Summary of this article
Samsung Galaxy J series is one of the most popular handsets of our market.
After releasing the 2016 version, it’s getting more popularity. Before buying a handset, let’s learn some basic differences between old and new versions of Galaxy J5 and J7.
Hope it will help you to take a wise decision before buying a handset.
বাজারে J সিরিজের ২০১৬ ভার্সনটি রিলিজ করামাত্র আমরা ক্রেতাদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মূল জিজ্ঞাস্য হচ্ছে দুটি ভার্সনের তুলনামূলক পার্থক্য। তাই সকল ক্রেতাসাধারণের অবগতির জন্য নিচের
লেখাটিতে J সিরিজের সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটো মডেল Galaxy J5 এবং Galaxy J7-এর নতুন এবং পুরাতন ভার্সনের পার্থক্যগুলো
নিয়ে বিস্তারিত আলোচনার চেষ্টা করা হলো। আশা করি, বিষয়টি আপনার উপকারে আসবে।
Samsung Galaxy J5 এবং Samsung Galaxy J5 (2016):
বাজারে আসামাত্রই Galaxy J5-এর নতুন ভার্সনটি ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়েছে। আপাতঃ দৃষ্টিতে পুরাতন ভার্সনটির সঙ্গে নতুন ভার্সনটির মূল তফাৎ ডিজাইন, স্ক্রিণ সাইজ, স্টক রম, র্যাম এবং ব্যাটারী ব্যাকআপ। আগের ভার্সনটিতে যেখানে প্লাষ্টিকের তৈরি বডি ব্যবহার করা হয়েছিলো সেখানে নতুন ভার্সনটিতে ফুল মেটাল বডি ব্যবহার হওয়ায় এটা কিছুটা ভারী এবং মজবুত। পুরাতন ভার্সনটির 282 ppi যা, পরবর্তী ভার্সনে ৫.২ ইঞ্চিতে উন্নীত করা হয়েছে। ফলে, J5 (2016)-টি মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী এবং গেমারদের কাছে পুরনো ভার্সনটির চেয়ে ভাল সুবিধা প্রদান করতে সক্ষম। এছাড়া দুটো ভার্সনেই ব্যবহার করা হয়েছে HD Super AMOLED ডিসপ্লে। তবে পিক্সেল সংখ্যার দিক থেকে পুরনো ভার্সনটিই কিছুটা এগিয়ে থাকছে। J5 (2015)-এ প্রতি ইঞ্চিতে 294 থাকলেও 2016 ভার্সনে এ সংখ্যা কিছুটা কমে গিয়ে 282 ppi তে এসে দাঁড়িয়েছে।
যদিও খালি চোখে এই পার্থক্যটি খুব একটা চোখে পড়বে না। পুরনো ভার্সনটিতে ১.৫ জিবি র্যাম ব্যবহার করা
হলেও নতুন ভার্সনটিতে রয়েছে ২ জিবি র্যাম। স্বাভাবিকভাবেই নতুন ভার্সনটির পারফরম্যান্স পুরনো ভার্সনটির চেয়ে আরও
নিরবিচ্ছিন্ন এবং দ্রুততর হবে। J5 (2016)-এর স্টক রমটিও ১৬ জিবি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে, যা ভারী এ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারকারীদের
কাছে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হিসেবে গণ্য হতে পারে। অপারেটিং সিস্টেম ফোনের ইন্টারনাল টাস্ক ম্যানেজমেন্টের ক্ষেত্রে
একটি জরুরী ভূমিকা পালন করে। J5 (2015) ফোনটিতে Android OS, v5.1 (Lollipop) ব্যাবহার হলেও, অফিসিয়ালি
Android OS, v6.0.1 (Marshmallow) সিস্টেমে আপডেট করে নেয়া যাবে।
কিন্তু নতুন ভার্সনটিতে স্টক সিস্টেম হিসেবেই Android OS, v6.0.1 (Marshmallow) রয়েছে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য রয়েছে দুটো ভার্সনের ব্যাটারী ব্যাকআপের দিক থেকে।
আগের ভাসর্নটির ব্যাটারী ছিলো 2600 mAh যা, পরের ভার্সনে বাড়িয়ে 3100 mAh করা হয়েছে।
এ পার্থক্যটুকু ছাড়া বাকি বিষয়গুলো প্রায় একই রকমের।উপরে আলোচিত সকল দিক বিবেচনা করলে Samsung Galaxy J5 ফোনটির চেয়ে এর পরবর্তী ভার্সন Samsung Galaxy J5 (2016) ফোনটি ভাল সার্ভিস প্রদানে সক্ষম। উল্লেখ্য যে, নতুন ভার্সনটির দাম খানিকটা বেশি।
তাই, যদি বাজেটে ঘাটতি না থাকে তবে নিঃসন্দেহে Samsung Galaxy J5 (2016) ফোনটি কেনাই আপনার জন্য ভালো সিদ্ধান্ত হবে। দুটো ফোনেরই দাম আর ওয়ারেন্টি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেতে দয়া করে এ লেখায় প্রদত্ত লিংক দুটো ভিজিট করুন।
Samsung Galaxy J7 এবং Samsung Galaxy J7 (2016):
২০১৫ সালের জুন মাসে বিশ্ব বাজারে রিলিজ হওয়া Samsung Galaxy J7 ফোনটির সঙ্গে ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে বিশ্ববাজারে আসা J7 (2016) ফোনটির মৌলিক পার্থক্য হিসেবে ডিজাইন, প্রসেসর, র্যাম এবং ব্যাটারী ব্যাকআপের বিষয়টি উল্লেখ করা যায়। নতুন ভার্সনটির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে ফুল মেটাল বডি, যা আগের ভার্সনের ক্ষেত্রে প্লাষ্টিকের নির্মিত ছিলো। ফলে, নতুন ভার্সনটি গত ভার্সনের তুলনায় খানিকটা মজবুত এবং দৃষ্টিনন্দন। মূলতঃ ২০১৬ সালে রিলিজ করা J সিরিজের সবগুলো ফোনের ক্ষেত্রেই এ বিষয়টি একটা মূখ্য ভূমিকা পালন করেছে। স্ক্রিণ সাইজ দুটো ফোনের ক্ষেত্রেই ৫.৫ ইঞ্চি এবং HD Super AMOLED ডিসপ্লে।
তবে দৃশ্যতঃ কোন পার্থক্য না থাকলেও পারফরম্যান্সের দিক থেকে নতুন ভার্সনটিকে কিছুটা এগিয়ে রাখা যায়।
কারণ, হিসেবে ১.৫ জিবি র্যাম এবং ১.৫ গিগাহার্জ প্রসেসরের জায়গায় নতুন মডেলের ২ জিবি র্যাম এবং ১.৬ গিগাহার্জ প্রসেসর কিছুটা দ্রুত এবং স্মুথ সার্ভিস নিশ্চিত করতে পারে। পুরাতন ভার্সনের তুলনায় ব্যাটারী প্রায় 300 mAh বেড়ে গিয়ে দাড়িয়েছে 3300 mAh-এ।
আগের ভার্সনে ব্যবহৃত Android OS, v5.1 (Lollipop) অপারেটিং সিস্টেম পরবর্তী ভার্সনে Android OS, v6.0.1 (Marshmallow) হিসেবে রিলিজ করেছে। তবে পুরনো ভার্সনে অফিসিয়াল আপডেটের সুবিধাটিও সংরক্ষিত রয়েছে।
মূলতঃ উল্লেখিত দুটো ভার্সনের মধ্যে এ পার্থক্যগুলোই প্রধান। দামের দিক থেকেও পুরনো ভার্সনটির চেয়ে ২০১৬ ভার্সনের দাম বেশি।
বাজেটের কমতি না থাকলে, এ মডেলের ক্ষেত্রেও Samsung Galaxy J7 (2016) ফোনটি কেনার জন্য পরামর্শ থাকবে।
তবে, দামের বিচারে Samsung Galaxy J7-এর সার্ভিসটিও কিন্তু খুব খারাপ নয়। দাম এবং ওয়ারেন্টি বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পেতে দয়া করে এ লেখায় প্রদত্ত লিংকগুলো ভিজিট করুন।
2 Comments
jobayercp
Thanks for your feedback
jobayercp
Thanks for comment