শুভেচ্ছা সবাইকে। আমি আবারো ইউটিউব আরনিং নিয়ে লিখছি। লাস্ট ২ মাস অনেক এক্সপেরিয়েন্স হলো। আমি ৩ প্রকার মানুষের মুখোমুখি হয়েছি। নিচে ধারাবাহিক ভাবে সেটা আলোচনা করছি।
প্রশ্ন ১। ভাইয়া, ইউটিউব থেকে কি আসলেই ইনকাম করা যায় ? এটা কোনো ভাঁওতাবাজি না তো ?
উত্তরঃ এই ধরনের প্রশ্ন যারা করেন তাদেরকে বলছি, ভাই আপনি অনলাইনের কোনো ধরনের কাজ করার যোগ্যই না। আর বিশ্বের ২ নম্বর ওয়েবসাইট-“ ইউটিউব” সম্পর্কে যারা সন্দেহ প্রকাশ করে তাদের প্রশ্নের উত্তর এমন হওয়া উচিত যে “ আপনি লাইফে কোনো কাজেই সফল হবেন না। কারন আপনি চরমতম গাধা”।
প্রশ্ন ২। আপনার টিউটোরিয়াল দেখলে কি আমি ভালো ইনকাম করতে পারবো ?
উত্তরঃ আপনি কেমন ইনকাম করতে পারবেন সেটা নির্ভর করবে আপনার উপর। স্কুল কলেজে টিচার রা শুধু সিলেবাস অনুযায়ী পড়িয়ে যান, চাকরি পাওয়ার গ্যারান্টি দেন না। যারা টিচারদের কথা শোনেন, সিলেবাস অনুযায়ী ভালো করে পড়াশুনা করেন, শুধু তারাই খুব ভালো চাকরি পান। ঠিক তেমনি, একজন ভালো ইউটিউবার হতে গেলে যা যা জানা দরকার তার সবই আমি আমার টিউটোরিয়ালে দেখিয়ে দিয়েছি।
প্রশ্ন ৩। আপনার টিউটোরিয়ালের আলাদা বিশেষত্ব কি?
উত্তরঃ আপনি যখন ইন্টারনেট এ ইউটিউব আরনিং সম্পর্কে বিভিন্ন টিউটোরিয়াল দেখবেন তখন সব টিউটোরিয়াল ই একই রকম। কিভাবে চ্যানেল খুলতে হবে, কিভাবে অ্যাডসেন্স এপ্রভ করতে হবে, কিভাবে আপলোড দিতে হবে, সব টিউটোরিয়াল গুলাই ঠিক এই গুলাই আছে। এখন দেখি আমার টিউটোরিয়াল এ কি কি আছে।
১। বিগেনার ইউটিউবারদের জন্য বেসিক কিছু আলোচনা।
২। কিভাবে জিমেইল অ্যাকাউন্ড খুলবেন।
৩। কিভাবে একটি প্রফেশনাল YouTube চ্যানেল খুলবেন।
৪। কিভাবে আপনার চ্যানেল টি খুব সুন্দর ভাবে কাস্টমাইজ করবেন।
৫। কিভাবে Hosted Google AdSense একাউন্ট খুলবেন।
৬। কিভাবে আপনার YouTube চ্যানেলের সাথে AdSense একাউন্ট অ্যাড করবেন ?
৭। কিভাবে একের অধিক চ্যানেলে কাজ করবেন।
৮। কিভাবে একটি প্রফেশনাল মানের ভিডিও টিটটোরিয়াল বানাবেন।
৯। কিভাবে ভিডিও এডিটিং করবেন (ভিডিও Intro এবং Outro)
১০। কিভাবে YouTube এ ভিডিও আপলোড করবেন এবং ভিডিও মোনিটাইজ করবেন।
১১। কোন ভিডিও নিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হবেন।
১২। কিভাবে কপিরাইট ভিডিও নিয়ে কাজ করে সফল হবেন।
১৩। কিভাবে YouTube ভিডিও SEO করবেন।
১৪। কিভাবে ভিডিওর ট্যাগ রিচার্জ করবেন।
১৫। কিভাবে ভিডিওর View বাড়াবেন।
১৬। কিভাবে Social Media Marketing করে বিদেশী Visitor Collect করবেন।
১৭। কিভাবে অতি দ্রুত আপনার চ্যানেলে Subscriber বাড়াবেন।
১৮। “Description & tag generator” paid software টি কিভাবে ইউজ করবেন।
১৯। কিভাবে আপনার AdSense একাউন্ট টি সঠিক ভাবে Setting করবেন।
২০। কিভাবে পিন ভেরিফিকেশন করবেন।
২১। কিভাবে ব্যাংক একাউন্ট অ্যাড করবেন।
২২। কিভাবে ডলার/টাকা Withdraw করবেন বা হাতে পাবেন।
২৩। ভিডিও র্যাঙ্ক করার জন্য বিভিন্ন সফটওয়ার কিভাবে ব্যবহার করবেন।
২৪। স্লাইড শো ও অন্যান্য ভিডিও এডিটিং এর কিছু সিক্রেট ট্রিক্স।
২৫। MCN(Multi Channel Network) সম্পর্কে সঠিক ধারণা।
# এছাড়াও আরো অনেক Hidden Tricks আছে, যেগুলা আমার টিউটোরিয়ালে ইনক্লুড করা আছে।
প্রশ্ন ৪। ভাইয়া, ইউটিউবে কত ইনকাম করা সম্ভব ?
উত্তরঃ এটার উত্তর একমাত্র ইউটিউব ই দিতে পারবে। যেমন গত বছর ইউটিউব একটি পরিসংখ্যান দিছিলো টপ টেন ইউটিউবারদের। ১ নম্বরে যিনি ছিলেন তার ইনকাম ছিল ১ বছরে ১৫ মিলিয়ন ডলার। উনি আবার গেমিং নিয়ে কাজ করতেন। এবার আসি বাংলাদেশে। বাংলাদেশের যেসব ইউটিউবাররা ইন্টারন্যাশনাল ভিডিও নিয়ে কাজ করেন তাদের ইনকাম সব থেকে বেশী। আমার চেনা পরিচিত দের মধ্যে আমার ভার্সিটির বড় ভাই সাফায়েত ভাইয়ের ইনকাম গড়ে ১৩ হাজার ডলার পার মান্থ। আমি হায়েস্ট ৪৩০০ ডলার এক মাসে ইনকাম করেছি। তবে বিগেনারদের প্রথমে ২০০-৩০০ ডলার ইনকাম আসলেও ৪/৫ মাস পর ১৫০০-২০০০ ডলার ভালো ভাবে আসবে। তবে লেগে থাকতে হবে, আর সিস্টেম মেইন্টেইন করে কাজ করতে হবে। কোনো খারাপ টপিক নিয়ে কাজ করে কেউ কোনো দিন সফল হতে পারেনি।
প্রশ্ন ৫। ভাইয়া, ইউটিউবের পাশাপাশি কি অন্য কাজও করবো ?
উত্তরঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং জগতে ইউটিউব থেকেই যে সব থেকে বেশী ইনকাম করা যায়, এটা নিয়ে কারোর দ্বিমত নেই। ফ্রিল্যান্সিং সাইটে সব থেকে বেশী ফ্রিল্যান্সার এখন ইউটিউবার এবং সব থেকে বেশী ইনকাম ও ইউটিউবারদের। আবার সব থেকে কাজও কম করা লাগে ইউটিউবার হতে গেলে। এখন আপনি ই ভাবুন আপনি কি ইউটিউবার হবেন নাকি আপওয়ার্ক বা ফাইবার এ কাজ পাওয়ার জন্য যুদ্ধ করবেন?
কম্পিউটারের সাধারণ প্রশ্ন উত্তর ২০১৮। পার্ট-১
১.অপারেটিং সিস্টেমে সাধারনত কয় ধরনের ইউজার ইন্টারফেজ দেখা যায়?
ক.৩ খ.৪
গ.৫ ঘ.৬
২.অপারেটিং সিস্টেম কয় ধরনের প্রোগ্রাম নিয়ে গঠিত?
ক.২ খ.৩
গ.১ ঘ.৪
৩.মাল্টিটাস্ককিং অপারেটিং সিস্টেম কোনটি?
ক.MS DOS খ.PC DOS
গ.WINDOWS 2000 ঘ.কোনটিই না
৪.কম্পিউটারের সাহায্যে কয় ভাবে প্রসেস কনট্রোল করা যায়?
ক. দুই ভাবে খ.তিন ভাবে
গ.চার ভাবে ঘ.ছয় ভাবে
৫.গঠন ও ক্রিয়ার উপর ভিওি করে কম্পিউটারকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
ক.তিন ভাগে খ.দুই ভাগে
গ.চার ভাগে ঘ.পাঁচ ভাগে
৬.মাইক্রো কম্পিউটার জগতে 64 বিট মাইক্রো প্রসেসর চালু হয় কত সালে?
ক.২০০১ সালে খ.২০০০
গ.১৯৯৮ ঘ.২০০৫
৭.YOU TUBE প্রতিষ্ঠা লাভ করে কত সালে?
ক.২০০৫ সালে খ.২০০১ সালে
গ.২০০৩ সালে ঘ.২০০৪ সালে
৮.মাক্রোসফট office 2007 বাজারে আসে কত সালে?
ক.২০০৭ সালে খ. ২০০৩ সালে
গ.২০০৪ সালে ঘ.১৯৯৭ সালে
৯.Wi-Fi প্রযু্ক্তির প্রচলন হয় কত সালে?
ক.২০০৪ খ.২০০৩
গ.২০০৫ ঘ.২০০২
১০.বাংলাদেশ প্রথম কম্পিউটার স্থাপন করা কত সালে?
ক.১৯৬৩ খ.১৯৬৪*
গ.১৯৬২ ঘ.১৯৬৬
১১.’’ডিজিটাল বাংলাদেশ’বাস্তবায়নের রাজনৈতিক অঙ্গীকার হয় কত সালে?
ক.২০০৯ সালে খ.২০০৬ সালে
গ.২০০৭ সালে ঘ.২০০৫
১২.কোন প্রজন্ম থেকে কম্পিউটারে ভাল্বভের পরিবর্তে ট্রানজিস্ট্রার ব্যবহৃত হতে শুরু করে?
ক.প্রথম প্রজন্ম খ.দ্বিতীয় প্রজন্ম
গ.তৃতীয় প্রজন্ম ঘ.পঞ্চম প্রজন্ম
১৩.নিচের কোনটি দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার?
ক.IBM 3033 খ. IBM 1620*
গ .ITP 3000 ঘ .IBM 650
১৪.কোন প্রজন্ম থেকে কম্পিউটারের সাথে মনিটরের ব্যবহার শুরু হয়?
ক.দ্বিতীয় প্রজন্ম খ.তৃতীয় প্রজন্ম*
গ.প্রথম প্রজন্ম ঘ.পঞ্চম প্রজন্ম
১৫.কাজের প্রকৃতি বা ফাংশন অনুসারে কম্পিউটার সফটওয়্যারকে প্রধানত কয় ভাবে ভাগ করা যায়?
ক.দুই ভাগে খ.তিন ভাগে
গ.চার ভাগে ঘ.পাঁচ ভাগে
১৬.ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোন থেকে সফটওয়্যারকে কয়টি ভাগ করা যায়?
ক.২ খ.৩
গ.৪ ঘ.৫
১৭.কাকে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়?
ক.চার্লস ব্যাবেজ খ.ভন নিউম্যান*
গ.এইচ.এডওয়ার্ড রবার্ট ঘ.নিকোলাম উইয়ার্স
১৮.অপারেটিং সিস্টেমে সাধারনত কয় ধরনের ইউজার ইন্টার ফেজ দেখা যায়
ক.৩ খ.৪
গ.৫ ঘ.৬
১৯. অপারেটিং সিস্টেম কয় ধরনের প্রোগ্রাম নিয়ে গঠিত?
ক.২ খ.৩
গ.১ ঘ.৪
২০.মাল্টিটাস্ককিং অপারেটিং সিস্টেম কোন টি?
ক . Ms Dos খ .PC Dos
গ .WINDOWS 2000 ঘ. কোনটিই না
২১.LINUX কী?
ক. Malware খ.Opcrating System
গ.Application Program ঘ.Firm ware
২২.নিচের কোনটি ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম নয়?
ক.Red Hat Linux খ.unix
গ.Windows xp ঘ.Sunsolaris
২৩.বিশ্বের সর্ব প্রথম ইলেক্ট্রনিক কম্পিউটার?
ক.ENIAC খ.EDVAC
গ.UNIVAC ঘ.IBM
২৪.VLSI কথাটি হলো—
ক.Very Large system Integration খ.Very Large Scale Integration*
গ.Very Long System Integration ঘ.Very Long system input
২৫.CPU এর পূর্ণ রুপ কী?
ক.Control Processing Unit খ.Computer Processing Unit
গ.Control Power Unit ঘ.Computer Power Unit
২৬.কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় প্রকিয়াকরণ অংশ গঠিত?
ক.গ্রহন মুখ ও নিয়ণ্ত্রন অংশের সমন্বয়ে খ.স্মৃতি ও যুক্তি বর্তনী অংশের সমন্বয়ে
গ.অভ্যন্তরীণ স্মৃতি গাণিতিক যু্ক্তি অংশ ও নিয়ন্ত্রন অংশের সমন্বয়ে ঘ.অভ্যন্তরীণ স্মৃতি ও নিয়ন্ত্রন অংশের সমন্বয়ে
২৭.কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের মধ্যে থাকে কয়টি অংশ?
ক.৩টি অংশ খ.৪টি অংশ
গ.৫টি অংশ ঘ.৬টি অংশ
২৮.কম্পিউটার যুক্তি বর্তনী অংশের সাধারন গেটগুলোর নাম-
ক.AND এবং OR খ. AND এবং OR এবং NOT
গ. NAND এবং NOR ঘ.XOR এবং XNOR
২৯.দুই ইনপুট বিশিষ্ট অর (OR) গেইট এর আউটপুট শূন্য গুলোর নাম……হয়।
ক.উভয় ইনপুট শূন্য খ.যে কোনো একটি ইনপুট শুন্য
গ.উভয় ইনপুট’1’ ঘ.যে কোনো একটি ইনপুট’1’
৩০.ডিজিটাল ইলেক্ট্রনিক্সে কয়টি মৌলিক গেইট ব্যবহার হয়?
ক.২টি খ.৩টি
গ.৪টি ঘ.৫টি
আরো দেখতে পারেন……..
কম্পিউটারের সাধারণ প্রশ্ন উত্তর ২০১৮। পার্ট-২
ভিডিপি কি?
ভিডিপি অর্থাৎ (Village Defence Party) বা গ্রাম প্রতিরক্ষা দল/বাহিনী।
গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী‘র সদস্য বা সদস্যা হতে হলে সংশ্লিষ্ট গ্রামের প্লাটুনলিষ্টের অন্তর্ভূক্ত হলেই চলে।
প্লাটুনভূক্ত করতে পারেন গ্রামটি যে উপজেলায় অবস্থিত সে উপজেলা‘র আনসার ভিডিডি কর্মকর্তা।
তাঁর অফিস উপজেলা সদরে। গ্রাম প্লাটুনে শূন্য পদ থাকলে তার বিপরীতে তিনি প্লাটুন ভূক্ত করতে পারেন।
কিন্তু প্লাটুনভুক্ত হলেই প্রশিক্ষনের, ব্যাংক ঋণের বা চাকুরীক্ষেত্রে‘র সব সুবিধা পাওয়া যাবে না।
ভিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণঃ
এ বাহিনীর প্রথম প্রশিক্ষণ হলো ভিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণ।
অদ্যাবধি প্রচলিত নিয়ম অনুসারে দুই উপায়ে এ মৌলিক প্রশিক্ষণ গ্রহন করা যেতে পারে।
১. গ্রাম ভিত্তিক ১০দিন মেয়াদী অস্ত্রবিহীন মৌলিক প্রশিক্ষণ
২. জেলা সদরে বা নিকটবর্তী জেলার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত ২১দিন মেয়াদী অস্ত্রসহ মৌলিক প্রশিক্ষণ
অস্ত্রবিহীন মৌলিক প্রশিক্ষণঃ
অস্ত্র বিহীন গ্রাম ভিত্তিক ভিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষনটি সদর দপ্তর নির্ধারিত ক্যাটাগরির গ্রামেই শুধু অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
বর্তমান প্রশিক্ষণ বর্ষে (2015-2016) মহা সড়ক , রেলপথের পার্শ্ববর্তী গ্রাম ও আশ্রায়ন প্রকল্পের গুচ্ছগ্রামগুলির কিছু কিছু গ্রামে প্রশিক্ষণ হয়েছে এবং হচ্ছে। এক গ্রামের প্রশিক্ষণার্থি অন্যগ্রামে নামদিয়ে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন না।
তথ্য গোপন করে কেউ এরকমভাবে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলেও ভবিষ্যতে সে প্রশিক্ষণ কোন কাজে লাগাতে গেলে সনদ পত্র আটকে যাবে। কারণ চাকুরীর ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন । পুলিশি অনুসন্ধানে এ তথ্য ভিন্নতা দেখা দিলে পুলিশ নেতিবাচক (Negative) প্রতিবেদন দাখিল করবেন এবং চাকুরী দাতা তাকে চাকুরী দিবেন না বা চাকুরী থেকে বহিস্কার করবেন।
অস্ত্রসহ মৌলিক প্রশিক্ষণঃ
অস্ত্রসহ ভিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষন জেলার যে কোন প্লাটুনভূক্ত এবং গ্রামভিত্তিক প্রশিক্ষণ সনদধারী করতে পারবেন। এক এক ধাপে প্রায় ২০০জন বা তার কাছাকাছি সংখ্যক প্রশিক্ষণার্থি এ প্রশিক্ষণ গ্রহন করতে পারেন।
নরসিংদী জেলার এ প্রশিক্ষণ পরিচালিত হয়, এবং শেষের দিন গাজীপুর জেলার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে সফিপুরে জেলার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে।
আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণঃ
আনসার মৌলিক প্রশিক্ষনে অংশ গ্রহন করতে হলে অবশ্য অবশ্যই উপরে বর্ণিত দুইটির যে কোন একটি মৌলিক প্রশিক্ষণ থাকতে হবে।মৌলিক প্রশিক্ষণ সনদ থাকতে হবে। বয়স ১৮ থেকে ৩০ এর মধ্যে থাকতে হবে।
শিক্ষাগত যোগ্যতা এস এস সি‘র নিচে হবে না। উচ্চতা ও শারিরিক সক্ষমতা যত বেশী হবে প্রশিক্ষনে অংশগ্রহনের সুযোগ তত বেশী থাকবে।জাতীয় পরিচয়পত্র থাকতে হবে।পরিচয়পত্রের আবেদন করা হয়েছে এমন রিসিপ্ট দিয়ে গত প্রশিক্ষণে
প্রশিক্ষণার্থি নেয়া হয় নি। সুতরাং প্রশিক্ষণ করতে চাইলে এ প্রস্তুতিগুলো আবশ্যিকভাবে থাকা বাঞ্ছনীয়।
এ প্রশিক্ষনের দুই সপ্তাহ হয় জেলা সদরে।বাকী আট সপ্তাহ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী একাডেমীতে।
পিটি ড্রিল ছাড়াও প্রশিক্ষণ কোর্সের অন্তর্ভূক্ত থাকে .৩০৩ রাইফেল, ৭.৬২ এমএম চাইনা রাইফেল, ৯ এমএম শটগান এবং ফ্রিহ্যান্ড কমব্যাট(বুথান-মার্শাল আর্ট) । প্রশিক্ষণ শেষে একাডেমী থেকেই প্রত্যেক সফল প্রশিক্ষণার্থিকে স্মার্টকার্ড দেয়া হয়। স্মার্টকার্ড প্রদানকালে অটোমেটেডে সিস্টেমে তাদের সকল তথ্য অন্তভূর্ক্ত হয়ে যায় এবং অংগীভূত আনসারের চাকুরীর জন্য শুণ্যতা সাপেক্ষে তার রেজিষ্টার্ড মোবাইল নম্বরে চাকুরীর অফার আসে।
ব্যাটালিয়ন আনসারঃ
ব্যাটালিয়ন আনসারে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি আসে ওয়েবসাইটে এবং জাতীয় দৈনিক সমূহে। সময়ে সময়ে নতুন ইউনিট গঠিত হলে বা পদের শুণ্যতা সাপেক্ষে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। কেন্দ্রীয়ভাবে গঠিত কমিটির মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন পয়েন্টে প্রশিক্ষণার্থি বাছাই কার্যক্রম চলে। বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশিত ক্যাটাগরি অনুযায়ী স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থি বাছাই হয়।
এ বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সাধারণ আনসার প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের অগ্রাধিকার দেয়া হয়। ভিডিপি সদস্য-সদস্যাগণও অগ্রাধিকার পান তবে বাংলাদেশের যে কোন উপযুক্ত নাগরিক এ প্রশিক্ষণের জন্য প্রার্থি হতে পারেন। প্রশিক্ষণ হয় আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী একাডেমী, শফিপুর, গাজীপুরে।কোর্সের অন্তর্ভূক্ত থাকে .৩০৩ রাইফেল, ৭.৬২ এমএম চাইনা রাইফেল, ৭.৬২এমএম এস এমজি, ৭.৬২ এলএমজি, ৯এমএম শটগান এবং ফ্রিহ্যান্ড কমব্যাট(বুথান-মার্শাল আর্ট)। পর্যায়ক্রমে ব্যাটালিয়ন আনসারগণ হেভি মেশিনগান, মর্টার, হ্যান্ডগ্রানেড ইত্যাদি নানাবিধ অস্ত্র ও রণকৌশল প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন এবং ফায়ারিং অনুশীলন করেন। সফলভাবে সম্পন্নকারী প্রশিক্ষনার্থিগণকে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেয়া হয়। একাদিক্রেমে ০৬বছর সফলভাবে চাকুরী সম্পন্ন করার পর তাদের চাকুরী স্থায়ীকরণ হয়।স্থায়ী করনের সময় পূর্ববর্তী ০৬বছরের মধ্যে ০৩বছর স্থায়ী চাকুরীকালের সাথে যুক্ত হয়।
অনন্যা পেশা ভিত্তিক প্রশিক্ষণঃ
মটর ড্রাইভিং, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন সার্ভিসিং, সেলাই, নিটিং, ওয়েভিং, ম্যাশণ, ওয়েলডিং, ইলেক্ট্রিশিয়ান, ঢিভি ফ্রিজ রিপেয়ারিং, ফ্যাশন ডিজাইন, বিউটিশিয়ান ইত্যাদি যেকোন কোর্সে অংশগ্রহণ করতে চাইলে তার ভিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণ থাকতে হবে।
ফাইভার কি ?
ফাইভার হচ্ছে একটা মার্কেটপ্লেস। এখানে কাজ কখনো ফুরাবে না। এখানে ৫ডলার থেকে শুরু এবং সেটা ১৫০০+ ডলার
পর্যন্ত বা বেশিও হতে পারে। ফাইভার হচ্ছে একটি বেচা কেনা করার মার্কেটপ্লেস যেখানে আপনি একটি প্রোডাক্ট বিক্রি করবেন
আর একজন বায়ার সেটি আপনার কাছ থেকে কিনবে। ফাইভার এখন এমন একটা জায়গা যেখানে কাজ শিখে সহজে কাজ পাওয়া যায়, একটু চেস্টা করলে। যেহেতু এটি একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস সেহেতু আপনি
এখানে অনলাইন এবং প্রযুক্তি ভিত্তিক বিভিন্ন সেবা বিক্রি করে থাকবেন।
ধরুন আপনি AMAZON AFFILITE NICHE সাইট এর জন্য Keyword Research করতে পারেন,
ধরুন আপনি লিখলেন আমি 5 ডলারের বিনিময়ে Keyword Research করে দিতে পারি। এরপর যদি কোন বায়ার তার NICHE সাইট এর জন্য Keyword Research চায় তাহলে সে 5 ডলারের বিনিময়ে আপনাকে দিয়ে কাজটি করিয়ে নিতে পারে।
তবে বর্তমানে, নতুন অনেকেই অনেক ভালো করতেছে। মাসে ৫০০-৫০০০+ $ আয় করতেছে ফাইভার থেকে। কাজের ধরন অনুযায়ী।
ফাইবার জিনিসটা কি তা তো বুঝলাম কিন্ত ফাইবার এ কাজ করতে হলে তো আমাদের আগে একটা ফাইবার একাউন্ট লাগবে।আসুন এবার দেখে নেওয়া যাক কি ভাবে একটা প্রোফেশনাল ফাইবার একাউন্ট করা যায়। ফাইবার একাউন্ট করাটা আমি আপনাদের বুঝার সুবিধার জন্য কয়েকটি ধাপ ধাপে দেখাব।
১.প্রথমে আমরা আপনার ব্রাউজার থেকে FIVERR প্রবেশ করব। FIVERR এ প্রবেশ করার পর নিচের মত একটা পেজ আসবে। পেজের উপরের দিকে দেখেন join লিখা আছে। আমরা এ ক্লিক করব.
২.ক্লিক করার পর নিচের মোট একটা পপ-আপ পেজ আসবে। ওই খানে আপনি আপনার যে মেইলটা দিয়ে ফাইবার একাউন্ট করতে চাইতেছেন সেটা বস্কে বসিয়ে দিন। এবং Continue বাটনে ক্লিক অথবা আপনি আপনার ফেজবুক ,টুইটার ,গুগল প্লাস দিয়া ও ফাইবার একাউন্ট করতে পারবেন এই অপশন গুলা ও আপনি পপ আপ বস্কে এ পাবেন।
৪.এরপর আপনার ইমেইল এ একটা কনফার্ম মেসেজ যাবে ম্যাসেজটা ওপেন Active Your Account করে ক্লিক করুন
৫.আপনার ফাইবার একাউন্টটা একটিভ হয়ে গেল ,এর পর আপনার প্রোফাইল এডিট করতে হবে কারন
আপনার প্রোফাইল যদি ভাল না থাকে তা হলে বায়ারের থেকে কাজ পাবার আশা ছেড়ে দিতে পারেন ,
কারন আপনি যত ভাল কাজ পারেন না কেন বায়ার কিন্তু আগে আপনার কাজ দেখবে না দেখবে আপনার প্রোফাইল
এই জন্য আগে আপনার প্রোফাইলটা প্রফেশনাল মানের করতে হবে.প্রোফাইল এডিট করার জন্য প্রথমে
আপনার User Name এর উপর ক্লিক করুন তারপর Satting এ ক্লিক করুন।
৬.তারপর নিচের মত একটা পেজ আসবে ওই খানে আপনি আপনার একটা ফরমাল প্রোফাইল পিকচার দিন ,
যদি ছবিটা হাসি হাসি মুখের হয় তাহলে সব থেকে ভাল হয় বাকি অপশন গুলা আমি যে ভাবে রাখছি
ওই ভাবে রেখে save change ক্লিক করুন।
৭.এর পর আবার আপনার user name এর উপর ক্লিক করুন তারপর satting এ ক্লিক করার পর my profile এ যান।
এর পর নিচের মত একটা পেজ আসবে ওখান থাকে edit discription ক্লিক করে আপনি আপনার মত করে লিখুন।
বাকি নিচের অপশন গুলা যদি থাকে তাহলে add করুন। এর পর সেভ করুন।
হয়ে গেল আপনার একটা ফাইবার একাউন্ট এখন এটাকে সুন্দর করার দায়িত্ব কিন্তু আপনার প্রোফাইল যত প্রফেশনাল হবে তত বায়ারের দৃষ্টি আকর্ষন করবে। আজকের মত এখানে শেষ করছি।ভাল থাকেব সবাই আর কেন কিছু ভুল হলে জানাবেনা।
মেয়ে শি*শুদের সুন্দর ইসলামিক নামের অর্থ
শি*শুদের সুন্দর ইসলামিক নাম যেমন সামাজিক দিক থেকে গুরুত্বপুর্ণ তেমনি ভাবে ধর্মের দিক থেকেও অনেক গুরুত্বপুর্ণ।
ক্রমিক নং | নাম | নামের অর্থ | ইংরেজী বানান |
---|---|---|---|
১ | আফিয়াত | স্বাস্থ্য, নিরাপত্ত | Afiyat |
আনিসা | কুমারী | Anisa | |
৩ | আজরা | কুমারী | Aajara |
৪ | আবরেশমী | সিল্কের তৈরি | Abstraction |
৫ | আসিমা | সতী নারী | Asima |
৬ | আযমান | শুভ | Azman |
৭ | আতিয়া | দানশীল | Atia |
৮ | আতকিয়া | ধার্মিক | Atakia |
৯ | আদিবা | শিষ্টাচারী | Adiba |
১০ | আদিলাহ | ন্যায় বিচার | Adilah |
১১ | আবিদা | এবাদতকারিণী | Abida |
১২ | আফিয়াত | পুন্যবতী | Afiyat |
১৩ | আতিকা | সুন্দর | Attica |
১৪ | আতেরা | সুগন্ধী | Atara |
১৫ | আতীয় | উপহার | Ati |
১৬ | আফিয়াত | সাধ্বী | ইংরেজি জানতে |
১৭ | আকিলা | বুদ্ধিমতি | কমেন্ট করুন। |
১৮ | আনতারা | বীরাঙ্গনা | |
১৯ | আরজু | ইচ্ছা | |
২০ | আনজুম | তারা | |
২১ | আবলাহ | নিখুঁতভাবে গঠিত | |
২২ | আফাফ | চারিত্রিক শুদ্ধতা | |
২৩ | আফরা | সাদা | |
২৪ | আইদাহ | সাক্ষাৎকারিণী | |
২৫ | আয়েশা | সমৃদ্ধিশালী | |
২৬ | আমিনাহ | বিশ্বাসী | |
২৭ | আনান | মেঘ | কমেন্ট করুন |
২৮ | আনবার | সুগন্ধী | Comment plz |
২৯ | আনিয়া | বন্ধুসুলভ | |
৩০ | আসমার | অতুলনীয় | |
৩১ | আজিজাহ | সম্মানিতা | |
৩২ | আফলাহ | অধিক কল্যাণকরুন | |
৩৩ | আনিকা | রূপসী | |
৩৪ | আশাশাত | প্রাণোচ্ছলতা | |
৩৫ | আশারাত | শুভসংবাদ | |
৩৬ | বাশীরাহ | উজ্জ্বল | |
৩৭ | বিলকিস | রানী | |
৩৮ | বাসিমাহ | হাস্যোজ্জ্বল | |
৩৯ | বুশরা | শুভ নিদর্শন | |
৪০ | ফাহমিদা | বুদ্ধিমতী | |
৪১ | ফারজানা | বিদূষী | |
৪২ | ফাবিহা | অত্যন্ত ভালো | |
৪৩ | ফাইজাহ | বিজয়িনী | |
৪৪ | ফারিহা | সুখী | |
৪৫ | ফাওজীয়া | সফল | |
৪৬ | ফিরদোস | বেহেশত | |
৪৭ | ফাখেরা | মর্যাদাবান | |
৪৮ | ফাতাহিয়া | সফল | |
৪৯ | ফারাহ | আনন্দ | |
৫০ | ফারহাত | আনন্দ | |
৫১ | ফান্ননা | শিল্পী | |
৫২ | ফাইরুজ | সমৃদ্ধিশালী | |
৫৩ | গাওহার | মুক্তা | |
৫৪ | গারিবা | বিজয়িনী | |
৫৫ | হাদীকা | বাগান | |
৫৬ | হামিদা | প্রশংসাকারিণী | |
৫৭ | হামিনা | বান্ধবী | |
৫৮ | হুমায়রা | রূপসী | |
৫৯ | জলিলা | মহতি | |
৬০ | জামিলাহ | সুন্দরী | |
৬১ | কিফায়াত | সম্পূর্ণতা | |
৬২ | কাফা | সর্বজনীন | |
৬৩ | খালদা | অমর | |
৬৪ | লামাস | অনুভূতি | |
৬৫ | লামিয়া | উজ্জ্বল | Comment plz |
৬৬ | লুবাবা | খাঁটি | |
৬৭ | লাবীবা | জ্ঞানী | |
৬৮ | লুবনা | বৃক্ষ | |
৬৯ | লায়লা | শ্যামলা | |
৭০ | মুয়িাতা | ইচ্ছা | |
৭১ | মুনীরা | প্রজ্জ্বলিত | |
৭২ | মাজেদা | মহতী | |
৭৩ | মাদেহা | প্রশংসাকারিণী | |
৭৪ | মুবাশশিরা | সুসংবাদ | |
৭৫ | মুজবা | গ্রহণকারিণী | |
৭৬ | মাহমুবা | প্রেমপাত্রী | |
৭৭ | মাহমুদা | প্রশংসিত | |
৭৮ | মাফজুা | নিরাপদ | |
৭৯ | মুশীদা | পথপ্রদর্শক | |
৮০ | মাশিয়াত | আনন্দ | |
৮১ | মালিয়াত | সম্পদ | |
৮২ | মাসুদা | সৌভাগ্যবতী | |
৮৩ | মুসাররাত | আনন্দ | |
৮৪ | মুথারী | সম্পদ | |
৮৫ | মুতাহারা | পবিত্র | |
৮৬ | মায়িশা | সুখী জীবন | |
৮৭ | মাসুমা | নিষ্পাপ | |
৮৮ | মুয়জ্জামা | মহতি | |
৮৯ | মালিহা | রুপসী | |
৯০ | মুমতাজ | মনোনীত | |
৯১ | মুনাওয়ারা | দীপ্তিমান | |
৯২ | মোমেনা | বিশ্বাসী | |
৯৩ | মায়মুনা | ভাগ্যবতী | |
৯৪ | মুকাররামা | সম্মানিত | |
৯৫ | নিশাত | আনন্দ | |
৯৬ | নোশীন | মিষ্টি, সুন্দরী | |
৯৭ | নাবীলাহ | ভদ্র | |
৯৮ | নাফিসা | মূল্যবান | |
৯৯ | নায়লাহ | অর্জ্জনকারিণী | |
১০০ | নাইমাহ | সুখী জীবন যাপনকারিণী | |
১০১ | নাজাহ | সফলতা | |
১০২ | নাজীবাহ | ভদ্র গোত্রের | |
১০৩ | নাজিয়াহ | নিরাপদ | Comment plz |
১০৪ | নাওয়াল | উপহার | |
১০৫ | নাওয়ার | ফুল | |
১০৬ | নিবাল | তীর | |
১০৭ | নুদার | স্বর্ণ | |
১০৮ | নাহলা | পানি | |
১০৯ | নুসরাত | সাহায্য | |
১১০ | নাসেহা | উপদেশকারিণী | |
১১১ | নুঝাত | প্রফুল্ল | |
১১২ | নাজীফা | পবিত্র | |
১১৩ | রাওনাক | সৌন্দর্য | |
১১৪ | রুমালী | কবুতর | |
১১৫ | রোশনী | আলো | |
১১৬ | রওশান | উজ্জ্বল | |
১১৭ | রাবাব | সাদা মেঘ | |
১১৮ | রাবআহ | বাগান | |
১১৯ | রাদেআহ | সন্তুষ্টি | |
১২০ | রাইদাহ | নেত্রী | |
১২১ | রাফা | সুখ | |
১২২ | রাশীদা | বিদূষী | Comment plz |
১২৩ | রাহিলা | যাত্রী | |
১২৪ | রাহাত | শান্তি | |
১২৫ | রানা | সুন্দর,কমনীয় | |
১২৬ | রাফিয়া | উন্নত | |
১২৭ | রেওয়ানা | সন্তোষ | |
১২৮ | রাজিয়া | সন্তুষ্টি | |
১২৯ | রুম্মান | ডালিম | |
১৩০ | রামিসা | নিরাপদ | |
১৩১ | রাইসা | রানী | |
১৩২ | রায়হানা | সুগন্ধী ফুল | |
১৩৩ | সুবাহ | প্রভাত | |
১৩৪ | শাহানা | রাজকুমারী | |
১৩৫ | শামীম | সুগন্ধী | |
১৩৬ | শামা | মোমবাতি | |
১৩৭ | শর্মিলী | লজ্জাবতী | |
১৩৮ | শাকীলা | রূপবতী | |
১৩৯ | সাইমা | রোজাদার | |
১৪০ | সাদাফ | ঝিনুক | |
১৪১ | সাফওয়াত | খাঁটি | |
১৪২ | সুফিয়া | আধ্যাত্নিক সাধনাকারিণী | |
১৪৩ | সাবা | পূবালী বাতাস | |
১৪৪ | সাবিহা | রূপসী | Comment plz Comment plz |
১৪৫ | সুরাইয়া | সপ্তর্ষিমণ্ডল | |
১৪৬ | সিমা | কপাল | |
১৪৭ | সানজীদাহ | বিবেচক | |
১৪৮ | সালওয়া | সততা | |
১৪৯ | সালসাবিল | বেহেশতের বর্ণনা | |
১৫০ | সারাফ | গানরত | |
১৫১ | সাজিদা | ধার্মিক | |
১৫২ | সাইদা | নদী | |
১৫৩ | সাদিয়া | সৌভাগ্যবতী | |
১৫৪ | সায়ীদা | পুণ্যবতী | |
১৫৫ | সালমা | প্রশান্ত | |
১৫৬ | সালীমা | সুস্থ | |
১৫৭ | সামিহা | দানশীল | |
১৫৮ | সাইয়ারা | তারা | |
১৫৯ | শারিকা | উজ্জ্বল | |
১৬০ | শাইরা | বুদ্ধিমান | |
১৬১ | শাফিয়া | মধ্যস্থতাকারিণী | |
১৬২ | শাকেরা | কৃতজ্ঞতা প্রকাশকারিণী | |
১৬৩ | তানজিম | সুবিন্যন্ত | Comment plz |
১৬৪ | তামান্না | ইচ্ছা | |
১৬৫ | তাফান্নুম | আনন্দ | |
১৬৬ | তাসফিয়া | বিশুদ্ধকারী | |
১৬৭ | তাহিয়াত | অভিবাদন | |
১৬৮ | তাহসিন | সুন্দর, উত্তম | |
১৬৯ | তাবাস্সুম | হাসি | |
১৭০ | তাহিরা | সতী | |
১৭১ | তারান্নুম | গুনগুন শব্দ | |
১৭২ | তাসনিম | বেহেশতি ঝর্ণা | |
১৭৩ | তাসনিয়া | প্রশংসা | |
১৭৪ | তাহিয়াত | শুভেচ্ছা | |
১৭৫ | ওয়ামিয়া | বৃষ্টি | |
১৭৬ | ওয়াসেকা | বিশ্বাস | |
১৭৭ | ওয়াজিহা | সুন্দরী | |
১৭৮ | ইয়াসমিন | জেসমিন ফুল | |
১৭৯ | যাহিন | বিচক্ষণ | |
১৮০ | যারীন | সোনালি | |
১৮১ | যাহরা | ফুল, রূপবতী | Comment plz |
১৮২ | যাকীয়াহ | বিশুদ্ধ | |
১৮৩ | যয়নাহ | রূপসী | |
১৮৪ | যাইমা | নেত্রী | |
১৮৫ | যীনাত | সৌন্দর্য | |
১৮৬ | যেবা | যথার্থ | |
১৮৭ | যুন্নার | তাবিজ | Comment plz |
প্রতি মাসে 9,000,000 অনলাইন ব্যবহারকারীরা বাংলাদেশে গুগল অনুসন্ধান করছেন। এটি পণ্য বা সেবা হতে পারে।
যদি আপনি আপনার পণ্য বা পরিষেবাগুলি 9,000,000 ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রদর্শন করতে চান, তবে আপনাকে
SEO এর সাহায্য নিতে হবে, যা আমরা আপনাকে সল্প মূল্যে দিচ্ছি।
একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে সার্চ রেজাল্টের ভাল অবস্থানে বা প্রথম পাতায় নিয়ে
আসার জন্য এবং সার্চ ইঞ্জিন হতে ভাল র্যাংকিং পাওয়ার জন্য বা সার্চ ইঞ্জিন হতে ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর পাওয়ার জন্য
মূলত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) করা হয়। একজন লোক যখন তার ওয়েবসাইটকে সঠিকভাবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ করবে তখন সার্চ ইঞ্জিন হতে তার ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর বাড়তে থাকবে।
কারণ Search Engine Optimization করার ফলে সার্চ ইঞ্জিন তার ব্লগের কনটেন্টের বিষয়বস্তু সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা পাবে।
কাজেই যে কোন ওয়েবসাইট-কে সফল করতে হলে বা ওয়েবসাইট হতে আয় করার জন্য
প্রতিনিয়তই সঠিকভাবে তার ওয়েবসাইটটিকে Search Engine Optimization করতে হবে।
SEO হচ্ছে মূলত দুই প্রকারের।
যথাঃ
০১. অর্গানিক এসইও
০২. পেইড এসইও।
অর্গানিক এসইও আবার দুই ধরনের।
একটি হচ্ছে On Page SEO এবং অন্যটি হচ্ছে Off Page SEO.
১। সোশ্যাল বুকমার্কিং করাঃ এই ক্ষেত্রে অনেকেরই প্রথম চয়েজ থাকে সোশ্যাল বুকমার্কিং করা ।
কিন্তু সোশ্যাল বুকমার্কিং এর প্রধান খারাপ দিক বলে কি কিছু আছে ? হুম এখানেই কথা ।
এখানে কেউ বলে থাকে যে সোশ্যাল বুকমার্কিং করলে সহজেই ইনডেক্স হয়ে যায় । কিন্তু সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইট
গুলো বেশিরভাগ ই কিছু দিন পর পর নাই হয়ে যায় । এখানে কি সমস্যা হতে পারে ?
আপনি অনেক সময় নস্ট করে সোশিয়াল বুকমারকিং করলেন ।
কিন্তু দেখা গেল ১ সপ্তাহ পড়ে এর বেশিরভাগ ই ব্রোকেন লিংক হয়ে গেল অর্থাৎ নেই হয়ে গেল । তাহলে এত কস্ট করে যে
আপনি সময় নস্ট করে করলেন তার কি ফল ?
অনেকেই বলে যে এতে করে যেগুলো থেকে যাবে সেগুলোই আপনার জন্য যথেষ্ট ? আসলেই কি তাই ? এবার আরেকটি মেথড যেহেতু সোশ্যাল বুকমারকিং সাইট গুলোতে ব্রোকেন লিংক সমস্যা তাই
প্রথমে রিলেভেন্ট ব্লগ কমেন্ট কেমন সহায়তা দিতে পারে ? এখানে প্রথম যেই কথা আসে তা হল রিলেটেড ব্লগ কমেন্ট এ আপনি প্রথম
যেই সুবিধা পাবেন তা হল ব্লগ টি হঠাৎ করে গায়েব হয়ে যাবে না ফলে আপনি যদি একটি লিংক ও বিল্ড করেন সেটিও থাকবে ।
এটিই সবচেয়ে বড় সুবিধা । কিন্তু সমস্যা ? হুম সমস্যা তো থাকবেই ।
প্রথম সমস্যা হলঃ বর্তমানে প্রচুর পরিমান স্পাম কমেন্ট এর কারনে কমেন্ট ব্যাকলিংক করা মোটামুটি বেশ কঠিন হয়ে গিয়েছে । তাহলে কি করা উচিত ?
২। লিঙ্ক আউটরিচঃ এটি অনেকটা old school এর মত কিন্তু এখনো অনেক শক্তিশালি।
এটি করতে এমন ওয়েবসাইট বের করুন যা আপনার ওয়েবসাইটের সাথে প্রাসঙ্গিক, এবং তাদের সাইট থেকে তাদের যোগাযোগ এর তথ্য সংগ্রহ করুন। তাদেরকে কল করুন বা ইমেইল করে ভদ্রভাবে লিঙ্ক এর জন্য বলুন। এটা ভালো কাজ করে যদি তাদের
ব্যবসা আপনার ব্যবসা থেকে কিছুটা আলাদা হয় কিন্তু একই পাঠক শেয়ার করা যায়।
৩। ভাল কন্টেন্ট তৈরি করতে হবেঃ সার্চ ইঞ্জিন এলগরিদমের সাথে সব কিছু পরিবর্তনের পরও সার্চ ইঞ্জিনের সাথে সব চেয়ে বড় প্রভাব রয়েছে ইনবাউন্ড SEO লিঙ্কে। অপরদিকে লিঙ্ক অর্জনের অন্য পদ্ধতিগুলো পরিবর্তিত হয়েছে।
কোন উঁচু মানের প্রাসঙ্গিক ওয়েব সাইট থেকে লিঙ্ক পাওয়া শুধু আপনার SEO এর সাহায্যে সম্ভব হবেনা।
এর সাথে দরকার হবে রেফারেল ট্রাফিক, যা আরো বেশি বিক্রি ও ব্র্যান্ড এর পরিচিতি বাড়াবে।
অবিশ্বাস্য কন্টেন্ট তৈরি যা মানুষ শেয়ার করতে চাইবে তা এখনও লিঙ্ক আয়ের প্রধান উপায় আছে।
৪।সাইটের এসইও অডিট রিপোর্টঃ কোন একটা সাইটের এসইও’র কাজ শুরু করার আগে প্রত্যেকটা বিষয় পুংখানুপুঙ্খ রূপে এনালাইসিস করতে হয়।
৫। SEO সাইট ম্যাপঃ গত কয়েক বছর ধরে আমরা গুগল এনালিটিক ও অন্যান্য টুল থেকে অধিকাংশ
কীওয়ার্ড হারিয়ে ফেলেছি। এর জন্য জরুরী হয়ে পড়েছে SEO এর পুরণো সিস্টেম থেকে বেরিয়ে এসে শ্রোতাকে আকর্ষিত করার
নতুন পদ্ধতি বের করা। এর জন্য আমাদের অবশ্যই নতুন কী-ওয়ার্ডে মনযোগী হতে হবে। নতুন পদ্ধতিতে মার্কেটারদের প্রতিবেশি করা, এবং বের করা কোথায় SEO দিয়ে আমাদের মার্কেটিং সফল হচ্ছে এবং কীভাবে একে আরো ভালো করে তোলা যায়।
বাজে কন্টেন্টে কী-ওয়ার্ডের গাদাগাদি করে একে রেঙ্কে রাখার দিন অনেক আগেই ফুরিয়েছে।
এখন আপনার কন্টেন্ট এর জন্য জরুরী এর টার্গেট করা ব্যাক্তিরা, কীওয়ার্ড হতে হবে কন্টেন্টের সাথে প্রাসঙ্গিক।
এজন্যই বলা হয় কন্টেন্ট ও SEO একে অন্যের সাথে বাঁধা।
How to keep 100% adsense revenue from weebly sites?
By placing ads on your site and easily monetizing their online content.
The AdSense element is available under the “Commerce” category that allows you to create a new AdSense account and integrate it together on your site.
At present, Weebly removed the option of sharing revenue and allowed publishers to get all 100% revenue from Google. You also have an option to use Weebly with your existing AdSense account.
To enable AdSense for your site, drag and drop Google AdSense elements into your site content area as shown in the image below.
How much Weebly deducts for Google AdSense?
Is it worth upgrading to stop sharing revenue with weebly?
Nice question, isn’t it? Well, that depends. Let us take the most expensive plan which is Pro at $6.63 per month compared to $3.29 per month for starter.
Also, remember when you upgrade a site, weebly offers $100 adwords credit which you can use to drive traffic to your site.
If you do not upgrade a site, your net earnings per month will be equal to your adsense earnings from that site. Let us see two examples:
.
Integrating Adsense
You can either apply for a new AdSense account or use the details of your existing
AdSense account.
After you enter the site details and submit the form, your application will be sent to
Google for review and approval.
Note that your AdSense adSense will follow AdSense processing and Google does
not have any special process for Weebly users.
Customizing Weebly AdSense
The policies remain the same whether you apply through Weabley or apply directly.
This is a good platform for a new webmaster so that they can monetize their online content, because any revenue share is applicable only when you display advertisements on Webly hosted sites.
If you already have an AdSense account, then you can keep your ads without having to share revenue with Weebly using the embed code element in the free web site.
Although Google has 3 link unit advertising, 3 content ads and 2 search boxes per page; Weebly allows up to 3 ads on a single page.
Weebly can not help fixing issues if your application is rejected, you need to make changes and resubmit your application to Google.
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বা অ্যাফিলিয়েশন হচ্ছে এমন একটি মার্কেটিং সিস্টেম, যার মাধ্যমে আপনি আনলাইনে ঘরে বসে আয় করতে পারেন।
উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে মানুষ অনেক বেশি প্রজুক্তি নির্ভর।
বাজারে গিয়ে দরদাম করা বা পণ্যগুলো হাতে নিয়ে বাড়িতে আসার চাইতে তারা ইন্টারনেটে পণ্য কেনার ব্যাপারে বেশি আগ্রহী। আর সে ক্ষেত্রে তারা ফ্রি ডেলিভারিসহ আরও নানা রকম সুবিধা পেয়ে থাকে।
যেই ওয়েবসাইট গুলো থেকে তারা পণ্য ক্রয় করে সেইগুলার বেশিরভাগই পন্যের প্রসারের উদ্দেশ্যে এফিলিয়েট সুবিধা দিয়ে থাকে যেই ক্ষেত্রে যেকোনো লোক কমিশনের ভিত্তিতে তাদের পন্যের ক্রেতা জোগান বা বিক্রির ব্যবস্থা করে থাকে।
আর এই ধরনের সাইটগুলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রসারিত আর বৃহৎ সাইট হচ্ছে আমাজন।
প্রথমেই জানা যাক অ্যাফিলিয়েশন বিষয়টি কী?
প্রযুক্তিনির্ভর এই বিশ্বে মানুষের কেনাকাটার জন্য এখন আর বাইরে বের হওয়ার প্রয়োজন নেই।
বাসা বা অফিসে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ই কমার্স সাইট থেকে কেনাকাটা করতে পারেন।
অনলাইনে অর্ডারকৃত পণ্য ক্রেতার হাতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পৌঁছে দেয় ইকমার্স প্রতিষ্ঠান।
ই কমার্স সাইটগুলো তাদের পণ্যের প্রসারের উদ্দেশ্যে অ্যাফিলিয়েট সুবিধা দিয়ে থাকে। আর মার্কেটাররা এই সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে নিজেরা মার্কেটিং করে আয় করে। এটাই হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
সহজে বলা যায়, আপনি অনলাইনে কোনো পণ্য বিক্রি করতে চাইলে সে প্রতিষ্ঠান আপনাকে তাদের পণ্যের একটা লিংক দিবে। আপনার দেয়া লিংকের মাধ্যমে কোন গ্রাহক যদি তাদের ওয়েবসাইটে ঢুকে এবং পণ্য ক্রয় করে, তাহলে ওই প্রতিষ্ঠান আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন দেবে। এই কমিশনের মাধ্যমে অর্থ আয় করার মাধ্যকেই বলা হয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
আর তা-ই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক পাওয়া যাবে এ সাইটে : affiliate-program.amazon.com.
অনেকেই হয়তো নিজেদের ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন হোস্টিং কিনে থাকেন। বিশ্বব্যাপী বহুল পরিচিত একটি হোস্টিং কোম্পানি হচ্ছে হোস্টগেটর (hostgator.com)।
যদি হোস্টগেটরের হোস্টিং আপনি কোনো মাধ্যমে বিক্রি করাতে পারেন, তাহলে প্রতিটি বিক্রির জন্য হোস্টগেটর আপনাকে কমিশন দেবে। আর এ ধরনের মার্কেটিং করাই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নিশ সাইট থেকে আয় করবেন যেভাবে
নিশ সাইটের জন্য যা দরকার:
- কি-ওয়ার্ড রিসার্চ
- একটি ডোমেইন নাম নির্বাচন করা ও হোস্টিং সেট আপ
- ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল
- মানসম্মত কনটেন্ট
- ভাল মানের ব্যাকলিংক তৈরি করা
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
- দরকারি পেজ সেটআপ
- কাঙ্খিত কনভার্সন রেট
হোস্টগেটরের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক পাওয়া যাবে এ সাইটে : www.hostgator.com/affiliates
যদি বাংলাদেশের একটি ওয়েরসাইট টেমপেস্নট তৈরি করে এমন একটি কোম্পানি জুমশেপারের (joomshaper.com) ওয়েবসাইট ভিজিট করেন, তাহলে দেখা যাবে এখান থেকে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের জন্য থিম/টেমপ্লেট, প্লাগইন কেনা যায়।
এখন এই থিম/টেমপ্লেট, প্লাগইন যদি আপনার মাধ্যমে বিক্রি হয় তাহলে জুমশেপার আপনাকে কমিশন দেবে।
আর এই কমিশন পাওয়ার জন্য মার্কেটিং করাই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
জুমশেপারের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক পাওয়া যাবে এ সাইটে : joomshaper.com/ affiliate/affiliates/
এভাবে বিশ্বের পায় প্রতিটি কোম্পানিরই অ্যাফিলিয়েট পণ্য রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে কী কী দরকার?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত অনলাইন মার্কেটিং। তাই আপনাকে কমপিউটার, ইন্টারনেট এবং ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। ইন্টারনেট মার্কেটিং সম্পর্কে (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, ই-মেইল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং) ভালো ধারণা নিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরম্ন করলে ভালো হবে।
ভালো ইংরেজি জানলে আর ঠিকমতো কাজ করলে পাঁচ থেকে সাত মাসের ভেতরেই আপনি দক্ষ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শেখার জন্য যেসব বিষয় আপনাকে শিখতে হবে তা হলো :
* সাবলীল ইংরেজি লেখার ক্ষমতা।
* বস্নগ তৈরি ও তা রক্ষণাবেক্ষণ জানা।
* বস্নগ প্রমোশনের বা মার্কেটিংয়ের জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও) শিখতে হবে।
* সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং জানতে হবে।
* ই-মেইল মার্কেটিংয়ে দক্ষতা থাকতে হবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং যেভাবে করবেন
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনেকভাবে করা যায়।
যেমন কোনো একটি রিভিউ সাইট তৈরি করে এরপর সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে ভিজিটর জেনারেট করে অথবা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা ই-মেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে।
প্রোডাক্ট রিভিউ সাইট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংওয়র অন্যতম একটি মাধ্যম।
একটি জরিপে দেখা যায় :
* ৮৩ শতাংশ ভোক্তা বলেছেন প্রোডাক্ট রিভিউ তাদের পার্সেজ ডিসিশনকে প্রভাবিত করে।
* ৭০ শতাংশ ক্রেতা কেনার আগে অনলাইনে প্রোডাক্ট রিভিউ খোঁজেন।
* প্রায় অর্ধেকেরও বেশি ক্রেতা প্রোডাক্ট রিসার্চের অংশ হিসেবে সার্ভে এবং ভোক্তাদের রিভিউ পড়ে থাকেন।
* প্রায় ১০ জনের মধ্যে ৯ জন মার্কিনি কেনার আগে কোনো না কোনো সময় প্রোডাক্ট রিভিউ পড়ে থাকেন।
সাধারণত দেখা যায়, একজন ক্রেতা একটি পণ্য কেনার আগে সে সম্পর্কে অনলাইনে জানতে চান। যেমন একজন ব্যক্তি একটি Folding Bike কিনতে চান। সাধারণত বাইকটি কেনার আগে সে এটি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেন। তখন তিনি হয়তো গুগল বা ইয়াহু সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দেন Best Folding bike, Folding bike review, Folding bike price, Folding bike price in usa এসব কিওয়ার্ড লিখে। নির্দিষ্ট কিওয়ার্ডের জন্য আপনার প্রোডাক্ট রিভিউ সাইটটি যদি বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের প্রথমে নিয়ে আসতে পারেন, তাহলে প্রোডাক্ট অ্যাফিলিয়েটের মাধ্যমে ভালো পরিমাণ টাকা আয় করতে পারবেন।
কয়েকটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের অনেক বড় বড় সাইট বা নেটওয়ার্ক রয়েছে, যেগুলো থেকে সাইনআপ করে আপনি বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারেন।
বিশ্বের বড় কয়েকটি অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক হচ্ছে :
কমিশন জাংশন commissionjunction.com
ক্লিকব্যাংক http://www.clickbank.com/
ওয়ান নেটওয়ার্ক ডিরেক্ট onenetworkdirect.com
লিঙ্কশেয়ার http://www.linkshare.com/
অ্যামাজন http://www.amazone.com/
কমিশন সোআপ commissionsoup.com/
শেয়ারএসেল shareasale.com/
ওয়ারিয়রপস্নাস warriorplus.com/
অ্যাফিলিয়েটউইন্ডো affiliatewindow.com/
বেকলিংক www.bestearnidea.com
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কোথায় শিখবেন?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শিখতে ইন্টারনেট মার্কেটিংয়ের অনেক কিছু জানতে হবে এবং প্রচুর পড়াশোনা করা দরকার।
ইন্টারনেটে সার্চ করে বিভিন্ন লেখকের লেখা পড়ে, তাদের পিডিএফ বই পড়ে বা ভিডিও দেখেও আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শিখতে পারেন। তবে ইন্টারনেট থেকে শিখতে প্রচুর সময় নষ্ট হতে পারে সরাসরি গাইডলাইনের অভাবে।
কারণ আপনি ভালো রিসোর্স কোথায় আছে জানেন না এবং ইন্টারনেটে সার্চ করে সবকিছু পাওয়া অনেক দুরূহ ব্যাপার।
হাতে-কলমে শেখার জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রফেশনালি কেউ করছে তার কাছ থেকে বা ভালোমানের কোনো প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটেরও দারস্থ হতে পারেন, যারা দ্রুত আপনাকে একজন সফল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হতে সাহায্য করবে।
বাংলাদেশ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে কাজের সম্ভাবনা
অনলাইনে টাকা আয়ের সবচেয়ে বড় যে উপায়, সেটিই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
২০১৩ সালের হিসাব অনুযায়ী, শুধু অ্যাফিলিয়েট মাকের্টিংয়ের মাধ্যমে মার্কেটারেরা আয় করেছেন ৬০ হাজার কোটি টাকা। বিশাল এই বাজারের ১ শতাংশও যদি আমরা ধরতে পারি, তাহলে প্রতিবছর দেশে আসবে ৬০০ কোটি টাকা। এই জায়গাটিতে পৌঁছানো খুব একটা কঠিন হবে না, যদি উপযুক্ত ট্রেনিং নিয়ে দক্ষতা অর্জন করা যায়।
আবার রিভিউ ব্লগ লিখে অ্যাফিলিয়েট মাকের্টিংয়ের ওয়েবসাইটে গুগল অ্যাডসেন্সসহ বিভিন্ন অ্যাড নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও নিজের সাইট থেকে আয় করা যায়। এখান থেকেই আমাদের তরম্নণদের কোটি টাকা আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাদেশে এখন এমন অনেক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার রয়েছেন, যারা ব্লগ লিখে মাসে আয় করছেন ৩ থেকে ৮ হাজার ডলার পর্যন্ত
আপনারা যদি অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে চান তাহলে
আমার সাথে যোগাযোগ করুন Contact On Facebook
ওয়েব ২.০ কি? What is Web 2.0? টিউটোরিয়াল সম্পূর্ণ বাংলায়।
ওয়েব ২.০ কি?
ওয়েব ২.০ বলতে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের একটি নতুন ধারাকে বোঝায়। এই নতুন ধারাটি বেশ কয়েক বছর থেকে প্রসার লাভ করেছে। এই ধারার মূল লক্ষ্য ওয়েবের সৃজনশীলতা, পারস্পরিক যোগাযোগ, নিরাপদ তথ্য আদান-প্রদান, সহযোগিতা এবং কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি। এই নতুন ধারা ওয়েবে বেশ কিছু নতুন সাংস্কৃতিক ও কারিগরি সম্প্রদায়ের জন্ম দিয়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন হোস্টিং সেবাও রয়েছে।
ওয়েব ২.০ এর করার উদ্দেশ্যঃ
নিচে কিছু পেজ রাঙ্কসহ ওয়েব ২.০ কাজ করার সাইট দেওয়া হলঃ
প্রসেসর হচ্ছে কম্পিউটার এর প্রান, এর মূল চালিকাশক্তি। প্রসেসর মূলত
দুইটি কোম্পানি তৈরি করে। ইন্টেল ও এএমডি। আমাদের দেশে মূলত ইন্টেল সবচে
বেশি ব্যাবহার হয়। তবে ইউরোপে এএমডির বাজার বেশি। এই দুটি
এ ছাড়াও Apple,
NVidia, IBM কোম্পানি প্রসেসর তৈরি করে তবে তা তাদের ট্যাবলেট পিসির জন্য।
ক্লক স্পিড
–
সিপিউ প্রতি সেকেন্ডে কতগুলো ক্যালকুলেশন করতে পারে তা মাপার জন্য ক্লক
স্পিড ব্যাবহার করা হয়। তাই ত ক্লক স্পিড যত বেশি হবে, প্রসেসর এর কাজ করার
ক্ষমতা তত বেশি হবে। প্রসেসর এর ক্লক স্পিড গিগাহার্টজ এককে মাপা হয়।
+ইন্টারফেস+:-
রসেসরকে
মাদারবোর্ডের সাথে যুক্ত করার সিস্টেম কে ইন্টারফেস বলে। প্রসেসরকে
মাদারবোর্ডের সাথে সকেটের দ্বারা যুক্ত করা হয়। আর এক এক প্রসেসর এর জন্য
এক এক রকম সকেট। যেমন ইন্টেল এর সকেট গুলা হচ্ছে LGA775 যা ইন্টেল Pentium
2, 3, 4, Dual Core, Core 2 Duo, Core 2 Quad, Core 2 Extreme প্রসেসর এর
জন্য। LGA1156 হচ্ছে Core i3, i5, i7 এর জন্য। 2nd Generation Intel
Core i3, i5, i7 LGA1155 সকেট সাপোর্ট করে। Core i7 এর জন্য LGA1366 নামে
আলাদা আরও একটি সকেট আছে।
এএমডি এর জন্য Sempron, Athlon, Athlon64,
Phenom এর জন্য AM2 ও Athlon 2, Phenom 2 এর জন্য AM3 সকেট ব্যাবহার
করা হয়। আপকামিং BULLDOZER এর জন্য AM3+ সকেট ব্যাবহার করা হবে। বর্তমানে
BULLDOZER হচ্ছে সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী প্রসেসর।
+কোর+
বর্তমানে
কেও সিঙ্গেল কোর এর পিসি কিনতে চান না। মাল্টিকোরে প্রসেসর এর কাজের গতি
বেশি থাকে এবং কাজগুলো সুষমভাবে সম্পন্ন হয়। যে প্রসেসররে কোর যত বেশি তার
কাজের গতি তত বেশি।
+ফ্রন্ট সাইড স্পীড+
এফএসবি
দ্বারা সিপিউ ও মাদারবোর্ডের চিপসেট ও কম্পোনেন্ট এর যোগাযোগের গতির হার
কে বুঝানো হয়। এফএসবি যত বেশি হবে, সিপিউ তত তাড়াতাড়ি মাদারবোর্ড ও
অন্যান্য যন্ত্রের সাথে যোগাযোগ করতে পারবে। তাই বেশি বাস যুক্ত প্রসেসর এর
ক্ষমতা বেশি। বাস স্পিড কে মেগাহার্টজ এককে মাপা হয়।
ক্যাশ মেমোরি
প্রসেসররের সাথে থাকা মেমোরি কে ক্যাশ মেমরি বলে। প্রসেসর যখন কাজ করে তখন ডাটা এই মেমোরি তে সংরক্ষিত থাকে। তাই ক্যাশ মেমরি যত বেশি হবে, প্রসেসর তত দ্রুত কাজ করবে। ক্যাশ মেমরি প্রধানত ৩ রকম। L1, L2, L3.
L1 আকারে ছোট কিন্তু খুব দ্রুত কাজ করে।
L2 মাঝারি আকারের এবং মোটামুটি দ্রুত কাজ করে।
L3 খুব বড় আকারের কিন্তু দ্রুত কাজ করতে পারে না। ইদানীং L4 নামে নতুন একটি মেমোরি বের হয়েছে। ল্যাপটপে L3 মেমোরি ব্যাবহার হয়। প্রসেসররের প্যাকেট/বিবরনিতে ক্যাশ মেমরির নাম ও পরিমান দেয়া থাকে।
+হাইপার থ্রেডিং+
হাইপার থ্রেডিং হচ্ছে ইন্টেল এর একটি যুগান্তকারী আবিস্কার যা সিঙ্গেল কোর কে দুই কোরের সমান কাজ করার ক্ষমতা দান করে। এএমডির প্রসেসর এ এর নাম হাইপার ট্রান্সপোর্ট। এই প্রযুক্তির কারনে একসাথে অনেকগুলো কাজ করলেও সিস্টেম এর গতি ধীর হয় না। হাইপার থ্রেডিং/ট্রান্সপোর্ট সমর্থনকারী প্রসেসর এর ক্ষমতা সাধারন থেকে ভাল হয়।
+++কিছু লক্ষণীয় বিষয়+++
বেশি ক্লক স্পিড ও কম ক্যাশ যুক্ত প্রসেসর থেকে কম ক্লক স্পিড ও বেশি ক্যাশ যুক্ত প্রসেসর বেশি ভাল কাজ করতে পারে। গেমিং প্রসেসররে ওভারক্লক করতে হতে পারে। তাই ব্লাক এডিশন প্রসেসর গুলো ভাল কাজ করতে পারে।