি বর্তমান ক্যারিয়ার বা দক্ষতাগুলির উন্নতি করতে পারেন। যেমন, গ্রাফিক ডিজাইন, ডেটা সায়েন্স, মার্কেটিং, ফাইন্যান্স ইত্যাদি বিষয় নিয়ে অনলাইন কোর্স করার মাধ্যমে আপনি ক্যারিয়ারে এগিয়ে যেতে পারবেন।
৩. অনলাইন কোর্সের জন্য সেরা প্ল্যাটফর্ম
বর্তমানে অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি অনলাইন কোর্স করতে পারবেন। কিছু জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মের মধ্যে রয়েছে:
৩.১. Coursera:
Coursera বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষার প্ল্যাটফর্ম। এখানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রতিষ্ঠানের কোর্স পাওয়া যায়, যা কোর্স সম্পন্ন করার পর সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
৩.২. Udemy:
Udemy একটি বৃহত্তম অনলাইন কোর্স প্ল্যাটফর্ম যেখানে পেশাদাররা তাদের দক্ষতা এবং জ্ঞান শেয়ার করে। Udemy-তে কোর্সের সংখ্যা এবং বৈচিত্র্য অনেক বেশি।
৩.৩. edX:
edX একটি প্রখ্যাত প্ল্যাটফর্ম, যেখানে আপনি মাইক্রোডিগ্রি, সার্টিফিকেট প্রোগ্রাম, এবং ডিগ্রি কোর্স করতে পারেন। এটি Harvard, MIT এবং অন্যান্য বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্স সরবরাহ করে।
৩.৪. Skillshare:
Skillshare একটি অসাধারণ প্ল্যাটফর্ম যা সৃজনশীলতা, ডিজাইন, ফটোগ্রাফি, ভিডিও সম্পাদনা, প্রোগ্রামিং ইত্যাদি বিষয়ের উপর কোর্স প্রদান করে।
৩.৫. LinkedIn Learning:
LinkedIn Learning, পূর্বে Lynda.com নামে পরিচিত, পেশাদারদের জন্য একটি কোর্স প্ল্যাটফর্ম, যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের প্রফেশনাল স্কিল শিখতে পারবেন।
৪. SEO-বান্ধব কনটেন্ট লিখন
অনলাইন কোর্সের প্রাসঙ্গিকতায় SEO-বান্ধব কনটেন্ট তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। SEO-র মাধ্যমে আপনি অনলাইনে আপনার কোর্সকে প্রচার করতে পারেন এবং ছাত্রছাত্রীদের কাছে পৌঁছাতে পারেন। SEO-র মধ্যে কীওয়ার্ড গবেষণা, ব্যাকলিঙ্ক তৈরি, কনটেন্ট অপটিমাইজেশন এবং সাইট স্পিডের গুরুত্ব রয়েছে।
৪.১. কীওয়ার্ড গবেষণা:
আপনার কনটেন্টে এমন কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন, যা আপনার কোর্স বা ওয়ার্কশপের সাথে সম্পর্কিত। এছাড়াও, আপনি যে বিষয়ে কোর্স অফার করছেন তা নিয়ে গুগল সার্চে জনপ্রিয় কীওয়ার্ডগুলো বের করতে পারেন।
৪.২. গুণগত কনটেন্ট:
আপনার কনটেন্টটি মানসম্পন্ন হতে হবে। কনটেন্টটি শিক্ষামূলক, তথ্যপূর্ণ, এবং পাঠক বা ছাত্রদের জন্য উপকারী হতে হবে।
৪.৩. কনটেন্ট অপটিমাইজেশন:
SEO-friendly পদ্ধতিতে আপনার কনটেন্ট তৈরি করা উচিত। ট্যাগ, মেটা ডিসক্রিপশন এবং ইমেজ অপটিমাইজেশন এতে অন্তর্ভুক্ত থাকে।
৪.৪. ব্যাকলিঙ্ক তৈরি:
অন্যান্য জনপ্রিয় ব্লগ এবং সাইট থেকে ব্যাকলিঙ্ক পেতে চেষ্টা করুন। এটি আপনার কোর্সের সাইটের র্যাংক বৃদ্ধি করবে।
৫. অনলাইন কোর্স ও ওয়ার্কশপে সফলতা অর্জনের উপায়
৫.১. পাঠকদের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করুন:
অনলাইন কোর্সের মধ্যে ভালো ফলাফল পেতে হলে আপনাকে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ এবং সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। কোর্সের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের মন্তব্য ও প্রশ্নের উত্তর দিন।
৫.২. নতুন কৌশল শিখুন এবং শেয়ার করুন:
আপনার কোর্সের বিষয় বা ওয়ার্কশপের মধ্যে নতুন কৌশল শিখে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শেয়ার করুন। এটি আপনার কোর্সের মান বৃদ্ধি করবে।
৫.৩. বিপণন কৌশল:
কোর্সটি প্রচারের জন্য বিভিন্ন বিপণন কৌশল অবলম্বন করুন। সোশ্যাল মিডিয়া, ব্লগ, এবং ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনার কোর্সের ব্যাপারে প্রচার করুন।
৬. উপসংহার
অনলাইন কোর্স ও ওয়ার্কশপ হলো বর্তমান যুগের জন্য সবচেয়ে কার্যকরী এবং সাশ্রয়ী শিক্ষা উপায়। এটি আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে এবং আপনাকে নতুন সুযোগের মুখোমুখি করবে। তাই, আপনি যদি জীবনে নতুন কিছু শিখতে চান অথবা পেশাগত জীবনে উন্নতি করতে চান, তবে অনলাইন কোর্স বা ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করা একটি বুদ্ধিমান সিদ্ধান্ত হতে পারে।
বিকাশে পেমেন্ট করা একটি সহজ ও সুবিধাজনক প্রক্রিয়া। এটি বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম। বিকাশ ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই বিল পরিশোধ, কেনাকাটার পেমেন্ট, অথবা সেবা প্রদানকারীদের অর্থ প্রদান করতে পারেন। নিচে বিস্তারিতভাবে বিকাশে পেমেন্ট করার প্রক্রিয়া, প্রয়োজনীয় তথ্য এবং টিপস আলোচনা করা হলো:
বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলা
বিকাশে পেমেন্ট করার আগে আপনার একটি বিকাশ অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। যদি আপনার অ্যাকাউন্ট না থাকে, তবে এটি খুলতে পারবেন সহজ কয়েকটি ধাপে:
- মোবাইল ফোনে ডায়াল করুন *247#।
- অ্যাকাউন্ট খুলতে নির্ধারিত নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করুন।
- আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র এবং একটি মোবাইল নম্বর থাকতে হবে।
- অ্যাকাউন্ট চালু হওয়ার পর পিন সেট করুন।
বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড ও লগইন
পেমেন্ট আরও সহজ করতে বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। অ্যাপটি ডাউনলোড করতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:
- গুগল প্লে স্টোর (Android) বা অ্যাপল অ্যাপ স্টোর (iOS) থেকে বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করুন।
- আপনার মোবাইল নম্বর এবং পিন দিয়ে অ্যাপে লগইন করুন।
বিকাশে পেমেন্ট করার ধাপ
বিকাশে পেমেন্ট করতে আপনি দুটি উপায় ব্যবহার করতে পারেন:
- *USSD কোড (247#) ব্যবহার করে।
- বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে।
পদ্ধতি ১: USSD কোড দিয়ে পেমেন্ট
- আপনার মোবাইল থেকে *247# ডায়াল করুন।
- মেনু থেকে “Payment” (পেমেন্ট) অপশনটি সিলেক্ট করুন। এটি সাধারণত ৩ নম্বর অপশনে থাকে।
- পেমেন্ট রিসিভারের বিকাশ নম্বর দিন।
- পরিমাণ লিখুন (যেমন: ৫০০ টাকা)।
- রেফারেন্স নম্বর দিন (যদি প্রয়োজন হয়)।
- পিন কোড দিয়ে পেমেন্ট সম্পন্ন করুন।
- সফল পেমেন্ট হলে আপনার ফোনে একটি কনফার্মেশন মেসেজ আসবে।
পদ্ধতি ২: বিকাশ অ্যাপ দিয়ে পেমেন্ট
- বিকাশ অ্যাপে লগইন করুন।
- হোমপেজ থেকে “Payment” অপশনটি সিলেক্ট করুন।
- রিসিভারের বিকাশ নম্বর অথবা QR কোড স্ক্যান করুন।
- পরিমাণ লিখুন এবং প্রয়োজন হলে রেফারেন্স যোগ করুন।
- “Next” চাপুন এবং পিন কোড দিয়ে পেমেন্ট নিশ্চিত করুন।
- সফল পেমেন্ট হলে অ্যাপে “Successful Payment” দেখাবে এবং একটি এসএমএস পাবেন।
বিকাশ QR কোড দিয়ে পেমেন্ট
বিকাশের QR কোড স্ক্যান করার মাধ্যমে সরাসরি পেমেন্ট করা সম্ভব। এই পদ্ধতিতে পেমেন্ট করতে:
- বিকাশ অ্যাপে যান।
- “Scan QR” অপশনটি ক্লিক করুন।
- রিসিভারের QR কোড স্ক্যান করুন।
- পেমেন্টের পরিমাণ লিখুন এবং পিন দিয়ে পেমেন্ট সম্পন্ন করুন।
পেমেন্টের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ
- পিন গোপন রাখুন: কখনোই আপনার পিন নম্বর কারো সাথে শেয়ার করবেন না।
- নাম এবং নম্বর যাচাই করুন: পেমেন্ট করার আগে রিসিভারের নাম এবং বিকাশ নম্বর সঠিকভাবে মিলিয়ে নিন।
- রেফারেন্স ব্যবহার করুন: বিশেষ করে ব্যবসায়িক পেমেন্টের ক্ষেত্রে রেফারেন্স যোগ করা জরুরি।
- ট্রানজেকশন চার্জ: বিকাশের পেমেন্ট সার্ভিসে নির্দিষ্ট পরিমাণ সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হতে পারে। তাই পেমেন্টের আগে এটি জেনে নিন।
বিকাশে যেসব ক্ষেত্রে পেমেন্ট করা যায়
- শপিং মল ও দোকান: বিভিন্ন দোকান, সুপারশপ এবং শপিং মলে বিকাশ পেমেন্ট গ্রহণ করা হয়।
- বিল পরিশোধ: বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, ইন্টারনেট এবং মোবাইল রিচার্জের বিল বিকাশে পরিশোধ করা যায়।
- ই-কমার্স পেমেন্ট: যেকোনো অনলাইন কেনাকাটার জন্য বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করা যায়।
- সেবা প্রদানকারীর ফি: চিকিৎসা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা অন্যান্য সেবার ফি প্রদান করতে পারেন।
- ব্যক্তিগত লেনদেন: একজন থেকে আরেকজনের কাছে দ্রুত টাকা পাঠাতে বিকাশ খুবই কার্যকর।
বিকাশ পেমেন্টের সুবিধা
- দ্রুত ও সুরক্ষিত: মুহূর্তের মধ্যে পেমেন্ট নিশ্চিত হয় এবং এটি সুরক্ষিত।
- ২৪/৭ সেবা: দিনে বা রাতে যেকোনো সময় পেমেন্ট করা যায়।
- ক্যাশব্যাক অফার: বিভিন্ন সময়ে বিকাশ পেমেন্টে ক্যাশব্যাক এবং অন্যান্য অফার পাওয়া যায়।
- ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা: বাংলাদেশজুড়ে হাজার হাজার দোকান ও প্রতিষ্ঠান বিকাশ গ্রহণ করে।
বিকাশ পেমেন্টে সমস্যা হলে করণীয়
- যদি পেমেন্ট সম্পন্ন না হয়, তবে বিকাশ হেল্পলাইন (১৬২৪৭)-এ যোগাযোগ করুন।
- বিকাশ অ্যাপ থেকে “Help” অপশন ব্যবহার করে সমস্যার সমাধান পেতে পারেন।
- পেমেন্ট সংক্রান্ত কোনো ভুল হলে রিসিভারের সাথে যোগাযোগ করুন।
বিকাশে পেমেন্ট করার প্রক্রিয়া সহজ হলেও কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। পেমেন্টের আগে সব তথ্য যাচাই করা এবং পিন নম্বর গোপন রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি এই নির্দেশনা অনুসরণ করে আপনি বিকাশে সহজে ও নির্ভরযোগ্যভাবে পেমেন্ট করতে পারবেন।
RedotPay কী?
RedotPay হল একটি আধুনিক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম যা ব্যবহারকারীদের আর্থিক সেবা সরবরাহ করে। এটি বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং নিয়মিত মুদ্রার মধ্যে লেনদেন সহজ করার জন্য। RedotPay ব্যবহারকারীদের জন্য ডিজিটাল ও ফিজিক্যাল কার্ড প্রদান করে, যা তারা অনলাইনে বা অফলাইন স্টোরে পেমেন্টের জন্য ব্যবহার করতে পারে। এটি একটি বহুমুখী প্ল্যাটফর্ম, যা ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে দ্রুত, নিরাপদ এবং ঝামেলামুক্ত লেনদেনের সুযোগ দেয়।
এটি কেবল একটি ডিজিটাল ওয়ালেট নয়, বরং এটি ব্যবহারকারীদের ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে সরাসরি পেমেন্ট করার সুবিধা দেয়। ব্যবহারকারীরা RedotPay-এর মাধ্যমে ভার্চুয়াল বা ফিজিক্যাল কার্ড তৈরি করে যেকোনো জায়গায় লেনদেন করতে পারেন। এটি আন্তর্জাতিক লেনদেনকেও সহজ করে তোলে এবং ব্যবহারকারীদের তাদের আর্থিক স্বাধীনতা বাড়াতে সাহায্য করে।
RedotPay-এর প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহ:
ডিজিটাল এবং ফিজিক্যাল কার্ড: ব্যবহারকারীরা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী ভার্চুয়াল বা ফিজিক্যাল কার্ড তৈরি করতে পারেন।
ক্রিপ্টো পেমেন্ট সাপোর্ট: ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করে সরাসরি লেনদেন করা যায়।
দ্রুত রেজিস্ট্রেশন: মাত্র কয়েক মিনিটে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।
নিরাপদ লেনদেন: ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য এবং লেনদেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
ইউজার ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস: সহজ ও ব্যবহার উপযোগী ডিজাইন।
রেফারেল রিওয়ার্ড প্রোগ্রাম: নতুন ব্যবহারকারী আনার মাধ্যমে অতিরিক্ত বোনাস পাওয়ার সুযোগ।
RedotPay অ্যাকাউন্ট কিভাবে তৈরি করবেন?
RedotPay-এ অ্যাকাউন্ট তৈরি করা অত্যন্ত সহজ। নীচে ধাপে ধাপে নির্দেশনা দেওয়া হল:
ধাপ ১: RedotPay অ্যাপ ডাউনলোড করুন
প্রথমে, Google Play Store বা Apple App Store থেকে RedotPay অ্যাপটি ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়।
ধাপ ২: অ্যাপ খুলুন
ডাউনলোড সম্পন্ন হলে অ্যাপটি খুলুন এবং স্ক্রিনে “Register/Login” অপশনটি দেখতে পাবেন। সেখান থেকে “Register” নির্বাচন করুন।
ধাপ ৩: ইমেইল দিয়ে সাইন আপ করুন
রেজিস্ট্রেশন পেজে আপনার বৈধ ইমেইল ঠিকানা লিখুন। একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট করুন এবং নিশ্চিত করুন। এরপর, RedotPay আপনাকে একটি ইমেইল ভেরিফিকেশন লিঙ্ক পাঠাবে। লিঙ্কে ক্লিক করে আপনার ইমেইল ভেরিফাই করুন।
ধাপ ৪: আপনার রেফারেল লিংক ব্যবহার করুন
যদি আপনার কাছে রেফারেল লিংক থাকে (যেমন: https://url.hk/i/en/exg5g), তবে এটি ব্যবহার করতে ভুলবেন না। রেজিস্ট্রেশনের সময় এটি যুক্ত করলে আপনি এবং যিনি রেফার করেছেন উভয়েই বোনাস পাবেন।
ধাপ ৫: ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করুন
আপনার পুরো নাম, ঠিকানা, এবং জন্মতারিখ প্রদান করুন। সঠিক তথ্য প্রদান করুন, কারণ এটি আপনার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনীয়।
ধাপ ৬: KYC সম্পন্ন করুন
KYC (Know Your Customer) প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে আপনাকে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID), পাসপোর্ট, বা ড্রাইভিং লাইসেন্সের একটি কপি আপলোড করতে হবে। KYC ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে আপনার অ্যাকাউন্ট একটিভ হয়ে যাবে।
ধাপ ৭: কার্ডের জন্য আবেদন করুন
রেজিস্ট্রেশন এবং KYC সম্পন্ন করার পর, আপনি ভার্চুয়াল বা ফিজিক্যাল কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই কার্ড ব্যবহার করে আপনি অনলাইনে বা অফলাইনে লেনদেন করতে পারবেন।
ধাপ ৮: লেনদেন শুরু করুন
RedotPay-এর মাধ্যমে এখনই লেনদেন শুরু করতে পারেন। আপনি আপনার ব্যালেন্স রিচার্জ করতে পারবেন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করে পেমেন্ট করতে পারবেন।
RedotPay ব্যবহার করার সুবিধা:
আন্তর্জাতিক লেনদেন: RedotPay-এর মাধ্যমে আপনি সহজেই আন্তর্জাতিক লেনদেন করতে পারবেন।
কম খরচ: অন্যান্য প্ল্যাটফর্মের তুলনায় লেনদেন খরচ অনেক কম।
বোনাস এবং রিওয়ার্ড: রেফারেল লিংক ব্যবহার করে রেজিস্ট্রেশন করলে অতিরিক্ত বোনাস পাবেন।
রিয়েল-টাইম নোটিফিকেশন: লেনদেন সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথে নোটিফিকেশন পাবেন।
নিরাপত্তা: RedotPay ব্যবহারকারীদের তথ্য সুরক্ষিত রাখে এবং উন্নত নিরাপত্তা ব্যবস্থা ব্যবহার করে।
RedotPay রেফারেল প্রোগ্রাম:
RedotPay-এর রেফারেল প্রোগ্রাম ব্যবহারকারীদের জন্য একটি অতিরিক্ত আয়ের উৎস। যদি আপনি আপনার বন্ধুকে RedotPay-এ রেফার করেন, এবং তিনি আপনার লিংক ব্যবহার করে রেজিস্ট্রেশন করেন, তাহলে আপনি একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বোনাস পাবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনার রেফারেল লিংকটি হল: https://url.hk/i/en/exg5g।
কেন RedotPay ব্যবহার করবেন?
RedotPay ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি শুধু অর্থ সঞ্চয় করবেন না, বরং একটি স্মার্ট আর্থিক ব্যবস্থাপনাও পাবেন। এটি একটি আধুনিক প্ল্যাটফর্ম যা সময় এবং অর্থ দুটোই বাঁচায়।
উপসংহার:
RedotPay একটি অত্যাধুনিক ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল টুল যা ব্যবহারকারীদের আর্থিক লেনদেনকে সহজ এবং নিরাপদ করে তোলে। এটি ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং নিয়মিত মুদ্রার মধ্যে একটি যোগসূত্র হিসেবে কাজ করে। যদি আপনি একটি সুবিধাজনক এবং নির্ভরযোগ্য ডিজিটাল ওয়ালেট খুঁজছেন, তবে RedotPay আপনার জন্য একটি চমৎকার সমাধান। রেজিস্ট্রেশন করার সময় অবশ্যই আপনার রেফারেল লিংক (https://url.hk/i/en/exg5g) ব্যবহার করতে ভুলবেন না।
ক্যাসিনো
ক্যাসিনো একটি বিনোদনমূলক স্থান যেখানে মানুষ বিভিন্ন ধরণের জুয়া বা ভাগ্যভিত্তিক খেলা খেলে। ক্যাসিনোতে খেলাগুলি সাধারণত অর্থের বিনিময়ে খেলা হয়, এবং খেলায় জেতার জন্য কৌশল, দক্ষতা বা একেবারে ভাগ্যের উপর নির্ভর করতে হয়।
ক্যাসিনোর বৈশিষ্ট্য
- খেলার ধরণ
- টেবিল গেমস: যেমন পোকার, রুলেট, ব্ল্যাকজ্যাক।
- স্লট মেশিন: যেখানে নির্দিষ্ট প্রতীক মিলিয়ে পুরস্কার জেতা যায়।
- ডাইস গেমস: যেমন ক্র্যাপস।
- ডিজিটাল গেমস: এখন অনেক ক্যাসিনো ডিজিটাল বা অনলাইন সংস্করণেও খেলা চালু করেছে।
- অবস্থান
- ক্যাসিনো সাধারণত বড় শহর বা পর্যটন স্থানে থাকে। যেমন: লাস ভেগাস (আমেরিকা), মাকাউ (চীন)।
- কিছু ক্যাসিনো রিসোর্টের অংশ, যেখানে খেলার পাশাপাশি থাকা, খাওয়া এবং বিনোদনের সুবিধা থাকে।
- উদ্দেশ্য
ক্যাসিনোর মূল লক্ষ্য মানুষকে বিনোদন দেওয়া এবং সেইসঙ্গে ব্যবসা করা। - নিয়ম-কানুন
ক্যাসিনো পরিচালনা করতে প্রায় সব দেশেই নির্দিষ্ট আইন এবং নিয়ম রয়েছে। কিছু দেশে ক্যাসিনো বৈধ, আবার কিছু দেশে এটি অবৈধ।
ক্যাসিনোর প্রভাব
- ইতিবাচক দিক:
- পর্যটন শিল্প বাড়ায়।
- কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়।
- রাজস্ব বাড়ায়।
- নেতিবাচক দিক:
- আসক্তি সৃষ্টি করতে পারে (জুয়ার আসক্তি)।
- আর্থিক সমস্যার কারণ হতে পারে।
- অনেক সময় এটি অবৈধ কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত হয়।
অনলাইন ক্যাসিনো
ইন্টারনেটের সাহায্যে এখন ক্যাসিনো গেম অনলাইনে খেলা সম্ভব। অনলাইন ক্যাসিনোগুলো সহজলভ্য, কিন্তু সেগুলোতেও সতর্ক থাকা জরুরি, কারণ এখানে প্রতারণার ঝুঁকি বেশি।
আপনি যদি এ বিষয়ে আগ্রহী হন, তাহলে এটি বিনোদনের জন্য সীমাবদ্ধ রাখুন এবং কখনোই অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করবেন না।
ক্যাসিনো একাউন্ট খোলার নিয়ম
ক্যাসিনো একাউন্ট খোলার প্রক্রিয়া সাধারণত বেশ সহজ এবং সরল। এটি করার জন্য আপনাকে অনলাইন ক্যাসিনো সাইট বা অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে। তবে, এটি করার আগে আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে এটি আপনার দেশের আইন অনুযায়ী বৈধ এবং আপনি সচেতনভাবে এটি করছেন।
নিচে অনলাইন ক্যাসিনো একাউন্ট খোলার সাধারণ ধাপগুলো দেওয়া হলো:
১. সঠিক ক্যাসিনো সাইট বা অ্যাপ নির্বাচন করুন
বিশ্বাসযোগ্য এবং বৈধ সাইট বেছে নিন।
- বিশ্বাসযোগ্য সাইটের বৈশিষ্ট্য:
- লাইসেন্সযুক্ত এবং রেগুলেটেড।
- ভালো রিভিউ এবং রেটিং।
- নিরাপদ পেমেন্ট অপশন (PayPal, Visa, MasterCard ইত্যাদি)।
- উদাহরণ: Bet365, 1xBet, 888Casino ইত্যাদি (যদি আপনার দেশের জন্য বৈধ হয়)।
২. রেজিস্ট্রেশন (Registration) করুন
প্রথমে সাইটে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।
- সাইটে যান এবং “Sign Up” বা “Register” বোতামে ক্লিক করুন।
- ব্যক্তিগত তথ্য দিন:
- নাম
- ইমেইল ঠিকানা
- ফোন নম্বর
- জন্মতারিখ (১৮ বছরের বেশি হওয়া আবশ্যক)।
- ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড তৈরি করুন।
৩. অ্যাকাউন্ট যাচাই (Verification)
বেশিরভাগ সাইটে যাচাই (KYC) প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়। এজন্য আপনাকে কিছু তথ্য বা ডকুমেন্ট জমা দিতে হতে পারে।
- ডকুমেন্টস:
- জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স।
- ঠিকানা প্রমাণের জন্য ইউটিলিটি বিল বা ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
- যাচাই প্রক্রিয়াটি সাধারণত ২৪-৪৮ ঘণ্টা সময় নেয়।
৪. ডিপোজিট (Deposit) করুন
ক্যাসিনো গেম খেলার জন্য আপনার একাউন্টে টাকা জমা দিতে হবে।
- পেমেন্ট অপশন:
- ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড
- ই-ওয়ালেট (PayPal, Skrill, Neteller)
- ক্রিপ্টোকারেন্সি (কিছু সাইটে)।
- ডিপোজিট করার আগে বোনাস অফার সম্পর্কে জেনে নিন (যেমন: Welcome Bonus)।
৫. খেলা শুরু করুন
একাউন্ট তৈরি এবং টাকা জমা করার পর আপনি বিভিন্ন গেম খেলতে পারবেন।
- গেম ধরন: স্লট, পোকার, ব্ল্যাকজ্যাক, রুলেট ইত্যাদি।
সতর্কতা
- অতিরিক্ত ঝুঁকি নেবেন না: ক্যাসিনোতে বিনিয়োগের অর্থ হারানোর সম্ভাবনা বেশি।
- বিশ্বাসযোগ্য সাইট ছাড়া অন্য কোথাও ডেটা দেবেন না।
- অবৈধ কার্যক্রম এড়িয়ে চলুন।
- নির্ধারিত বাজেটের বাইরে খরচ করবেন না।
বিঃদ্রঃ
ক্যাসিনোতে জড়িত হওয়ার আগে, এটি আপনার দেশের আইনের অধীনে বৈধ কিনা তা নিশ্চিত করুন। অনেক দেশে এটি অবৈধ এবং শাস্তিযোগ্য।
অনলাইনে সহজে আয়
অনলাইনে সহজে আয়ের জন্য বিভিন্ন উপায় রয়েছে, যা আপনার দক্ষতা, আগ্রহ এবং সময়ের উপর নির্ভর করে। নিচে কিছু জনপ্রিয় পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো:
১. ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing)
ফ্রিল্যান্সিং হলো নির্দিষ্ট কাজের বিনিময়ে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।
- প্ল্যাটফর্ম: Fiverr, Upwork, Freelancer, PeoplePerHour।
- দক্ষতা: গ্রাফিক ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডাটা এন্ট্রি, SEO ইত্যাদি।
২. অনলাইন টিউশন/কোচিং
আপনার কোনো বিষয়ে বিশেষজ্ঞতা থাকলে, আপনি অনলাইনে পড়াতে পারেন।
- প্ল্যাটফর্ম: Zoom, Google Meet, Udemy, Coursera।
- বিষয়: স্কুলের বিষয়, ভাষা শেখানো, কোডিং, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি।
৩. কন্টেন্ট ক্রিয়েশন (Content Creation)
- ইউটিউব: ভিডিও তৈরি করে আয় করা।
- ব্লগিং: একটি ব্লগ সাইট খুলে Google AdSense-এর মাধ্যমে আয়।
- সোশ্যাল মিডিয়া: ইনস্টাগ্রাম বা টিকটকে কন্টেন্ট তৈরি করে স্পনসরশিপ পাওয়া।
অনলাইনে আয় করুন ব্লাগিং করে ! জেনে নিন Blogging এর A To Z…
৪. ড্রপশিপিং বা ই-কমার্স ব্যবসা
আপনি নিজের পণ্য ছাড়াই অনলাইনে পণ্য বিক্রি করতে পারেন।
- প্ল্যাটফর্ম: Shopify, WooCommerce, Daraz।
- বাজারজাতকরণ: সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন দিয়ে কাস্টমার টানা।
৫. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য বা সেবা প্রমোট করে কমিশন আয় করা।
- প্ল্যাটফর্ম: Amazon Affiliate, ClickBank, ShareASale।
- পদ্ধতি: ব্লগ বা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে লিঙ্ক শেয়ার।
৬. ডাটা এন্ট্রি এবং মাইক্রো-জবস
সাধারণ কাজের জন্য সময় কম, কিন্তু ধারাবাহিকভাবে আয় করতে পারবেন।
- প্ল্যাটফর্ম: Amazon Mechanical Turk, Clickworker।
- কাজ: ডাটা টাইপিং, সিম্পল রিসার্চ, ফর্ম ফিলিং।
৭. ফটো বিক্রি
আপনার তোলা ছবি বিক্রি করে আয় করা সম্ভব।
- প্ল্যাটফর্ম: Shutterstock, Adobe Stock, iStock।
৮. ডিজিটাল পণ্য বিক্রি
আপনি ই-বুক, প্রিন্টেবল ডিজাইন, কোর্স, বা সফটওয়্যার বিক্রি করতে পারেন।
- প্ল্যাটফর্ম: Gumroad, Etsy, Teachable।
টিপস:
- প্রথমে একটি নির্দিষ্ট দক্ষতায় দক্ষ হন।
- প্রতিনিয়ত শিখুন এবং আপনার কাজের মান উন্নত করুন।
- বিশ্বাসযোগ্য এবং জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করুন।
আপনার দক্ষতা অনুযায়ী একটি বা একাধিক পদ্ধতি বেছে নিন এবং মনোযোগ দিয়ে কাজ করুন। সফলতা ধৈর্য ও অধ্যবসায়ের উপর নির্ভর করে। 😊
হোয়াইট লেভেল সার্ভার হলো এমন একটি ধরণের ওয়েব সার্ভার যা একটি ডোমেইন বা ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট সেগমেন্টে বা পর্যায়ে সাইট বা অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট এবং টেস্টিং জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণভাবে একটি প্রতিস্থাপন ওয়েব সার্ভার হিসেবে কাজ করে, কিন্তু এর উদ্দেশ্য বা ব্যবহার সীমানা সীমানানুযায়ী বদলে যেতে পারে। এই নিবন্ধে, আমরা “হোয়াইট লেভেল সার্ভার” এর মূল বৈশিষ্ট্য, উপকারিতা, এবং এর ব্যবহারের কিছু সাধারণ প্রস্তাবনা নিয়ে আলোচনা করব।
হোয়াইট লেভেল সার্ভারের বৈশিষ্ট্য:
1. ডেভেলপমেন্ট এবং টেস্টিং: হোয়াইট লেভেল সার্ভার ডেভেলপারদের বা ডেভেলপমেন্ট টীমের জন্য একটি স্পেশালাইজড সার্ভার হতে পারে যা তাদের ওয়েব সাইট বা অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের প্রক্রিয়াকে সহযোগিতা করে। এই সার্ভারটি নতুন ফিচার পরীক্ষা করার জন্য ব্যবহার করা হতে পারে এবং ডেভেলপমেন্টের সময় সমস্যা গুলি খুঁজে বের করতে সাহায্য করে।
2. স্টেজিং এনভায়রনমেন্ট: স্টেজিং এনভায়রনমেন্ট হলো এমন একটি সম্পূর্ণ বৈশিষ্ট্যযুক্ত ওয়েব সাইট বা অ্যাপ্লিকেশন এর কপিঃ যা ডেভেলপারদের নতুন ফিচারগুলি বা পরিবর্তনগুলি পরীক্ষা করার জন্য ব্যবহৃত হয়। স্টেজিং এনভায়রনমেন্ট আমাদের লাইভ সার্ভারের মতো কাজ করে, কিন্তু নিউয়ান্স সাইটে কাজ না করার জন্য সাজেশন করা হয় এবং ডেভেলপমেন্টের আপডেট গুলি পরীক্ষা করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
3. স্টেজিং ডেটা: হোয়াইট লেভেল সার্ভারে ডেভেলপাররা স্টেজিং ডেটা ব্যবহার করতে পারে, যা অস্থায়ী তথ্য বা মডেল ডেটা স্থানান্তরিত করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি প্রধানভাবে ডেভেলপমেন্টের কাজের জন্য ব্যবহার হয় যাতে প্রযুক্তিগত দুর্ভাগ্য না হয়।
4. অতিরিক্ত নিরাপত্তা: হোয়াইট লেভেল সার্ভারে সাধারণভাবে প্রদান করা নেই বা সীমিত নেওয়া হয় যাতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা বা সুরক্ষা প্রয়োজন না হয়। এটি ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়াটি সহজেই পরীক্ষা করার সুবিধা দেয়।
হোয়াইট লেভেল সার্ভারের উপকারিতা:
ডেভেলপমেন্ট এবং টেস্টিং সহজ হয়: হোয়াইট লেভেল সার্ভার ডেভেলপারদের প্রযুক্তিগত সমস্যা খুঁজে বের করার জন্য সহযোগিতা করে এবং টেস্টিং প্রক্রিয়াকে সহজ করে।
ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোডাকশন নিরাপত্তা বিভিন্ন: হোয়াইট লেভেল সার্ভারে ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোডাকশন সার্ভারের সেগমেন্টেশন সুন্দরভাবে পরিচালিত হতে পারে, যা প্রযুক্তিগত দুর্ভাগ্য থেকে সুরক্ষা প্রদান করে।
অতিরিক্ত স্বাধীনতা: ডেভেলপারদের ব্যক্তিগত স্বাধীনতা এবং প্রযুক্তিগত দুর্ভাগ্য থেকে সুরক্ষা প্রদান করার জন্য হোয়াইট লেভেল সার্ভারে সুযোগ থাকে।
হোয়াইট লেভেল সার্ভারের ব্যবহারের উদাহরণ:
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: একটি ডেভেলপমেন্ট টীম একটি ওয়েব সাইট বা অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপ করতে পারে এবং একটি হোয়াইট লেভেল সার্ভার ব্যবহার করতে পারে ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়া সহজ এবং সুরক্ষিত করার জন্য।
স্টেজিং পরীক্ষা: প্রডাক্ট পরীক্ষা সময়, টেস্টিং টীম একটি স্টেজিং এনভায়রনমেন্টে একটি প্রদানকৃত ওয়েব সাইট বা অ্যাপ্লিকেশন পরীক্ষা করতে পারে, যা হোয়াইট লেভেল সার্ভারে হোস্ট করা হতে পারে।
স্টেজিং ডেটা ট্রান্সফার: স্টেজিং ডেটা ট্রান্সফারের জন্য, সাধারণভাবে একটি হোয়াইট লেভেল সার্ভার ব্যবহৃত হয় যাতে প্রযুক্তিগত দুর্ভাগ্য থেকে সুরক্ষা প্রদান করা হয়।
সমাপ্তি:
হোয়াইট লেভেল সার্ভার একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল হতে পারে ডেভেলপমেন্ট এবং টেস্টিং প্রক্রিয়ার সময়। এটি প্রযুক্তিগত সমস্যা গুলি খুঁজে বের করতে সাহায্য করে এবং ডেভেলপমেন্টের সময় সমস্যাগুলি সুধারতে সাহায্য করে। এটি প্রদান করে যে ডেভেলপারগুলির কাজের প্রদানের জন্য একটি প্রতিস্থাপন সার্ভার যা তাদের ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়াকে সহযোগিতা করে। সাথে সাথে, এই সার্ভার ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোডাকশন সার্ভারের মধ্যে নিরাপত্তা বিভিন্ন হতে দেয়, যা প্রযুক্তিগত দুর্ভাগ্য থেকে সুরক্ষা প্রদান করে।
হোয়াইট লেভেল ডোমেন কি?
“হোয়াইট লেবেল ডোমেন” এটি সহযোগী ওয়েব হোস্টিং সার্ভিসের একটি বৈশিষ্ট্য হতে পারে। এই সার্ভিসের মাধ্যমে একটি কোম্পানি অথবা প্রতিষ্ঠান অন্যদের সাথে তাদের ওয়েব হোস্টিং সেবা অফার করতে পারে, কোন ব্র্যান্ডিং অথবা লেবেল যোগ করে। অপরপক্ষে, এই সার্ভিসটি এমন হোস্টিং কোম্পানির দ্বারা পরিচালিত হতে পারে যেটি নিজের হোস্টিং সার্ভিস সংস্থার নাম বা ব্র্যান্ডে সরবরাহ করে, তবে সার্ভার ইনফ্রাস্ট্রাকচার বা হোস্টিং সার্ভিসের সাথে তাদের নাম বা লোগো জোড়া থাকে না।
এই ধরনের সেবা কিছু উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে:
1. ওয়েব হোস্টিং সার্ভিসঃ একটি হোস্টিং কোম্পানি অন্যদের ওয়েব সাইট হোস্ট করতে পারে এবং নিজের নাম বা লোগো জোড়া থাকে না। এই সেবা উপভোগকারী কোম্পানির নামে সাইট দেখতে পাবে।
2. ডোমেন রেজিস্ট্রেশনঃ একটি হোস্টিং কোম্পানি অন্যদের জন্য ডোমেন নিবন্ধন করতে পারে এবং নিজের নামে দায়বদ্ধ থাকে না। এই উদাহরণে, যদি একটি ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি নাম “ABC Hosting” হয়, তাদের হোস্টিং সার্ভিসে নিবন্ধন করা ডোমেন এমন হতে পারে যেখানে “shebahost.com, XYZ.com” হয় এবং সাইটে কোনও স্থানে “ABC Hosting” বা তাদের লোগো দেখা যায় না।
হোয়াইট লেবেল ডোমেনের সাথে আপনি নিজের মানচিত্র, স্থানীয় পেমেন্ট পলিসি, সেবা শর্তাদি, এবং অন্যান্য সার্ভিস সারণি সরবরাহ করতে পারেন, তাদের নাম অথবা লোগো ছাড়া। এই ধরনের সেবাগুলি সাধারণভাবে ওয়েব ডেভেলপারদের, ওয়েব ডিজাইনারদের, ওয়েব মার্কেটারদের, এবং অন্যান্য ব্যবসা সার্ভিস প্রদানকারীদের জন্য উপলব্ধ হতে পারে।
ডোমেইন অফার- অনলাইনে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশনের জন্য সেরা সুযোগ
ডোমেইন নাম হলো ইন্টারনেটের প্রতিষ্ঠান গুলির পরিচিতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি আইডেন্টিফায়ার। যেহেতু এটি একটি ওয়েবসাইট, ব্লগ, বা অনলাইন ব্র্যান্ডের জন্য ইন্টারনেট ঠিকানা নির্ধারণ করে, এটি সম্প্রতি ব্যবহারকারীর বৃদ্ধি পেয়েছে। ডোমেইন নাম প্রাপ্ত করার সময়, কম খরচে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করার জন্য ডোমেইন অফার দেওয়া হতে পারে যা আপনার সাথে সময়ের সাথে প্রযুক্তির জোকস্ত উপলব্ধ করে। এই নিবন্ধে, আমরা ডোমেইন অফারের সম্বর্থন, প্রয়োজনীয় তথ্য, এবং সেরা ডোমেইন অফারের উদাহরণ সাঝানোর চেষ্টা করব।
ডোমেইন অফার সম্বর্থন:
ডোমেইন অফার একটি স্পেশাল প্রস্তাবনা বা সুযোগ যা কোনও ডোমেইন নাম রেজিস্ট্রেশন বা রিনিউয়ালের সময় উপলব্ধ করা হয়। এই অফারগুলি সাধারণভাবে একটি সীমিত সময়ের জন্য প্রযুক্তি প্রদানকারী সংস্থা বা ডোমেইন রেজিস্ট্রার সংস্থা দ্বারা প্রদান করা হয়, যা ক্রেতাদের ডোমেইন নাম প্রাপ্ত করতে সাহায্য করে এবং তাদের সম্প্রতি প্রয়োজ্য ডোমেইন নামগুলি স্টেটাস রিনিউয়াল করতে সাহায্য করে। এই অফারগুলির মাধ্যমে আপনি ডোমেইন নাম প্রাপ্ত করতে বা আপনার বর্তমান ডোমেইন নামগুলি রিনিউয়াল করতে বেশি পরিশ্রম ব্যয় করতে পারেন।
ডোমেইন অফারের প্রয়োজনীয় তথ্য:
ডোমেইন অফারের জন্য আবশ্যক তথ্য নিম্নলিখিত হতে পারে:
1. ডোমেইন নাম: ডোমেইন অফার সাথে সম্প্রতি নিবন্ধিত করা ডোমেইন নামের সঠিক নাম।
2. রেজিস্ট্রার সংস্থা: ডোমেইন নাম কোথায় রেজিস্ট্রার করতে চান, সেই রেজিস্ট্রার সংস্থার সাথে নিবন্ধন করা যেতে পারে।
3. অফারের সময়কাল: ডোমেইন অফারের সময়কাল জানা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ অফারের সময় সীমিত হতে পারে।
4. অফারের শর্তাদি: ডোমেইন অফারের শর্তাদি জানা গুরুত্বপূর্ণ, যেহেতু অফারের সময় পর্যাপ্ত হতে পারে এবং কোনও প্রযুক্তি প্রদানকারী রেজিস্ট্রেশনের সাথে এই অফারটি ব্যবহার করতে পারেন কি না তা নির্ধারণ করে।
5. ডোমেইন অফারের মূল্য: অফারের মূল্য সম্পর্কে জেনে নিতে জরুরি, কারণ আপনি ডোমেইন রেজিস্ট্রেশনের জন্য কতটি টাকা বা অন্য মুদ্রা প্রদান করতে হতে পারে।
6. রেজিস্ট্রেশন প্রয়োজন কিনা: ডোমেইন নাম রেজিস্ট্রেশন প্রয়োজন হলে, এই তথ্যটি নিয়মিতভাবে সংগ্রহ করা গুরুত্বপূর্ণ।
সেরা ডোমেইন অফারের উদাহরণ:
এখানে কিছু উদাহরণ দেওয়া হলো সেরা ডোমেইন অফারের থেকে:
1. নিঃশুল্ক ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন: কিছু ডোমেইন রেজিস্ট্রার সংস্থা সাধারণভাবে নতুন ডোমেইন নামের রেজিস্ট্রেশনের জন্য নিঃশুল্ক ডোমেইন অফার দেয়।
2. ডোমেইন নামের ডিসকাউন্ট: কিছু ডোমেইন রেজিস্ট্রার সংস্থা প্রতিষ্ঠিত ডোমেইন নামের রেজিস্ট্রেশনে ডিসকাউন্ট অফার দেয়, যা নতুন ডোমেইন নাম খুঁজে পেতে সাহায্য করে।
3. ডোমেইন রিনিউয়াল অফার: যেহেতু ডোমেইন রিনিউয়াল সময় সম্প্রতি সাধারণভাবে পরিশ্রম ব্যয় করা যেতে পারে, কিছু রেজিস্ট্রার সংস্থা রিনিউয়ালের জন্য ডিসকাউন্ট অফার দেয়।
4. ডোমেইন ট্রান্সফার অফার: যদি আপনি আপনার বর্তমান ডোমেইন নাম সর্বনিম্ন খরচে অন্য ডোমেইন রেজিস্ট্রারে ট্রান্সফার করতে চান, কিছু রেজিস্ট্রার সংস্থা এই সুযোগ প্রদান করে।
5. ডোমেইন সংযোগ অফার: কিছু হোস্টিং সেবা সরবরাহকারী নতুন হোস্টিং প্ল্যান প্রাপ্ত করতে গিয়ে ফ্রি ডোমেইন নাম সংযোগ অফার দেয়।
সার্ভারটি প্রাপ্ত করার পরে, ডোমেইন নামের ডিসকাউন্ট অফারগুলি সম্পর্কিত রেজিস্ট্রার সংস্থা বা হোস্টিং প্ল্যাটফর্মে আপনার বিনামূল্যে ডোমেইন নাম প্রাপ্ত করতে বা রিনিউয়াল করতে পারে। এই সুযোগগুলি আপনার ওয়েবসাইট বা অনলাইন প্রতিষ্ঠানের সাথে সময়ের সাথে সাহায্য করতে সাহায্য করতে পারে এবং ডোমেইন নামের মুদ্রা উপলব্ধ করে তাদের প্রতিষ্ঠান বা প্রজাতির জন্য একটি মূল আইডেন্টিফায়ার সরবরাহ করে।
ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন কি?
ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন হলো ইন্টারনেটে একটি ডোমেইন নামের অধিকার অর্জন করা, যেটি একটি ওয়েবসাইট, ব্লগ, বা অনলাইন প্রোজেক্টের ঠিকানা হতে পারে। ডোমেইন নামের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ইন্টারনেটে একটি স্থায়ী ওয়েবসাইটে অ্যাক্সেস করতে পারে এবং ওয়েবসাইটের সাথে সংযোগ করতে পারে।
ডোমেইন রেজিস্ট্রেশনের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হয়:
1. ডোমেইন নাম চয়ন করুন: সবচেয়ে প্রথম পদক্ষেপটি হলো একটি ডোমেইন নাম চয়ন করা। এটি আপনার ওয়েবসাইটের পরিচিতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার প্রতিষ্ঠান, ব্র্যান্ড, বা ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যে সাথে মিলান করতে হবে।
2. রেজিস্ট্রার সংস্থা চয়ন করুন: একবার ডোমেইন নাম চয়ন করার পর, আপনাকে একটি ডোমেইন রেজিস্ট্রার সংস্থা চয়ন করতে হবে। এই সংস্থাগুলি ডোমেইন নামের রেজিস্ট্রেশন এবং পরিচালনা করতে সাহায্য করে। উপলব্ধ ডোমেইন রেজিস্ট্রার সংস্থাগুলি ব্যাবহারকারীদেরকে প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান করে এবং ডোমেইন নাম নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
3. ডোমেইন নামের জন্য একটি পরিশোধ করুন: ডোমেইন নামের জন্য প্রয়োজনীয় মূল্য পরিশোধ করুন। ডোমেইন নামের মূল্য আপনার চয়নকৃত রেজিস্ট্রার সংস্থা এবং ডোমেইনের প্রকৃতি নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে। প্রতি বছরে ডোমেইন নাম নিবন্ধন সময় পরিশ্রম ব্যয় করতে হয়।
4. ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করুন: আপনি রেজিস্ট্রার সংস্থা দ্বারা নির্ধারিত পদক্ষেপগুলি সম্পূর্ণ করতে হবে, যা আপনার ডোমেইন নাম নিবন্ধন স
সমাপ্তি:
ডোমেইন অফার ও ডিসকাউন্ট দ্বারা আপনি ডোমেইন নাম রেজিস্ট্রেশন এবং রিনিউয়ালে প্রয়োজনীয় সময় এবং মুদ্রা সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য পেতে পারেন। প্রাথমিক বা প্রাপ্তির জন্য আপনি ডোমেইন অফারের জন্য চেক করতে পারেন এবং সেরা সম্প্রতি উপলব্ধ অফার সাথে আপনার ডোমেইন নাম স্থায়ী করতে সাহায্য পেতে পারেন। এটি আপনার অনলাইন প্রাতিষ্ঠানের বা প্রতিষ্ঠানের উপযুক্তি প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে এবং আপনি যখন প্রয়োজ্য ডোমেইন নামগুলি রিনিউয়াল করতে হয়, তখন সময় এবং প্রয়োজ্য মুদ্রা সংযোগ বাঁচাতে সাহায্য করতে পারে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি (যেমন বিটকয়েন) একটি ডিসিঞ্চার্জ হোয়ার সবদার্শনীয় প্রযুক্তি স্থায়ীভাবে অভিনিত করে না, এটি বৃদ্ধি এবং ক্রিপ্টো বিপদের মধ্যে আছে এবং মূলত বিনিয়োগের একটি উচ্চ ঝুঁকি সাম্প্রতিক বিপদ ছাড়াই থাকতে পারে। এটি অনিয়মিত স্থিতি বা বৃদ্ধির পরিবর্তনের অনুমতি দেয় যেখানে বিনিয়োগের মুনাফা সম্পর্কে কোনও নিশ্চিততা নেই। আপনি বিনিয়োগ করার পূর্বে আপনি কেবল বিশেষজ্ঞ বা পেশাদার বিত্ত পরামর্শকের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন যারা আপনার ব্যক্তিগত অর্থনীতি ও বৃত্তান্ত মৌলিক জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে আপনাকে সহায়তা করতে পারে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি হল প্রকৃতপক্ষে এক ধরনের ডিজিটাল কারেন্সি। একে ভার্চুয়াল কারেন্সিও বলা যেতে পারে।
অর্থাৎ মানুষের কাছে যেমন খুচরো পয়সা বা নোট থাকে। সেই ধরণের কোন টাকা এই ক্রিপ্টোকারেন্সি নয়। এটা ভার্চুয়াল কারেন্সি। অর্থাৎ ফিজিক্যালি এর অস্তিত্ব নেই কারো কাছে। ক্রিপ্টো ও কারেন্সি এই দুটি শব্দের মিশ্রনে তৈরি হয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি।
ক্রিপ্টো-র অর্থ হল লুকানো বা গোপন। আর কারেন্সির অর্থ হল টাকা বা মুদ্রা। অর্থাৎ লুকানো বা গোপন টাকা বা মুদ্রা হল এই ক্রিপ্টোকারেন্সি। প্রকৃতপক্ষে এই ভার্চুয়াল কারেন্সি কে ক্রিপ্টোগ্রাফি এর মাধ্যমে সিকিউর করে রাখা হয়ে থাকে। এবং যে কেউ নির্দিষ্ট ওয়ালেটে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি কিনে সঞ্চয় করে রাখতে পারে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি কে অনেক উলামায়ে কেরাম হারাম বলেছেন আবার অনেকে হালালও বলেছেন। কিন্তু এখানে লক্ষণীয় বিষয় হলো:- ইসলাম শুধু সোনা ও রূপাকেই মুদ্রা হিসেবে নির্ধারণ করেছে।
আর টাকা বা অন্য যেকোনো কারেন্সিকে মুদ্রা ধরা হচ্ছে কারণ, টাকা বা অন্য যেকোনো কারেন্সির বিপরীতে কিছু এসেট জমা থাকে। সেটা হতে পারে সোনা কিংবা রুপা অথবা ডলার। ডলার থাকলেও সমস্যা নেই। কেননা ডলারের এসেট হিসেবে সর্বদা সোনাকে ব্যবহার করা হয়।
তবে ক্রিপ্টোকারেন্সির বিষয়টা একেবারেই ভিন্ন। কারণ ক্রিপ্টো কয়েন এর বিপরীতে কোন এসেট থাকে না। যদিও এটা বলা হয়ে থাকে ক্রিপ্টোতে এসেট হিসাবে বিটকয়েন ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বিটকয়েন ও একটা ডিজিটাল মুদ্রা আর এটা কোনো দেশের সরকার দ্বারা পরিচালিত হয় না। তাই বিটকয়েনের বিপরীতে কোন এসেট আছে কিনা সেটা নিয়েও সন্দেহ আছে।
তাছাড়া ক্রিপ্টোতে কোন কয়েনই স্টেবল না। সুতরাং এটাতে ঝুঁকির পরিমানটা অতিরিক্ত। এইতো গত এক বছরে বিটকয়েনের দাম 70 হাজার ডলার পর্যন্ত চলে গিয়েছিল আবার এটা 20 হাজার ডলারে নেমে এসেছে। অর্থাৎ একটা বিটকয়েন থেকে অনেকে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করেছে আবার কেউ সবকিছু হারিয়ে পথে বসেছে।
তাছাড়া সবগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সি মোটামুটি এইরকম হঠাৎ করে দাম অনেক বেশি বেড়ে যায় আবার হঠাৎ করে অনেক বেশি কমে যায়। এগুলার টাকা বা ডলারের মত না, একদমই না। ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলার দাম স্টেবল হয়না। সুতরাং একটু ভালো করে তলিয়ে দেখলে দেখা যাবে যে, এগুলা মোটামুটি জুয়া খেলার মতো। অনেক বেশি ঝুঁকি নিয়ে এই কারেন্সিগুলো কেনাবেচা করতে হয়।
পক্ষান্তরে হাদীস শরীফে এসেছে
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، أَنْبَأَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ مُجَالِدٍ، عَنِ الشَّعْبِيِّ، عَنِ النُّعْمَانِ بْنِ بَشِيرٍ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهُ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ ” الْحَلاَلُ بَيِّنٌ وَالْحَرَامُ بَيِّنٌ وَبَيْنَ ذَلِكَ أُمُورٌ مُشْتَبِهَاتٌ لاَ يَدْرِي كَثِيرٌ مِنَ النَّاسِ أَمِنَ الْحَلاَلِ هِيَ أَمْ مِنَ الْحَرَامِ فَمَنْ تَرَكَهَا اسْتِبْرَاءً لِدِينِهِ وَعِرْضِهِ فَقَدْ سَلِمَ وَمَنْ وَاقَعَ شَيْئًا مِنْهَا يُوشِكُ أَنْ يُوَاقِعَ الْحَرَامَ كَمَا أَنَّهُ مَنْ يَرْعَى حَوْلَ الْحِمَى يُوشِكُ أَنْ يُوَاقِعَهُ أَلاَ وَإِنَّ لِكُلِّ مَلِكٍ حِمًى أَلاَ وَإِنَّ حِمَى اللَّهِ مَحَارِمُهُ ” . حَدَّثَنَا هَنَّادٌ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ زَكَرِيَّا بْنِ أَبِي زَائِدَةَ، عَنِ الشَّعْبِيِّ، عَنِ النُّعْمَانِ بْنِ بَشِيرٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم نَحْوَهُ بِمَعْنَاهُ . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ وَقَدْ رَوَاهُ غَيْرُ وَاحِدٍ عَنِ الشَّعْبِيِّ عَنِ النُّعْمَانِ بْنِ بَشِيرٍ .
নুমান ইবনু বাশীর (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি বলতে শুনেছিঃ হালালও সুস্পষ্ট, হারামও সুস্পষ্ট এবং এ দুটির মাঝে অনেক সন্দেহজনক বিষয় আছে। তা হালাল হবে না হারাম হবে সেটা অনেকেই জানে না। যে লোক এই সন্দেহজনক বিষয়গুলো নিজের দ্বীন এবং মান-ইজ্জাতের হিফাযাতের উদ্দেশ্যে ছেড়ে দেবে সে নিরাপদ হল। যে লোক এর কিছুতে লিপ্ত হল তার হারাম কাজে লিপ্ত হওয়ারও সংশয় থেকে গেল। (উদাহরণস্বরূপ) নিষিদ্ধ এলাকার আশেপাশে যে লোক পশু চড়ায়, তার এতে প্রবেশের ভয় আছে। জেনে রাখ! প্রতিটি সরকারেরই কিছু সংরক্ষিত এলাকা থাকে। সাবধান! আল্লাহ্ তা’আলার সংরক্ষিত এলাকা হল তার হারাম করা বিষয়গুলো’।
– (সহীহ, ইবনু মা-জাহ (৩৯৮৪),বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ১২০৫)
তাছাড়া সরকারীভাবে এর লেনদেন আমাদের দেশে নিষিদ্ধ। শরীয়তের মাসয়ালা হলো, বৈধ বিষয়ে রাষ্ট্রের আনুগত্য করা ওয়াজিব। এর জন্য রাষ্ট্র ইসলামী হওয়া জরুরী নয়। এছাড়া দেশের প্রতিটি নাগরিকই বক্তব্য বা কর্মে একথার স্বীকারোক্তি দিয়েছে যে, সে বৈধ বিষয়ে সরকারের আইন মানবে। এ হিসাবেও ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ইনভেস্ট করার কোন সুযোগ নেই।